শুটিং সেটে আহত হয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী অভিনেত্রী সুনেরাহ বিনতে কামাল। বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডে ব্রিটিশ কাউন্সিল অফিসের সামনে একটি নাটকের শুটিং সেটে হাঁটুতে আঘাত এই অভিনেত্রী।
আহত সুনেরাহ বিনতে কামালের হাঁটুতে ব্যান্ডেজ করা হয়েছে। তার কয়েকটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এ অভিনেত্রী বলেন, “আজ শুটিং চলাকালীন পালানোর একটি দৃশ্যের শট দিতে গিয়ে স্কিমার স্ট্যান্ডে হোঁচট খেয়ে পড়ে যাই। আমার হাঁটুতে আঘাত লেগেছে। যদিও খুব গুরুতর নয় (আশা করি)।”
ফ্র্যাকচার হয়েছে কি না তা নিশ্চিত নন সুনেরাহ বিনতে কামাল। এ অভিনেত্রী “দুই পায়ের হাঁটু ছিলে মাংস বেরিয়ে গেছে। অনেক রক্তক্ষরণ হচ্ছিল, এরপর প্রাথমিক ট্রিটমেন্ট নেই। তবে পায়ে কোনো ফ্র্যাকচার হয়েছে কি না, এখনো সঠিকভাবে বলতে পারছি না।”
আরো পড়ুন:
জাতি উপদেষ্টাদের কাছেও দায়িত্বশীলতা আশা করে, খোলা চিঠিতে আরশ
ফের সংসার ভাঙার গুঞ্জন, যা বললেন দিব্যা
দোয়া চেয়ে সুনেরাহ বিনতে কামাল বলেন, “দয়া করে আমার জন্য প্রার্থনা করবেন, যাতে এই ব্যস্ত সময়সূচিতে সঠিকভাবে কাজ করতে পারি, আমার কর্তব্য পালন করতে পারি। আমি চাই না আমার কারণে কেউ কষ্ট পাক।”
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক চলচ চ ত র স ন র হ ব নত
এছাড়াও পড়ুন:
সুস্পষ্ট কূটনৈতিক সাফল্য বললেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিতে বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শুল্ক হার কমে আসায় একে ঐতিহাসিক চুক্তি আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশের শুল্ক আলোচকদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘এটি সুস্পষ্ট এক কূটনৈতিক সাফল্য’।
প্রধান উপদেষ্টা আজ শুক্রবার এক অভিনন্দন বার্তায় বলেন, শুল্কহার ২০ শতাংশ করা হয়েছে, যা আগে আরোপিত শুল্ক হারের চেয়ে ১৭ শতাংশ কম। এর মাধ্যমে আমাদের আলোচকেরা অসাধারণ কৌশলগত দক্ষতা এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বার্থরক্ষা ও সেটাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অবিচল প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, আলোচকেরা এ বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে নিরলসভাবে কাজ করে জটিল আলোচনাকে সফলভাবে এগিয়ে নিয়েছেন। যেখানে শুল্ক, অশুল্ক ও জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুগুলো অন্তর্ভুক্ত ছিল। আলোচনার মাধ্যমে অর্জিত এই চুক্তি আমাদের তুলনামূলক সুবিধা সংরক্ষণ করেছে। পাশাপাশি বিশ্বের বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে প্রবেশাধিকার বৃদ্ধি ও আমাদের মূল জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেছে।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, এ অর্জন কেবল বাংলাদেশের বৈশ্বিক অঙ্গনে ক্রমবর্ধমান শক্তিকে তুলে ধরে না; বরং এটি বৃহত্তর সম্ভাবনা, ত্বরান্বিত প্রবৃদ্ধি ও দীর্ঘমেয়াদি সমৃদ্ধির পথ উন্মুক্ত করে।
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিঃসন্দেহে উজ্জ্বল উল্লেখ করে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আজকের সাফল্য আমাদের জাতীয় দৃঢ়তা ও আগামী দিনের আরও শক্তিশালী অর্থনীতির সাহসী দৃষ্টিভঙ্গির একটি শক্তিশালী প্রমাণ।’