ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বাস চলাচল শুরু
Published: 13th, October 2025 GMT
দুই দিন বন্ধ থাকার পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বাস চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সকাল থেকে নগরীর পাটগুদাম ও মাসকান্দা বাসস্ট্যান্ড থেকে বিভিন্ন কোম্পানির বাস ময়মনসিংহ থেকে ঢাকায় রওনা দেয়।
বাস চলাচল শুরু হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে যাত্রীদের মাঝে। আজ সকাল থেকেই বাসস্ট্যান্ডে যাত্রীদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
আরো পড়ুন:
নেত্রকোণা থেকে ঢাকা ও ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা-ময়মনসিংহ বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি
ময়মনসিংহ জেলা মোটর মালিক সমিতির সভাপতি আলমগীর মাহমুদ আলম বলেন, “সকাল থেকে ইউনাইটেড ও সৌখিন পরিবহনের বাস নগরীর মাসকান্দা বাসস্ট্যান্ড থেকে ঢাকার দিকে ছেড়ে যাচ্ছে। অন্যান্য বাসগুলোও চলছে।”
গতকাল রবিবার রাতে জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম ও পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলমের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিক মালিকরা আলোচনায় বসেন। সেখানে ময়মনসিংহ থেকে ঢাকাসহ সব সড়কে আজ সোমবার সকাল থেকে বাস চলাচল শুরুর সিদ্ধান্ত হয়। ফলপ্রসূ আলোচনার ফলে বাস চলাচলে বিরম্ভনার অবসান হলো।
ঢাকা/মিলন/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন
এছাড়াও পড়ুন:
ময়মনসিংহে জলপাই কুড়াতে যাওয়া শিশুকে ধর্ষণের মামলায় একজন গ্রেপ্তার
ময়মনসিংহের নান্দাইলে জলপাই কুড়াতে যাওয়া এক শিশুকে (১১) ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম আবদুল মজিদ ওরফে হাওলা (৫০)। তিনি নান্দাইলের বাসিন্দা। গতকাল শনিবার রাত আটটার দিকে ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে মজিদকে গ্রেপ্তার করে র্যাব–১৪।
১ অক্টোবর বিকেলে ধর্ষণের শিকার হয় শিশুটি। ৩ অক্টোবর আবদুল মজিদ ও শহীদ মিয়ার (৫০) বিরুদ্ধে শিশুটির বাবা নান্দাইল থানায় অভিযোগ দিলে পুলিশ ৬ অক্টোবর অভিযোগটি মামলা হিসেবে নেয়।
ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন বিকেলে শহীদ মিয়ার বাড়ির পাশে জলপাই কুড়াতে যায় শিশুটি। ওই সময় শহীদ মিয়া তাকে জলপাই দেওয়ার কথা বলে বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেন। দ্বিতীয় দফায় ধর্ষণ করেন প্রতিবেশী আবদুল মজিদ। শহীদ মিয়ার স্ত্রী ও সন্তানেরা ঢাকায় পোশাক কারখানায় কাজ করেন। ধর্ষণের ঘটনার সময় বাড়িতে কেউ ছিলেন না। শিশুটির চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে পালিয়ে যান শহীদ মিয়া ও আবদুল মজিদ।
র্যাব-১৪ ময়মনসিংহের কোম্পানি কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সামসুজ্জামান বলেন, ধর্ষণের পর ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকায় আত্মগোপনে চলে যান আসামিরা। আবদুল মজিদকে গ্রেপ্তার করে আজ রোববার নান্দাইল থানায় হস্তান্তর করা হয়।