দিন যত গড়াচ্ছে, তত স্পষ্ট হচ্ছে– গাজায় ইসরায়েলি হামলা আর দশটা যুদ্ধ পরিস্থিতির মতো নয়। হলোকাস্টের সামষ্টিক অপরাধবোধ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পাশ্চাত্যের মানুষ ইসরায়েলের প্রতিটি সংকটে এতদিন জোরালো সমর্থন দিয়ে এসেছে। গাজায় নির্বিচার হত্যাযজ্ঞের পরিপ্রেক্ষিতে বদলাতে শুরু করেছে পাশ্চাত্যের জনমত। গত ৫ জানুয়ারি আমেরিকান হিস্টোরিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সভায় গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের নিন্দা জানিয়ে প্রস্তাব ৪২৮-৮৮ ভোটে পাস হয়েছে। খোদ নিউইয়র্ক টাইমস ঘটনাকে ইসরায়েলি হামলা ঘিরে চলমান সাংস্কৃতিক লড়াইয়ে নতুন অধ্যায় বলে আখ্যায়িত করেছে। কেননা, এর মধ্য দিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মার্কিন ইতিহাসবিদ বিশেষত তরুণ প্রজন্ম ফিলিস্তিন ইস্যুতে পাশ্চাত্যে দীর্ঘকাল প্রচলিত বয়ান প্রত্যাখ্যান করেছে।

প্রস্তাবে বলা হয়েছে, গাজার শিক্ষা অবকাঠামো, আর্কাইভ ও লাইব্রেরিগুলোর সিংহভাগ ধ্বংস আসলে ‘স্কলাসটিসাইড’ বা পরিকল্পিত জ্ঞানহত্যা। নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারবারা ওয়েনস্টাইন বলেছেন, এই প্রস্তাব গাজাবাসীর স্মৃতি মুছে ফেলার প্রতিবাদ। ইতিহাসবিদদের কাছে কোনো জনগোষ্ঠীর স্মৃতি মুছে দেওয়া মানে সেই জনগোষ্ঠীকেই নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া। কোনো জনপদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী হত্যা এবং শিক্ষা-সংস্কৃতির অবকাঠামো ধ্বংস করা হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে সেই জনপদের স্মৃতি, ইতিহাস, জ্ঞান, আত্মপরিচয় ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সঞ্চারিত করার উপায় থাকে না। এটাকেই বলা হয় স্কলাসটিসাইড বা জ্ঞানহত্যা। ২০০৮ সালে গাজার স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং জ্ঞানচর্চার সঙ্গে সম্পর্কিত ভবনগুলোতে ইসরায়েলের হামলার বিবরণ দিতে গিয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক কারমা নাবলুসি শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। তবে সাম্প্রতিক ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা অনেক বেশি। 
ইসরায়েল যে গাজায় ‘স্কলাসটিসাইড’ চালাচ্ছে– এ অভিযোগ তুলে গত বছরের এপ্রিল মাসে জাতিসংঘও এক রিপোর্টে বলে, গাজার ৮০ শতাংশ স্কুল, ১২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সব এবং অসংখ্য মহাফেজখানা, সাংস্কৃতিক স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে। ফলে আগামীতে ফিলিস্তিনের ইতিহাসের ওপ গবেষণার পথ বন্ধ হয়ে যাবে।  

