Samakal:
2025-11-02@23:14:56 GMT

নার্সিং নিয়ে আর অবহেলা নয়

Published: 25th, April 2025 GMT

নার্সিং নিয়ে আর অবহেলা নয়

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে নার্সিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পেশা। উন্নত দেশে চিকিৎসকের পাশাপাশি এ পেশার উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব রয়েছে। দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, আমাদের দেশে নার্সিং অতটা গুরুত্ব পায় না। সমাজে বিভিন্নভাবে জরুরি পেশাজীবী শ্রেণি অবহেলার শিকার হচ্ছে। যেমন অন্যান্য চাকরির মতো এ পেশায় নিয়োজিত কর্মকর্তাদের জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর পদোন্নতির বিধান রয়েছে। বাস্তবে এ চিত্র পুরোপুরি আলাদা। অধিকাংশ নার্সিং কর্মকর্তা ৩০-৩২ বছর একই পদে (গ্রেড-১০) কর্মরত থেকে অবসর নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এ ছাড়া অল্প কিছুসংখ্যক নার্সিং কর্মকর্তা কর্মজীবনের শেষ পর্যায়ে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে মাত্র একবার পদোন্নতি পেয়ে প্রথম শ্রেণিতে (৯ম গ্রেডে) পৌঁছান এবং তার ১ থেকে ৬ মাসের মধ্যে অবসর গ্রহণ করেন। এর ফলে পেশাজীবনের শেষ পর্যায়ে এসে তারা যথাযথ মর্যাদা ও সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন। এসব বিষয়ের জন্য নার্সিং কর্মকর্তাদের এ পেশার প্রতি অনাগ্রহ দেখা দিয়েছে, যা সেবার মান ও স্বাস্থ্য খাতের সার্বিক উন্নয়নে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। 

বাংলাদেশের সব পেশায় বিএসসি ও ডিপ্লোমা কোর্সের জন্য সরকারি চাকরির নিয়োগবিধি আলাদা। কিন্তু নার্সিং পেশায় বিএসসি ইন নার্সিং (৪ বছর মেয়াদি) এবং ডিপ্লোমা ইন নার্সিং (৩ বছর মেয়াদি)-এর শিক্ষাগত যোগ্যতা আলাদা হওয়া সত্ত্বেও নার্সিংয়ের সরকারি নিয়োগে উভয় কোর্সের ক্ষেত্রে একই প্রবেশিকা পদ (দশম গ্রেড) রাখা হয়েছে, যা নার্সিং পেশায় বিশাল এক বৈষম্যের জন্ম দিয়েছে। 
বাংলাদেশে নার্সিং শিক্ষাকে আধুনিকীকরণ করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স চালু হয়েছে। এই কোর্সের জন্য যুগোপযোগী নির্দিষ্ট কোনো নিয়োগবিধি চালু হয়নি। এর ফলে নানামুখী সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। বিএসসি ইন নার্সিং কোর্সের শিক্ষার্থীদের মাঝে অসন্তোষ বিরাজ করছে এবং পড়াশোনায় আগ্রহ হারিয়ে ক্যারিয়ার নিয়ে হতাশায় ভুগছেন। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয়ভাবে যথাযথ স্বীকৃতি না দেওয়ায় সামাজিকভাবে এ পেশার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা অবহেলার শিকার হচ্ছেন। এতে স্বাস্থ্যসেবার মতো জরুরি ক্ষেত্র ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। 

২০১৬ সালে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয়। এর আওতাধীন সেবা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম এখনও পরিদপ্তরের পুরোনো কাঠামোর আদলে রয়ে গেছে। ফলে এগুলো বর্তমান সময়ের চাহিদার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। নার্সিং পেশায় শিক্ষা, সেবা ও প্রশাসন শাখাগুলোর সূচনা ঘটলেও এসব শাখার জন্য যুগোপযোগী অর্গানোগ্রাম ও নিয়োগবিধি এখনও প্রণীত হয়নি। তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুরোনো নিয়মেই নার্সিং কর্মকর্তারা দশম গ্রেডে স্থায়ী থাকতে বাধ্য হচ্ছেন এবং একই বেতনে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। এতে যে পরিমাণ মানসিক চাপ ও শারীরিক ধকলের শিকার হতে হয়, তা নার্সদের হতাশায় ফেলে দেয়। এ পরিস্থিতি বদলাতে হলে রাষ্ট্রীয়ভাবে নার্সদের যথাযথ স্বীকৃতি দিতে হবে। এ জন্য যেমন বেতন কাঠামো পরিবর্তন জরুরি, তেমনি দরকার আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো। 

