রাজধানীতে ভাঙারি ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা
Published: 9th, July 2025 GMT
রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ) সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সংঘর্ষের সময় মো. সোহাগ (৪০) নামের এক যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
সোহাগ পেশায় ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশালে। থাকতেন ঢাকার কেরানীগঞ্জে।
কোতোয়ালি থানা সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে সোহাগের সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি একসময় যুবদল করতেন। তবে তাঁর সর্বশেষ রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনে টিটু, মনির, অপু দাস, মঈনসহ তাঁদের সহযোগী অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা মিটফোর্ড রোডে ভাঙারিপট্টি এলাকায় ভাঙারি ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে পূর্বশত্রুতার জেরে সোহাগকে এলোপাতাড়ি মারধর করে ও কুপিয়ে হত্যা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ব যবস
এছাড়াও পড়ুন:
‘আঞ্চলিক প্রতিপক্ষ’ সৌদি আরবের সঙ্গে বৈঠকে ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের আঞ্চলিক প্রতিপক্ষ সৌদি আরবের সঙ্গে বৈঠক করেছে ইরান। মঙ্গলবার রিয়াদে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সৈয়দ আব্বাস আরাগচি। ইসরায়েল সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথমবারের মতো সৌদি আরবের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে ইরান।
সৌদির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে, মঙ্গলবারের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে মূলত ইরান-ইসরায়েল সংঘাতকে ঘিরেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করা এক বার্তায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বৈঠকে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের সময় ইসরায়েলের প্রতি নিন্দা জানানোয় সৌদির সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন আব্বাস আরাগচি।
এএফপি জানায়, যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছেন, রিয়াদ আশা করছে, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তি মধ্যপ্রাচ্যকে স্থিতিশীল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিক পালন করবে। পাশাপাশি তিনি আরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, ইরানের সঙ্গে যেসব দেশের বিরোধ আছে, তা কূটনৈতিক পন্থায় সমাধানে সহযোগিতা করবে রিয়াদ।
রয়টার্স জানায়, নিজেদের সামরিক স্থাপনায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা প্রথমবারের মতো স্বীকার করেছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি এক সেনা কর্মকর্তা জানান, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তাদের সামরিক অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নাম গোপন রাখার শর্তে তিনি বলেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ‘খুব কমই’ জায়গায় আঘাত হেনেছে ও যেসব সামরিক অবকাঠামোতে আঘাত হেনেছে, সেগুলো সক্রিয় রয়েছে।