কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়ায় বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি পোয়া মাছ ধরা পড়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে বাহারছড়ার জাহাজপুরা ঘাটে মাছটি বিক্রি হয়। দর কষাকষির পর ব্যবসায়ী আব্দুল আমিন ১ লাখ ৫ হাজার টাকায় মাছটি কেনেন।

জেলে মোহাম্মদ বাবু বলেছেন, “সাগরে জাল ফেললে  হরেক রকম মাছের সঙ্গে এই পোয়া মাছটিও ধরা পড়ে। আমরা জাল তুলে কূলে ফিরে আসি। প্রথমে মাছটির দাম দেড় লাখ চেয়েছিলাম। শেষ পর্যন্ত ১ লাখ ৫ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। মাছটি পেয়ে জেলেরা অনেক খুশি।”

ব্যবসায়ী আব্দুল আমিন বলেন, “পোয়া মাছটি ১ লাখ ৫ হাজার টাকায় কিনেছি। অল্প টাকা লাভ করে বাজারে পুনরায় বিক্রি করে দেবো।”

টেকনাফ উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো.

দেলোয়ার হোসেন বলেছেন, “বায়ুতলি বা এয়ার ব্লাডারের বিশেষ চাহিদার কারণে পোয়া মাছের দাম বেশি। এই এয়ার ব্লাডার দিয়ে বিশেষ ধরনের অপারেশনাল সুতা তৈরি হয় বলে মাছটির এত দাম। উপকূলীয় অঞ্চলে জেলেদের জালে প্রায়ই পোয়া মাছ ধরা পড়ে।”

ঢাকা/তারেকুর/রফিক

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি 

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কিছু বিষয়ে ভিন্নমত থাকলেও তাকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।

বৃহস্প‌তিবার (১৩ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, “আমরা জাতির বৃহত্তর স্বার্থে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে মেনে নেওয়ার পক্ষে। আমাদের যার যা মত থাকুক না কেন সরকার বা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেহেতু সবদিক বিবেচনা করে একইদিনে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন, উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক ভোটের হিসেবে আসন নির্ধারণ এবং গণভোটে একমত ও ভিন্নমতকে অন্তর্ভুক্ত করে ব‍্যালট তৈরীসহ চূড়ান্ত কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন।”

আরো পড়ুন:

আলী রীয়াজকে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ 

প্রধান উপদেষ্টা জুলাই সনদ লঙ্ঘন করেছেন: সালাহউদ্দিন

“আমরা মনে করি এটা এখন একটি অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য সমাধান। সার্বিক বিচারে এই ঘোষণাকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু পর্যাপ্ত যুক্তিতর্ক ও আলোচনা ইতোমধ্যে শেষ করেছেন তাই এখন সরকারের একটা সমাধানমূলক সিদ্ধান্ত দেওয়া এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সেটা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই।”

নেতারা আশা প্রকাশ করেন বিএনপি, জামায়াতসহ সব রাজনৈতিক দল বিভক্তি পরিহার করে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আনন্দমুখর পরিবেশে নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে এবং দেশকে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক পথে পরিচালনা করবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি 

সম্পর্কিত নিবন্ধ