এ জন্য কিছু মৌলিক পরিবর্তন শিগগিরই আনা দরকার। যেমন নার্সিং শিক্ষা, সেবা ও প্রশাসন শাখাগুলোয় যুগোপযোগী অর্গানোগ্রাম ও নিয়োগবিধি তৈরি করা; প্রথম শ্রেণির পদগুলোতে (৯ম গ্রেড) যোগ্যতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দেওয়া এবং সরাসরি প্রফেশনাল বিসিএস চালুর মাধ্যমে নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা। এতে পেশা নিয়ে নার্সদের সন্তুষ্টি বাড়বে এবং তাদের কাজকর্মে গুণগত পরিবর্তন আসবে। সেই সঙ্গে নার্সিংয়ের ব্যাপারে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে গেলে অন্যেরাও এই পেশায় আগ্রহী হয়ে উঠবেন। এতে কেবল ব্যক্তি পর্যায়ে উপকৃত হবেন, এমন নয়। বরং আমরা সামষ্টিকভাবে আরও শক্তিশালী একটি স্বাস্থ্য খাত গড়ে তুলতে পারব। এ জন্য সরকারকে দ্রুত কিছু মৌলিক সংস্কার ও পরিবর্তন আনতে হবে।

মিজানুর রহমান বিদ্যুৎ: বিএসসি ইন নার্সিং (রামেবি), রেজিস্টার্ড নার্স (বিএনএমসি)

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কর মকর ত ইন ন র স র জন য ব এসস

এছাড়াও পড়ুন:

তত্ত্বাবধায়ক সরকারযুক্ত সংবিধানই জনগণ চায়

ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যুক্ত হয়েছিল সংবিধানে, তা–ই জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে আপিল বিভাগে এ–সংক্রান্ত শুনানিতে বলেছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল–পরবর্তী নির্বাচনগুলোর চিত্র দেখিয়ে জয়নুল আবেদীন বলেছেন, ২০১৪ সালে ভোটারবিহীন এবং ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হয়েছে—দেশের জনগণ এমন বিতর্কিত কোনো নির্বাচন হোক, তা চায় না।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিলের ওপর আজ রোববার ষষ্ঠ দিনের মতো শুনানি হয়। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চে বিএনপি মহাসচিবের আপিল–সংক্রান্ত শুনানি করেন জয়নুল আবেদীন।

সকাল ৯টা ২০ মিনিটে শুনানি শুরু হয়। বেলা ১১টা থেকে মাঝে বিরতি দিয়ে ১টা পর্যন্ত শুনানি চলে। পরবর্তী শুনানির জন্য মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দিন রাখা হয়েছে। এদিন বিরতির পর শুনানি শুরুর আগে প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগের অপর বিচারপতিদের সঙ্গে এজলাসে আসেন বাংলাদেশে সফররত নেপালের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউত। বিচারপতিদের সঙ্গে এজলাসে বসে এই শুনানি পর্যবেক্ষণ করেন তিনি।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনেই একটি আলোচিত বিষয়। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগসহ বিরোধী দলগুলোর আন্দোলনের মুখে তৎকালীন বিএনপি সরকার সংবিধানে ত্রয়োদশ সংশোধনী এনে নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তীকালীন এই সরকারব্যবস্থা শাসনতন্ত্রে যুক্ত করেছিল। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাওয়ার দুই বছর পর সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী এনে এই ব্যবস্থা বাতিল করে। তার আগে সর্বোচ্চ আদালতের এক রায়ে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

ওই রায়ের ক্ষেত্রে দেশের প্রচলিত আইন ও আপিল বিভাগের রুলসের ব্যত্যয় ঘটেছে দাবি করে শুনানিতে জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘রায়ে সইয়ের আগেই তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার, সংসদ তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার বলে সংবিধান সংশোধন (পঞ্চদশ সংশোধনী) করে। পূর্ণাঙ্গ রায় লেখা ও স্বাক্ষরের (বিচারপতিদের রায়ে সই করা) আগে সরকার সংসদ তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্যের বলে তড়িঘড়ি করে সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্ত করে, যা দেশবাসীর জানা। দেশের বিবেকবান মানুষ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের আগে এই সংবিধান সংশোধনকে সরকারের হীন রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছিল। এটি জনগণের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র।’

বিএনপির একসময়ের আইনবিষয়ক সম্পাদক জয়নুল আবেদীন শুনানিতে বলেন, ‘সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যবহার করেছেন। সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তকে বহাল রাখার লক্ষ্যে সাবেক প্রধান বিচারপতি (বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক) দেশের প্রচলিত আইন ও সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রুলস যথাযথভাবে অনুসরণ না করে সর্বশেষ (পূর্ণাঙ্গ রায়) রায় দেন, যা প্রথমে দেওয়া রায়ের (শর্ট অর্ডার সংক্ষিপ্ত রায়) সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।’

শুনানিতে অবসরের পর রায়ে সই প্রসঙ্গ

অবসরের পর কোনো বিচারপতি রায়ে সই করলে তার আইনগত মূল্য কী হবে—এ প্রসঙ্গ ওঠে শুনানিতে। বিরতির পর শুনানিতে অংশ নিয়ে এ বিষয়ে বিএনপির মহাসচিবের অপর আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস বলেন, রায় ঘোষণা ও রায়ে সই করা দুটি ভিন্ন বিষয়। রায় ঘোষণার সময় এ বি এম খায়রুল হক প্রধান বিচারপতির পদে আসীন ছিলেন। সংক্ষিপ্ত রায়ে যা ছিল, পূর্ণাঙ্গ রায়ে তা পরিবর্তন করা হয়েছে।

