ক্লাব ফুটবলে কোচ ছাঁটাইয়ের সংস্কৃতি বেশ পুরোনো। বলা হয়ে থাকে, কোচদের ব্যাগ সব সময় গোছানোই থাকে। একটা ম্যাচ হারলেন, সমর্থকেরা দুয়ো দিলেন, রাতেই ক্লাব কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিল চাকরি নেই। ফুটবলের এই যুগে, যেখানে তাৎক্ষণিক ফলাফল আর নির্দয় বরখাস্তই নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেখানে কোচদের দীর্ঘ সময় ধরে দায়িত্বে থাকা যেন এক দুর্লভ ঘটনা।

তবে দুর্লভ ঘটনার মধ্যেই কেউ কেউ গড়ে তোলেন সম্পূর্ণ বিপরীত দৃষ্টান্ত। এই কোচরা ক্লাবের একাধিক প্রশাসনিক রদবদলের মধ্যেও বছরের পর বছর ডাগআউটে হয়ে ওঠেন বিকল্পহীন। তাঁরা গড়ে তুলেছেন উত্তরাধিকার, প্রতিষ্ঠা করেছেন ক্লাবের পরিচয়ও। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের এমনই দীর্ঘ সময় ধরে কাজ চালিয়ে যাওয়া পাঁচ কোচের গল্প শুনুন আজ।

ফ্রাঙ্ক স্মিট (হাইডেনহাইম)—১৭ বছরফ্রাঙ্ক স্মিট.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব

বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি

২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।

 তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।

আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।

কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন

সম্পর্কিত নিবন্ধ