পুরোনো অ্যালবামের সাদাকালো ছবি রঙিন করতে এখন আর আলাদা কোনো সফটওয়্যার বা পেশাদার গ্রাফিকস ডিজাইনারের শরণাপন্ন হতে হবে না। চ্যাটজিপিটির ইমেজ প্রক্রিয়াকরণের সুবিধা ব্যবহার করে চাইলেই পুরোনো যেকোনো সাদাকালো ছবি রঙিন ছবিতে রূপান্তর করা সম্ভব। চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে সাদাকালো ছবিকে রঙিন করার পদ্ধতি দেখে নেওয়া যাক।

চ্যাটজিপিটির মাধ্যমে সাদাকালো ছবিকে রঙিন করার জন্য প্রথমে চ্যাটজিপিটির চ্যাট উইন্ডোতে থাকা ছবির আইকনে ক্লিক করে নির্দিষ্ট সাদাকালো ছবি আপলোড করতে হবে। এরপর চ্যাটজিপিটির ইমেজ টুলের মাধ্যমে ছবি বিশ্লেষণ করার পর রং যোগ করার জন্য এআই মডেলটিকে বিস্তারিত নির্দেশনা দিতে হবে।

বিস্তারিত নির্দেশনা দেওয়ার জন্য ছবি আপলোড করার পর ‘প্রম্পট’-এ ছবির সময়কাল, পটভূমি, ছবি তোলার পরিবেশ, ছবিতে থাকা ব্যক্তির পোশাক, চোখের রং বা আবহ স্পষ্ট করে লিখতে হবে। প্রম্পটে যত বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হবে, ছবিতে রং যোগ করার কাজ ততই নিখুঁত ও বাস্তবধর্মী হবে। প্রম্পট দেওয়ার কিছু সময় পর ছবিটি প্রক্রিয়াকরণ করে রঙিন করে উপস্থাপন করবে চ্যাটজিপিটি। এরপর ডাউনলোড করে ছবিটি ব্যবহার করা যাবে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর বিচারককে ৩ বার ‘ধন্যবাদ’ বললেন তাপস

রাজধানীর গুলশানে ভ্যানচালক জব্বার আলী হাওলাদারকে হত্যাচেষ্টা মামলায় গান বাংলার ব্যবস্থাপনা পরিচালক কৌশিক হোসেন তাপসকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিএম ফারহান ইশতিয়াকের আদালত তাকে গ্রেপ্তার দেখান। তখন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারকের উদ্দেশে তিনবার ‘ধন্যবাদ’ বলেন। পরে লিফটে করে নিচে নামার জন্য জোরাজুরি করেন তিনি।

এদিন সকাল পৌনে ১১টায় আসামি তাপসকে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, হেলমেট ও পেছনে হাতকড়া পরিয়ে হাজতখানা থেকে আদালতে তোলা হয়। এ সময় তাকে হাস্যোজ্বল দেখা যায়। তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের দোতলার নেওয়া হয়। তখন তার হেলমেট খুলে কাঠগড়ায় তোলা হয়।

এরপর ১০টা ৫২ মিনিটে গুলশান থানার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর শুনানি শুরু হয়।

শুনানিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক আব্দুস সালাম বলেন, ‘তদন্তে তার নাম এসেছে। এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর প্রার্থনা করছি। গ্রেপ্তার দেখানো হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে।’

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ‘গান বাংলার তাপস ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী ছিলেন। তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন।’

শুনানি শেষে সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে আদালত তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখান। তখন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তাপস বিরক্তির সুরে তিনবার বলেন, ‘ধন্যবাদ’। এরপর হেলমেট পরিয়ে তাকে আদালত থেকে বারান্দায় বের করা হয়।

তখন তিনি লিফটে যাওয়ার জন্য পুলিশ সদস্যের সঙ্গে জোরাজুরি শুরু করেন। তখন পুলিশ সদস্যরা বলেন, এখান থেকে লিফট যায় না। এরপর তাকে হাঁটিয়ে আদালত থেকে হাজতখানায় নেওয়া হয়। এ সময় তিনি নিশ্চুপ ছিলেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত বছরের ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় গুলশানের শাহজাদপুরে কনফিডেন্স টাওয়ারের সামনে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালানো হয়। এতে জব্বার আলী হাওলাদার গুলিবিদ্ধ হন। এ ঘটনায় ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১০৯ জনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় এ মামলা করেন ভ্যানচালক জব্বার আলী হাওলাদার।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আন্দোলনে অংশ না নিয়েও জুলাইযোদ্ধা তালিকায় নাম, প্রতিবাদ করায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে জখম
  • উড়ল সাদা ধোঁয়া, ১৪০ কোটি খ্রিস্টান পেল নতুন পোপ
  • কুয়েটে ‘ভালো কিছু হতে যাচ্ছে’, তবে আজও ক্লাসে যাননি শিক্ষকেরা
  • প্রধান শিক্ষককে বের করে দিয়ে কক্ষে তালা, চেয়ার ঝুলছে গাছে
  • প্রধান শিক্ষককে বের করে দিয়ে কক্ষে তালা, চেয়ার ঝুলছে গাছের মাথায়
  • বড় স্বপ্ন পূরণে কীভাবে এগিয়ে যাবেন
  • কেরানি থেকে প্রধান শিক্ষক অবশেষে বরখাস্ত
  • সোহান-অঙ্কনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
  • হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর বিচারককে ৩ বার ‘ধন্যবাদ’ বললেন তাপস