ইঞ্জিনিয়ার ফিরোজ আহমেদ’র ১ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
Published: 17th, April 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে খুশি-ফিরোজ মানবিক স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ইঞ্জিনিয়ার ফিরোজ আহমেদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া অুনষ্ঠিত হয়েছে।
ইঞ্জিনিয়ার ফিরোজ দ্যা নিউ নেশন প্রত্রিকার বার্তা সম্পাদক ফররুখ খসরু ও নারায়ণগঞ্জ টাইমস এর নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি মোশতাক আহমেদ শাওনের বাবা।
এ উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) তাঁর রূহের মাগফিরাত কামনা করে খুশি ফিরোজ মানবিক স্কুল প্রাঙ্গনে এ মিলাদ ও দোয়া আয়োজন করা হয়। মিলাদ ও দোয়া পরিচালনা করেন অধ্যাপক মাওলানা আর.
এতে খুশি ফিরোজ মানবিক স্কুলের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি দৈনিক মানব জমিনের স্টাফ রিপোর্টার বিল্লাল হোসেন রবিন, দৈনিক দিনকালের সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম বাবুল, দৈনিক কালবেলার সিদ্ধিরগঞ্জ প্রতিনিধি আব্দুল কাউয়ুম, এশিয়ার এইজ প্রত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আল আমিন, নারায়ণগঞ্জ টাইমস এর স্টাফ রিপোর্টার রনিসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ১৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ইঞ্জিনিয়ার ফিরোজ ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিলো ৮৩।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ আহম দ
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেল ৩৭টি প্রতিষ্ঠান
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের একেকটি ২০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে। আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে চলতি বছর ভারতে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। গত বছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সেটি কমিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন করা হয়। সেই তুলনায় এবার অর্ধেক ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করতে বলেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অনুমোদনপত্রে বলা হয়েছে, শুল্ক কর্তৃপক্ষ রপ্তানি পণ্যের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করা যাবে না। অনুমতিপত্র হস্তান্তরযোগ্য নয়। সরকার প্রয়োজনে যেকোনো সময় এই রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে।
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো খুলনার আরিফ সি ফুডস, বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ, লোকজ ফ্যাশান ও মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, চট্টগ্রামের জেএস এন্টারপ্রাইস ও আনরাজ ফিশ প্রোডাক্টস, যশোরের লাকী এন্টারপ্রাইজ, এমইউ সি ফুডস, লাকী ট্রেডিং, রহমান ইমপেক্স ফিস এক্সপোর্ট, মোহাতাব অ্যান্ড সন্স, জনতা ফিস, বিশ্বাস ট্রেডার্স ও কেবি এন্টারপ্রাইজ, ঢাকার ভিজিল্যান্ড এক্সপ্রেস, স্বর্ণালী এন্টারপ্রাইজ, মাজেস্টিক এন্টারপ্রাইজ ও বিডিএস করপোরেশন, বরিশালের মাহিমা এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, এ আর এন্টারপ্রাইজ ও তানিসা এন্টারপ্রাইজ, পাবনার নোমান এন্টারপ্রাইজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সেভেন স্টার ফিস প্রসেসিং কোং, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, আরফি ট্রেডিং করপোরেশন, জারিফ ট্রেডিং করপোরেশন, জারিন এন্টারপ্রাইজ, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল ও সততা ফিস, ভোলার রাফিদ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার মা এন্টারপ্রাইজ ও সুমন ট্রেডার্স।