2025-11-20@17:07:40 GMT
إجمالي نتائج البحث: 7
«স ক লপড় য়»:
রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহমানের ভাড়া বাসায় ঢুকে ছেলে তাওসিফ রহমানকে (সুমন) ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরের ডাবতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।দুর্বৃত্তদের হামলায় বিচারক আবদুর রহমানের স্ত্রী তাসমিন নাহার গুরুতরও আহত হয়েছেন। তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মুখপাত্র শংকর কুমার বিশ্বাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।আবদুর রহমানের গ্রামের বাড়ি জামালপুর জেলায়। তিনি পরিবার নিয়ে নগরের ডাবতলা এলাকায় ভাড়া বসবাস করতেন। তাওসিফ রহমান নবম শ্রেণিতে পড়ত বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।হাসপাতালের শংকর কুমার বিশ্বাস বলেন, তাসমিন নাহারকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার শরীরে অস্ত্র প্রচার করা হচ্ছে। ঘটনাস্থল থেকে একজন দুর্বৃত্তকেও আটক করা হয়েছে। তাকেও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
মুক্তিপণ আদায়ের উদ্দেশ্যে এক চিকিৎসকের ‘ও’ লেভেলপড়ুয়া সন্তানকে অপহরণের পরিকল্পনা করে একটি কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। তবে নিজেরা না গিয়ে অপহরণের জন্য টাকার বিনিময়ে আরেকটি কিশোর গ্যাংকে ব্যবহার করে তারা। অপহরণের জন্য ওই কিশোর গ্যাংকে ছয় হাজার টাকা দেওয়ার কথা। আগাম চার হাজার টাকা পরিশোধও করা হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী কোচিংয়ে যাওয়ার পথে ‘ও’ লেভেলপড়ুয়া শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে তারা।গত শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরের মুরাদপুর এলাকা থেকে ধারালো অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের আট সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর এমন তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছে পুলিশ। অপহরণে জড়িত কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা সবাই অষ্টম থেকে দশম শ্রেণিপড়ুয়া। পুলিশ জানিয়েছে, অপহরণ করা হলেও ‘ও’ লেভেলের ওই শিক্ষার্থী পরে কৌশলে পালিয়ে বাসায় চলে গেছে। ঘটনার পর থেকে সে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অপহরণের ঘটনাটি ঘটে গত ২২...
২ / ১২২৭ বছরের অভিনয়জীবনে পূর্ণিমা অভিনীত সিনেমার সংখ্যাও অনেক। ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার ‘মনের মাঝে তুমি’ ২০০৩ সালে মুক্তির পর চারদিকে হইচই ফেলে দেন পূর্ণিমা। সুপারডুপার হিট হয় সিনেমাটি। নায়িকা হিসেবে তাঁর পরিচিতি বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মতিউর রহমান পানুর পরিচালনায় এ সিনেমায় পূর্ণিমার বিপরীতে ছিলেন রিয়াজ।
বগুড়ায় স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে বিয়ে দিতে রাজি না হওয়ায় রিকশাচালক বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলায় জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিতু ইসলামকে (৪৩) প্রধান আসামি করে ১৭ জনকে আসামি করা হয়েছে। আরও ৮–১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।নিহত রিকশাচালক শাকিল মিয়ার স্ত্রী মালেকা বেগম বাদী হয়ে আজ রোববার বগুড়া সদর থানায় মামলাটি করেন। পুলিশ জিতু ইসলাম, তাঁর দুই সহযোগী শফিকুল হাসান (২৮) ও মতিউর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে।বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান বাসির মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মামলার প্রধান আসামি জিতু ইসলামের সঙ্গে স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে বিয়ে দিতে রাজি না হওয়ায় শাকিলকে হত্যা করা হয়েছে বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মামলার প্রধান আসামিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যরা আত্মগোপনে আছেন।জিতু ইসলামকে বহিষ্কারের বিষয়ে বগুড়া...
বগুড়ায় স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে বিয়ে দিতে রাজি না হওয়ায় রিকশাচালক বাবাকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতার বিরুদ্ধে। শনিবার সন্ধ্যার আগে শহরের ফুলবাড়ী মধ্যপাড়া করতোয়া নদীর ঘাটসংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।নিহত রিকশাচালকের নাম মো. শাকিল মিয়া (৩২)। তাঁর বাড়ি শহরের শিববাট্টি এলাকায়। এ ঘটনায় অভিযুক্ত জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা জিতু ইসলাম এবং তাঁর সহযোগী মতিউর রহমানকে আটক করেছে পুলিশ। আটক জিতু ইসলাম বগুড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসাধারণ সম্পাদক বলে সাংগঠনিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।বগুড়া জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সরকার মুকুল বলেন, জিতু ইসলামকে সংগঠন থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করে কেন্দ্রে চিঠি পাঠানো হয়েছে।রিকশাচালক শাকিল মিয়ার মামা সিফাত হোসেন বলেন, কয়েক দিন আগে জিতু শাকিলের স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। তবে মেয়েকে বাল্যবিবাহ দিতে রাজি ছিলেন না শাকিল। এ...
ছবি: সংগৃহীত
বরগুনায় স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করার এক সপ্তাহ পর বাবার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার গভীর রাতে বাড়ির পেছন থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই ব্যক্তি (৪০) বরগুনা পৌর বাজারের একটি মুরগির দোকানে কাজ করতেন। পরিবারের স্বজনরা জানান, স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে ৫ মার্চ মামলা করেন ওই ব্যক্তি। মামলার আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। মামলার জেরে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ করেছেন তারা। নিহতের স্ত্রী বলেন, স্বামী মোবাইলফোনে জানিয়েছিলেন, ফিরতে একটু দেরি হবে। অনেক রাতেও বাড়ি না ফিরলে মোবাইলে কল করি। কিন্তু তিনি রিসিভ করেননি। এক পর্যায়ে বাড়ির পেছনে মোবাইলের রিংটোন শোনা যায়। পরে সেখানে গিয়ে দেখি তার মরদেহ পড়ে আছে। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, বাড়ির পেছন থেকে কাদামাখা লাশটি...
