যুদ্ধবিধ্বস্ত সীমান্ত শহরে ভূগর্ভস্থ কবিতা উৎসব
Published: 9th, August 2025 GMT
রাশিয়ান সীমান্তের খুবই কাছে পূর্ব ইউক্রেনের বৃহত্তম শহর খারকিভের অবস্থান। শহরটি তাই সহজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তবু নিজস্ব সাংস্কৃতিক জীবন যাপন বজায় রাখতে দৃঢ় সংকল্প রয়েছে এখানকার অধিবাসীদের। কদিন আগে আয়োজিত একটি কবিতা উৎসব খারকিভের মানুষের মানসিক দৃঢ়তা আর সৃজনশীলতারই প্রমাণ হাজির করে।
রাশিয়ার সীমান্ত থেকে মাত্র ১৮ মাইল দূরে অবস্থিত খারকিভ শহরটি এখন ভাঙা-পোড়ার এক বিরোধপূর্ণ মিশ্রণে প্রায় পরিত্যক্ত। ক্ষেপণাস্ত্র হামলা থেকে রক্ষার জন্য শহরের ভাস্কর্যগুলো বালুর বস্তায় মুড়িয়ে রাখা হয়েছে। পার্কে ফুলের বাগানগুলো যথাযথভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। স্ট্রিট লাইফ একটি ইউরোপীয় দেশের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর থেকে যতটা আশা করা যায়, তার চেয়ে কয়েক গুণ শান্ত। তবু বইয়ের দোকান, কফিশপ আর রেস্তোরাঁগুলো খোলা আছে!
খারকিভ শহরটি এখন ভাঙা-পোড়ার এক বিরোধপূর্ণ মিশ্রণে প্রায় পরিত্যক্ত.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: খ রক ভ
এছাড়াও পড়ুন:
জিয়াংসুতে নবীন শিক্ষার্থীদের অভ্যর্থনায় বর্ণাঢ্য উৎসব
চীনের জিয়াংসু প্রদেশে অধ্যয়নরত নতুন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য জিয়াংসু ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল এক্সচেঞ্জ সেন্টারের আয়োজনে এক বর্ণাঢ্য নবীনবরণ ও অভ্যর্থনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বিকেলে নানজিং শহরের অন্যতম দর্শনীয় স্থান সুয়ান উ লেক পার্কে এ আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, রাশিয়া, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, মরক্কোসহ ১০টিরও বেশি দেশের প্রায় দুই শতাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
চীনে প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়। বিশেষ করে জিয়াংসু প্রদেশ শিক্ষার মান, আধুনিক গবেষণাগার, প্রযুক্তিসমৃদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশের জন্য বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছে। এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে জায়গা করে নিয়েছে এবং প্রকৌশল, চিকিৎসা, ব্যবসায় শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, পরিবেশবিদ্যা ও মানবিক বিজ্ঞানের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে মানসম্মত শিক্ষা প্রদান করছে। ফলে প্রতিবছর হাজারো বিদেশি শিক্ষার্থী জিয়াংসুতে এসে পড়াশোনার পাশাপাশি ভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
জিয়াংসু প্রদেশে অধ্যয়নরত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, রাশিয়া, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, মরক্কোসহ ১০টিরও বেশি দেশের প্রায় দুই শতাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন