জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থেকে জারিকৃত এক প্রজ্ঞাপনে বাংলাদেশ সার্ফিং অ্যাসোসিয়েশনের ১৩ সদস্য বিশিষ্ট এডহক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে আমানা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিকেএমইএ পরিচালক খন্দকার সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ সার্ফিং অ্যাসোসিয়েশনের এডহক কমিটির সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। 

ঘোষিত কমিটিতে সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন মেজর জেনারেল (অব.

) এ কে এম মুজাহিদউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে মোয়াজ্জেম হোসেন রোকনকে।

এডহক কমিটির অন্যান্যরা হলেন- সহ-সভাপতি মো. জেহাদ উদ্দিন ও খন্দকার সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক সাদেকুল আরেফিন, কোষাধ্যক্ষ সাইফুল্লাহ সিফাত। সদস্য হিসেবে রয়েছেন রাশেদ আলম, রাফে সালমান রিফাত, ফকরুদ্দিন মানিক, সাহেদুল আলম, রাসেদ আলাম, রমজান মিয়া এবং মো. আব্দুল্লাহ।

সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার ন্দকার সাইফুল ইসলাম অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, 
ক্রীড়া মন্ত্রণালয় যে আস্থা রেখে আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে, আমি সেই আস্থার প্রতিদান দিতে চাই। আমার লক্ষ্য বাংলাদেশের সার্ফিংকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরা।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স গঠন ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন স্থগিত

খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন স্থগিত করেছে এডহক কমিটি। সমিতির সদস্য সচিব শেখ নুরুল হাসান রুবা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

শেখ নুরুল হাসান রুবা বলেন, ‘‘৯৪ জন আইনজীবী নির্বাচন ৩১ মার্চ পর্যন্ত স্থগিতের আবেদন করেন। এর প্রেক্ষিতে দুপুর ২টায় বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বান করা হয়। সভায় নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত হয়েছে।’’

আরো পড়ুন:

তৃতীয় খসড়া তালিকা প্রকাশ, বাড়ল ভোটার

যারা সংস্কা‌রের প‌ক্ষে, তাদের সঙ্গে এনসিপির জোট হবে: হাসনাত 

নির্বাচন স্থগিতের সংবাদে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সাধারণ আইনজীবীরা। 

আজ রবিবার (২ নভেম্বর) বিকালে খুলনা প্রেস ক্লাবে তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন স্থগিতের প্রতিবাদ জানান জামায়াত সমর্থিত বাংলাদেশ ল’ ইয়ার্স কাউন্সিল ও এনসিপি সমর্থিত স্বতন্ত্র আইনজীবী পরিষদের প্রার্থীরা।

ল’ ইয়াস কাউন্সিলের সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সেক্রেটারি মনিরুল ইসলাম পান্না বলেন, ‘‘এর আগেও মনোনয়ন বিক্রির শেষ দিনে কথিত সাধারণ সভার নামে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছিল। আজ একই কায়দায় আবারো এডহক কমিটি নির্বাচন স্থগিত করল। এটা অগণতান্ত্রিক, নব্য ফ্যাসিস্টের বহিঃপ্রকাশ।’’ 

তিনি বলেন, ‘‘দেশে অনেক আইনজীবী সমিতিতে নির্বাচন হয়েছে এবং হচ্ছে। আইনজীবী সমিতির বর্তমান এডহক কমিটি পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে, যা নতুন বিপ্লবের সঙ্গে সরাসরি বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।’’

স্বতন্ত্র আইনজীবী পরিষদের সভাপতি প্রার্থী আকতার জাহান রুকু বলেন, ‘‘২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পরে জেলা আইনজীবী সমিতিতে যে এডহক কমিটি গঠন করা হয়, তার মেয়াদ ছিল ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু এডহক কমিটি টালবাহানা করে সাধারণ সভা দিয়ে মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করে। অনিচ্ছাসত্ত্বেও আমরা তা মেনে নিয়েছিলাম।’’ 

তিনি নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান এবং অবিলম্বে নির্বাচনের দাবি জানান।

নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। ২৪ থেকে ২৭ অক্টোবর ছিল মনোনয়নপত্র জমা ও উত্তোলনের শেষ দিন।   

ঢাকা/নুরুজ্জামান/বকুল  

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • খুলনা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন স্থগিত