ছুটির দিনে শরীর আরও নিস্তেজ লাগে? মেনে চলুন এই ৫ পরামর্শ
Published: 24th, July 2025 GMT
এক
ছুটির দিনে আমাদের দৈনন্দিন রুটিন বদলে যায়। যেমন পরদিন স্কুল বা অফিস নেই বলে আগের রাতে আমরা বেশি সময় জেগে থাকি, বাইরে খেতে যাই বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে আড্ডা দিই। কখনো রাত জেগে টিভি বা সিনেমা দেখি। বায়োলজিক্যাল ক্লক বা দেহঘড়ির ছন্দপতন হয়। পরদিন বেশ বেলা পর্যন্ত ঘুমালেও তাই ঘুমের রেশ কাটে না।
ঘুম অনেকটা খাদ্যাভ্যাসের মতোই—এমনই মত ঘুমবিশারদদের। খাবারের সময়সূচিতে আকস্মিক পরিবর্তনে যেমন শরীর খারাপ লাগে, ঘুমের বেলায়ও তাই। সে কারণে চেষ্টা করবেন ছুটির দিনেও রুটিনের বড় ধরনের ব্যত্যয় না করতে। সকালে না হয় অন্যদিনের তুলনায় এক ঘণ্টা বেশি ঘুমালেন, তার বেশি নয়।
দুইআমরা সব কাজ ছুটির দিনের জন্য জমা করে রাখি। চাকরিজীবীদের জীবনে সপ্তাহের শেষে ছুটির দিনটা যেন আরও ব্যতিব্যস্ততায় পূর্ণ। চেষ্টা করুন সপ্তাহজুড়েই সংসার ও ব্যক্তিগত কাজ একটু একটু এগিয়ে রাখতে। ছুটির দিনটাতে কাজ করলেও রিল্যাক্স থাকার চেষ্টা করুন।
আরও পড়ুনকখন কোন বাদাম খাবেন, বিশ্বের শীর্ষ গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্টের পরামর্শ২৩ জুলাই ২০২৫তিনদেখা যায়, ছুটির আগের দিন বা ছুটির দিনে খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন হয়। ভালোমন্দ রান্না হয়, বাইরে খাওয়া হয়। কখনো নিমন্ত্রণ থাকে। তেল–চর্বিযুক্ত খাবার খেয়ে পেটে দেখা দেয় নানা সমস্যা। তাই খারাপ লাগে। এ সমস্যা এড়াতে এক বেলা নিমন্ত্রণ বা বাইরে খাবারের কথা থাকলে অন্য বেলা হালকা খাবার রাখুন। বেশি খাবেন না। আর বেশি দেরি করেও খাবেন না।
চারনিত্যদিনের ব্যায়ামও অনেক সময় বাদ হয়ে যায় ছুটির দিনে। তাই ছুটির দিনে ব্যায়ামে একটু বৈচিত্র্য আনতে পারেন। হাতে যথেষ্ট সময় থাকে বলে এদিন হয়তো সাঁতার কাটতে গেলেন বা যোগব্যায়াম করলেন। অথবা বাগানে কাজ করে ক্যালরি ক্ষয় করলেন।
আরও পড়ুনজেনে নিন ভালোবাসার মানুষের পাশে ঘুমানোর ৭টি উপকারিতা১২ ঘণ্টা আগেপাঁচছুটির দিনেই আমরা সুযোগ পাই দুপুরে বা বিকেলে আরেকবার বিছানায় গড়িয়ে নেওয়ার। এই বাড়তি ঘুমের কারণে আবার রাতের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। পরবর্তী দিনে পড়ে এর মন্দ প্রভাব। তাই অভ্যাস না থাকলে বিকেলে ঘুমাবেন না। আর ঘুমালেও আধা ঘণ্টার বেশি নয়।
আরও পড়ুনজিংকের অভাবে ভুগছেন না তো৪ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্তের আহ্বান সিপিজের
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক মিলন ত্রিপুরার ওপর হামলার অভিযোগ তদন্ত করতে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)। দোষীদের অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনতে হবে বলে উল্লেখ করেছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার সিপিজের এক টুইটে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি মিলন ত্রিপুরা ১৭ জুলাই একটি বিক্ষোভের সংবাদ সংগ্রহ করছিলেন। এ সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন ও ধারণ করা ভিডিও ফুটেজ মুছে ফেলতে বাধ্য করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।