বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার পরিচালকের বৈঠক
Published: 24th, July 2025 GMT
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) সদর দপ্তরের সাউথ-সাউথ অ্যান্ড ট্রায়াঙ্গুলার কো-অপারেশন বিভাগের পরিচালক আনপিং ইয়ি। বুধবার (২৩ জুলাই) সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিস কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে তারা বাংলাদেশে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) কার্যক্রম, বীজ উৎপাদন, পাট পণ্যের বাজার বহুমুখীকরণ ও সক্ষমতা বাড়ানোর কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
উপদেষ্টা বলেন, পাট ও পাটজাত পণ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং অর্থনীতির গভীর সম্পর্ক রয়েছে। সোনালি আঁশ পাট একসময় দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি ছিল এবং বর্তমানেও এর গুরুত্ব অপরিসীম।
আরো পড়ুন:
জলবায়ু ইস্যুতে এক দেশ আরেক দেশের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারবে
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনে আপত্তি
উপদেষ্টা আরো বলেন, আমাদের লক্ষ্য পাটের সোনালি অতীতকে ফিরিয়ে এনে বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশকে একটি পরিবেশবান্ধব পণ্যের কেন্দ্রস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা। এ জন্য গবেষণা, বিনিয়োগ এবং বিপণনে সরকার ও বেসরকারি খাতের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সহযোগিতা এই কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করতে ভূমিকা রাখবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
আনপিং ইয়ি বলেন, পাট পণ্যের জন্য বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বাংলাদেশের পাট পণ্যের বাজার বাড়াতে সহযোগিতা করতে আগ্রহী। এ দেশের কৃষি পণ্যের উন্নয়নে অফিস স্থাপন করা হয়েছে এবং সেখানে দুই শতাধিক জনবল কাজ করে যাদের অধিকাংশ এদেশেরই। এ সময় তিনি পাট পণ্যের উৎপাদন ও বাজার বৃদ্ধিতে সক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো.
ঢাকা/এএএম/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।