বিয়ে করলেন হিনা খান, ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াইটাও চলছে
Published: 5th, June 2025 GMT
বলিউড তারকা হিনা খান দ্বিতীয়বারের মতো কর্কট রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। চলছে চিকিৎসা। কেমো থেরাপিও নিয়েছেন এই নায়িকা। এই কঠিন সময়ে বিয়ে করেছেন হিনা খান।
দীর্ঘদিনের সঙ্গী রকি জয়সওয়ালের সঙ্গে আইনি বিয়ে করেছেন হিনা খান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন দম্পতির নানা মুহূর্ত শেয়ার করে সুখবর দিয়েছেন বলিউড এই অভিনেত্রী। হঠাৎ এসব ছবি চমকে দিয়েছে নেটিজেনদের। শুভকামনা জানিয়ে মন্তব্যের ঘরে একের পর এক কমেন্ট করে যাচ্ছে নেটিজেনরা।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বর- কনে দুইজনেই বেছে নিয়েছেন প্যাস্টেল শেডের পোশাক। হিনা পরেছেন মনিষ মালহোত্রার ডিজাইন করা শাড়ি। গাঢ় মেহেন্দি পরা হাতের অনামিকায় জ্বলজ্বল করছে হিরের এনগেজমেন্ট রিং। তার শাড়ির আঁচলে সেলাই করা দুইজনের নাম।
আরো পড়ুন:
‘লিচুর বাগান’ দেখে সাবিলাকে নিয়ে যা বললেন চয়নিকা চৌধুরী
শাকিব খানের সঙ্গে নাচার অভিজ্ঞতা জানালেন ফারিণ
হিনা খান বিয়ের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে লিখেছেন, ওই ‘‘দুটি ভিন্ন জগৎ থেকে, আমরা ভালোবাসার এক মহাবিশ্ব গড়ে তুলেছি। আমাদের পার্থক্য ম্লান হয়ে গেছে। আর আমাদের হৃদয় শেষ একটি বন্ধন তৈরি হয়েছে। আমরা দুইজন একসঙ্গে সমস্ত বাধা অতিক্রম করেছি। আজ আইনিভাবে আমাদের প্রেম মান্যতা পেলো। স্বামী- স্ত্রী হিসেবে আমরা আপনাদের আশীর্বাদ এবং শুভেচ্ছা কামনা করি।’’
উল্লেখ্য, রকি ও হিনার প্রেমের সম্পর্ক বহু বছরের। রকি পেশায় একজন প্রযোজক ও পরিচালক। এদিকে টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ হিনা খান। ‘ইয়ে রিস্তা কেয়া কেহেলাতা হ্যায়’, ‘কসৌটি জিন্দেগী কী ২’ ধারাবিকে অভিনয় করে জনপ্রিয় হন হিনা।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জানুয়ারি কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরুতে নির্বাচনের ঘোষণা এলে ভালো হতো: নুর
আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন জাতীয় নির্বাচন হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, জানুয়ারিতে কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরুতে নির্বাচনের ঘোষণা এলে ভালো হতো।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়সীমার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর আজ শুক্রবার রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে মার্চের মাঝামাঝি পর্যন্ত রোজা থাকবে। এরপর ঈদ। আবার ঈদের পর এপ্রিল মাসে পাবলিক পরীক্ষা আছে। সব মিলিয়ে মনে হয়, জানুয়ারিতে কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরুতে নির্বাচনের ঘোষণা এলে ভালো হতো।
নুরুল হক বলেন, ‘দলীয়ভাবে বিষয়টি নিয়ে আরও আলাপ-আলোচনা করতে হবে। আমার মতে, রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছিল। তবে নির্বাচন কবে হবে, সেটি নিয়ে সংশয় ছিল। সে ক্ষেত্রে সরকার নির্বাচনের যে একটি রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে, সেটি ইতিবাচক।’
গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, ঈদুল আজহার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বৈঠক করলে তখন নির্বাচনের বিষয়ে নিশ্চয়ই আলাপ হবে। সেখানে নির্বাচন আরও এগিয়ে আনার বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কথা বলতে পারে।