প্রতিবেদনটি প্রকাশের তিন মাস পর জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থা জানিয়েছিল, ফিলিস্তিনে তাদের ২৮৮টি স্কুলের মধ্যে ১৮৮টি ইতোমধ্যে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নির্ধারিত ‘সেফ জোন’-এ অবস্থিত স্কুলগুলোও রেহাই পায়নি। জাতিসংঘের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তাই বলা হয়, এসব বিচ্ছিন্ন হামলা নয়; বরং ফিলিস্তিনি সমাজের ভিত্তি তছনছ করার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত সহিংসতা। 
ফিলিস্তিনের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় ১০ সহস্রাধিক শিক্ষার্থী ও পাঁচ শতাধিক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ানে গত বছর ৮ জুন বলা হয়, পিএলও-ঘনিষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদের যেভাবে ইসরায়েল হত্যা করত, গাজার শিক্ষক-গবেষকদের একাংশকেও তেমনিভাবে হত্যা করেছে।  
২০২৩ সালের ১১ অক্টোবর যুদ্ধের প্রথম দিনেই ইসরায়েলি বিমানবাহিনী বোমাবর্ষণে গাজার ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় গুঁড়িয়ে দেয়। পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হওয়া ১৯৫টি পাঠাগারের মধ্যে গাজার কেন্দ্রীয় আর্কাইভও রয়েছে, যেখানে ১৫০ বছরের ইতিহাস সংরক্ষিত  ছিল। আল-ইসরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত জাদুঘরে সংরক্ষিত তিন হাজার প্রাচীন পুরাকীর্তি ইসরায়েলি সেনারা লুট করে। ৭০ দিন আর্মি ব্যারাক হিসেবে ব্যবহারের পর ইসরায়েলি সৈন্যরা আল-ইসরা বিশ্ববিদ্যালয় গুঁড়িয়ে দেয়।

২০২৪ সালের মে মাসে গাজার অন্যতম সমৃদ্ধ গ্রন্থশালা আল-আকসা বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরিতে ইসরায়েলি সৈন্যরা আগুন ধরিয়ে দেয়। বই পোড়ানোর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টও করে। কিছুদিন পর গাজার আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় গুঁড়িয়ে দেওয়ার সময় ধারণকৃত ভিডিওতে ইসরায়েলি মাস্টার সার্জেন্ট উদি বেন তোরাকে বলতে শোনা যায়, ‘আমরা এখানে নতুন সেমিস্টার চালু করব, যা কখনও শুরু হবে না।’

ইসরায়েল বলছে, স্কুলগুলোতে হামাস আশ্রয় নেওয়ার কারণে তারা হামলা করতে বাধ্য হয়েছে। যদিও এই দাবির সপক্ষে আইডিএফ কোনো প্রমাণ দিতে পারেনি। বিমান হামলা থেকে প্রাণ রক্ষার জন্য গাজাবাসী এসব স্কুলে আশ্রয় নিয়ে থাকে। যেমন আল-তাবাইন স্কুলে ২৪শ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। আগস্ট মাসে নির্বিচার বোমাবর্ষণে শতাধিক আশ্রয়প্রার্থী প্রাণ হারায়।
ইউরো-মেড হিউম্যান রাইটস মনিটরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিক্ষক ও গবেষকদের বাসস্থান লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হচ্ছে। যেমন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কবি ও অধ্যাপক রিফাত আলারিরকে সপরিবারে হত্যা করার আগে তাঁকে ফোনে এক ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তা জানান, তিনি কোন স্কুলে অবস্থান করছেন সেটা তারা চিহ্নিত করেছেন এবং রওনা হয়েছেন। রিফাত আলারির অপরাধ, তাঁর কবিতা ফিলিস্তিনিদের বঞ্চনার বিবরণ বহির্বিশ্বে পৌঁছে দিচ্ছিল। 

চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরাও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছেন। এ পর্যন্ত আইডিএফ ১০০ স্বাস্থ্যকর্মীকে আটক করেছে। তাদের মধ্যে আল-শিফা মেডিকেল কমপ্লেক্স, কামাল আদওয়ান হাসপাতাল এবং আল-আওদা হাসপাতালের পরিচালকরা রয়েছেন। আর ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন পাঁচ শতাধিক চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী। সম্প্রতি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলি হামলার শিকার একজন চিকিৎসকের অন্তিম বার্তা পড়ে শোনানোর সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মানসুর। 

মাহমুদ আবু নুজাইলা ছিলেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ডক্টরস উইদাউট বর্ডারসের চিকিৎসক। আল-আওদা হাসপাতালে সার্জারির পরিকল্পনা লেখার জন্য দেয়ালে টাঙানো সাদা বোর্ডে মাহমুদ লিখে রেখেছিলেন: ‘শেষ পর্যন্ত যে টিকে থাকবে, সে কাহিনিটা শোনাবে। আমাদের পক্ষে যা সম্ভব ছিল, আমরা করেছি। আমাদের মনে রেখো।’ আরও দু’জন চিকিৎসকের সঙ্গে হাসপাতালেই নিহত হন মাহমুদ। গাজার শিক্ষা ও স্বাস্থ্য অবকাঠামোর ওপর ধারাবাহিক হামলার মধ্য দিয়ে ইসরায়েল ফিলিস্তিনি পেশাজীবীদের বার্তা দিচ্ছে: গাজায় তোমাদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই; পালাও।

গাজার ইতিহাস-ঐতিহ্য মুছে ফেলার অপচেষ্টা মূলত ঔপনিবেশিক প্রকল্পেরই ধারাবাহিকতা। ইউরোপ যেখানেই উপনিবেশ গড়েছে, প্রথম সুযোগেই স্থানীয় জনগোষ্ঠীর গৌরবের স্মৃতিচিহ্ন পদ্ধতি অনুসরণে ধ্বংস করেছে। কেননা, শিকড়-বিচ্ছিন্ন জাতিকে বিভক্ত ও নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ। শিক্ষার সুযোগবঞ্চিত মানুষ অধিকার আদায়ে সোচ্চার হতে পারে না। তবে দীর্ঘ ৭৫ বছর ঔপনিবেশিক নিপীড়ন চালিয়েও ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের মুক্তির আকাঙ্ক্ষা দমনে ব্যর্থ। 

শুধু গাজাতেই নয়, পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমেও ইসরায়েল জ্ঞানহত্যা চালাচ্ছে। কোনো জাতিকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু করে ফেলার ক্ষতি কতটা ভয়াবহ হতে পারে, ১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যার শিকার বাঙালি ভালোভাবেই জানে। কিন্তু বাঙালির অগ্রযাত্রা কি রোধ করা গেছে? 
বনি ইসরায়েলের ঘরে ঘরে তল্লাশি চালিয়ে নবজাতক প্রতিটি ছেলেশিশুকে হত্যা করেও ফেরাউন কি মুসার উত্থান আটকাতে পেরেছিল? দাসত্বের বেড়ি ছিন্ন করে বনি ইসরায়েল কি মুক্তির সোপানতলে পৌঁছেনি? দুনিয়ার উদ্দেশে গাজার শিক্ষাবিদদের লেখা খোলা চিঠিতে সেই দৃঢ়তাই ফুটে উঠেছে। তারা লিখেছেন: ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আমরা তাঁবু থেকে গড়ে তুলেছিলাম। আমাদের শুভানুধ্যায়ীদের সমর্থনে আমরা আবার তাঁবু থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পুনর্নির্মাণ করব।’

গাজা গণহত্যার প্রেক্ষাপটে বৈশ্বিক পরিসরে স্বাধীন ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন একদিকে যেমন বাড়ছে, ইসরায়েলের নৈতিক অন্তঃসারশূন্যতা স্পষ্টতর হচ্ছে। হলোকাস্টের ওপর নির্মিত সিনেমার গলায় গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ঝুলিয়েও খোদ পাশ্চাত্যে ইসরায়েলের প্রতি ধিক্কারের আওয়াজ ধামাচাপা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। 

রেজওয়ানুর রহমান কৌশিক: 
লেখক ও গবেষক

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

সুদানে কারা গণহত্যা চালাচ্ছে, আরব আমিরাতের ভূমিকা কী

২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সুদান এক ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের মধ্যে পড়ে। ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ নিতে দেশটির সামরিক বাহিনী এবং শক্তিশালী আধা সামরিক গোষ্ঠী র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) মধ্যে শুরু হওয়া তীব্র লড়াই থেকে এই গৃহযুদ্ধ শুরু হয়। এই যুদ্ধে পশ্চিম দারফুর অঞ্চলে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি হয় এবং সেখানে গণহত্যা সংঘটিত হওয়ার অভিযোগও ওঠে।