দেওয়ানি কার্যবিধি, আপিল বিভাগের রুলস ও সংবিধানের ১০৫ অনুচ্ছেদ তুলে ধরে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস বলেন, ‘শর্ট অর্ডারের সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ রায়ে যে পার্থক্য, তা পূর্ণাঙ্গ রায়ে উল্লেখ করেছেন একজন বিচারপতি। এই বিচারপতিও বলেননি অবসরের পরে বিচারপতি খায়রুল হকের লেখা রায়টি অবৈধ হয়েছে। স্বাক্ষর পরে করেছেন বলে রায় অবৈধ বলা যাবে না। কারণ, অবসরের পর কোনো বিচারপতি রায়ে সই করতে পারবেন না কিংবা কত দিনের মধ্যে সই না করলে সেটি অবৈধ হবে, এমন বাধ্যবাধকতা আইনে নেই।’

রুহুল কুদ্দুস বলেন, ‘প্রকাশ্য আদালতে কোনো বিচারপতি যখন কোনো রায় দেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতে দিলে ছোটখাটো দাড়ি, কমা, শব্দ বাদ পড়েছে—এগুলো ছাড়া যেকোনো পরিবর্তন করতে হলে অবশ্যই সেটি রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) ছাড়া হবে না, যার ওপর শুনানি চলছে।’

এ মামলায় সেন্টার ফর ল গভর্ন্যান্স অ্যান্ড পলিসি নামের একটি সংগঠন ইন্টারভেনার (পক্ষ) হিসেবে যুক্ত হয়। ওই প্রসঙ্গে সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এহসান এ সিদ্দিক বলেন, ‘অবসরের পর রায়ে সই করলে তা বাতিল বা অকার্যকর হবে না। যেদিন প্রকাশ্য আদালতে রায় ঘোষণা করলেন, সেই তারিখ হচ্ছে মূল। এটি হচ্ছে রায়ের তারিখ। কবে সই করলেন, এটি প্রাসঙ্গিক নয়। আপিল বিভাগের রুলসে বলা আছে, এ ক্ষেত্রে দেওয়ানি কার্যবিধির (সিপিসি) বিধান কার্যকর হবে না। আপিল বিভাগের জন্য সিপিসি প্রযোজ্য নয়।’

মামলার পূর্বাপর

আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আপিল বিভাগের ২০১১ সালের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও নওগাঁর রানীনগরের নারায়ণপাড়ার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেন পৃথক আবেদন (রিভিউ) করেন। সেন্টার ফর ল গভর্ন্যান্স অ্যান্ড পলিসি ইন্টারভেনার (পক্ষ) হিসেবে যুক্ত হয়।

রিভিউ আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গত ২৭ আগস্ট লিভ মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করে আদেশ দেন আপিল বিভাগ। বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বিএনপির মহাসচিবের করা রিভিউ আবেদন থেকে উদ্ভূত আপিলের সঙ্গে অপর রিভিউ আবেদনগুলো শুনানির জন্য যুক্ত হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়। এ অনুসারে পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তির করা আপিলের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেলের করা রিভিউসহ অপর রিভিউ আবেদন এবং বিএনপির মহাসচিবের আপিল শুনানির জন্য আদালতের কার্যতালিকায় ওঠে।

পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তির করা আপিলের ওপর ২১ অক্টোবর শুনানি শুরু হয়। এরপর ইন্টারভেনার হিসেবে যুক্ত সংগঠনের পক্ষে শুনানি করেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবী। এরপর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেলের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির শুনানি করেন। এরপর বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনের পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম বদরুদ্দোজা বাদল এবং এ এস এম শাহরিয়ার কবির শুনানি করেন। শাহরিয়ার কবিরের বক্তব্য উপস্থাপনের পর হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির (রিভিউ আবেদনকারী) পক্ষে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ইমরান এ সিদ্দিক শুনানি করেন। এরপর বিএনপির মহাসচিবের পক্ষে জয়নুল আবেদীন শুনানি শুরু করেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের এক বছর পর গত আগস্টে বিচারপতি খায়রুল হক গ্রেপ্তার হন। তিনি এখন কারাগারে রয়েছেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আপিল বিভাগের বিচারকাজ পর্যবেক্ষণ করলেন নেপালের প্রধান বিচারপতি
  • তত্ত্বাবধায়ক সরকারযুক্ত সংবিধানই জনগণ চায়
  • বিশ্ব শিক্ষক দিবস: রাবিতে ৩ অধ্যাপককে সম্মাননা
  • টি-টোয়েন্টি থেকে উইলিয়ামসনের অবসরের ঘোষণা
  • ৩০ বছরের শিক্ষকতা জীবনের ইতি টানলেন মুজিবুর রহমান