২০ কোটি টাকা আত্মসাতে সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর নামে মামলা
Published: 17th, April 2025 GMT
ভুয়া কোম্পানির নামে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ২০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী ইউসিবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান রুকমীলা জামানসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে উপ-পরিচালক মো.
দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক আক্তার হোসেন এ তথ্য দিয়েছেন।
আরো পড়ুন:
সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ের নৈশপ্রহরীর পকেটে মিলল ৪০ হাজার টাকা
যশোর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে দুদক
তিনি বলেন, অস্তিত্বহীন ইম্পেরিয়াল ট্রেডিং, ক্লাসিক ট্রেডিং ও মডেল ট্রেডিংয়ের নামে ২০ কোটি টাকার ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।
আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২ এর ৪ (২), (৩) ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, এই টাকা ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের কাছ থেকে আরামিট সিমেন্ট লিমিটেডের নেওয়া ঋণ পরিশোধে ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ২০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করে ইম্পেরিয়াল ট্রেডিং, ক্ল্যাসিক ট্রেডিং ও মডেল ট্রেডিং নামক নামসর্বস্ব কাগুজে প্রতিষ্ঠানের হিসাবে স্থানান্তর, হস্তান্তর ও রূপান্তরপূর্বক ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড থেকে আরামিট সিমেন্ট লিমিটেডের ২০ কোটি টাকার দায় শোধ করেছে।
এর আগে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাইফুজ্জামানের ১০২ কোটি টাকার শেয়ার ও ৯৫৭ বিঘা জমি জব্দ এবং ৩৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রাসেল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অপর ধ ২০ ক ট
এছাড়াও পড়ুন:
মামলা করলেন ঢাবির সেই শিক্ষিকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষিকার এডিটেড ও ‘আপত্তিকর’ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষিকা শেহরীন আনিম ভূঁইয়া মোনামী সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় মামালাটি করেন।
শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খালেদ মনসুর রাইজিংবিডি ডটকমকে বলেন, “মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। তদন্তপূর্বক আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।”
পুলিশ জানায়, সন্দেহভাজন আসামি মুজতবা খন্দকার সাংবাদিক ও অ্যাক্টিভিস্ট। মুজতবা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শিক্ষিকার ছবি অশালীনভাবে এডিট করে পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লেখেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইনি, পোশাকের স্বাধীনতায় পরেছে বিকিনি।”
এছাড়া আরো তিনজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এজাহারে। মামলায় বেশ কিছু অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকেও আসামি করা হয়েছে, যারা এই ছবি ও তথ্য ছড়াতে সাহায্য করেছেন।
ঢাকা/এমআর/মেহেদী