সম্প্রতি আরএসএফ এল-ফাশের শহরটি দখল করার পর এর বাসিন্দাদের নিয়ে বড় ধরনের উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। এই সংঘাতে এখন পর্যন্ত সারা দেশে দেড় লাখের বেশি মানুষ মারা গেছেন এবং প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছেন। জাতিসংঘ এটিকে বিশ্বের বৃহত্তম মানবিক সংকট বলে অভিহিত করেছে।

পাল্টাপাল্টি অভ্যুত্থান ও সংঘাতের শুরু

১৯৮৯ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা দীর্ঘদিনের প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরকে ২০১৯ সালে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকেই দফায় দফায় যে উত্তেজনা চলছিল, তার সর্বশেষ পরিস্থিতি হচ্ছে বর্তমান গৃহযুদ্ধ।

বশিরের প্রায় তিন দশকের শাসনের অবসানের দাবিতে বিশাল জনবিক্ষোভ হয়েছিল। তারই প্রেক্ষিতে তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয় সেনাবাহিনী। কিন্তু দেশটির মানুষ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন চালিয়ে যায়। যার পরিপ্রেক্ষিতে একটি যৌথ সামরিক-বেসামরিক সরকার গঠিত হয়। কিন্তু ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে আরও একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারটিকে উৎখাত করা হয়। এই অভ্যুত্থানের কেন্দ্রে ছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও দেশটির কার্যত প্রেসিডেন্ট জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান এবং তাঁর ডেপুটি ও আরএসএফ নেতা জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো।

এই দুই জেনারেল দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ ও বেসামরিক শাসনে ফিরে যাওয়া নিয়ে প্রস্তাবিত পদক্ষেপে একমত হতে পারেননি। তাঁদের মধ্যে মূল বিরোধের বিষয় ছিল প্রায় এক লাখ সদস্যের আরএসএফ-কে সেনাবাহিনীর সঙ্গে একীভূত করার পরিকল্পনা এবং নতুন এই যৌথ বাহিনীর নেতৃত্ব নিয়ে। ধারণা করা হয়, দুজন জেনারেলই তাঁদের ক্ষমতা, সম্পদ ও প্রভাব ধরে রাখতে চেয়েছিলেন।

আরএসএফ সদস্যদের দেশের বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হলে সেনাবাহিনী বিষয়টিকে নিজেদের জন্য হুমকি হিসেবে দেখে। এ নিয়ে ২০২৩ সালের ১৫ এপ্রিল দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়। সেই লড়াই দ্রুত তীব্র আকার ধারণ করে এবং আরএসএফ খার্তুমের বেশির ভাগ অংশ দখল করে নেয়। যদিও প্রায় দুই বছর পর সেনাবাহিনী খার্তুমের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায়।

জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান (বামে) এবং আরএসএফ নেতা জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো (ডানে)

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • শাহরুখ খান: গণহত্যার সময় বিলিয়নিয়ার হওয়ার অর্থ কী
  • সুদানের এল-ফাশের শহরে ‘চরম বিপদে’ বাসিন্দারা: ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস
  • সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জাবি ও জবিতে মানববন্ধন
  • জুলাইবিরোধী শক্তির শাস্তি দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
  • সুদানে আরএসএফের গণহত্যায় আরব আমিরাত ইন্ধন দিচ্ছে কেন
  • সুদানে ‘গণহত্যা’ হয়েছে
  • একাত্তরের গণহত্যার জন্য জামায়াতকে নিষিদ্ধ করতে হবে: আলাল
  • সুদানে কারা গণহত্যা চালাচ্ছে, আরব আমিরাতের ভূমিকা কী