দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, অটোমোবাইল, হোম অ্যান্ড কিচেন এবং প্রযুক্তিপণ্য ব্র্যান্ড ওয়ালটন। কর্মীবান্ধব প্রতিষ্ঠানটি নিরাপত্তার বিষয়ে সব সময়ই আন্তরিক। এর অংশ হিসেবে এবার ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির কর্পোরেট অফিসে বিশেষ অগ্নিনির্বাপণ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বসুন্ধরায় অবস্থিত ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির কর্পোরেট অফিসে লার্নিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগের সহায়তায়, জনাব শেখ মো.

গোলাম মোস্তফার ফায়ার সেইফটি ম্যানেজমেন্ট, ইএইচএস বিভাগের সঞ্চালনায় ‘অগ্নিনির্বাপন, জরুরি উদ্ধার ও প্রাথমিক চিকিৎসা’ বিষয়ক এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার রাজু আহমেদ, স্টেশন অফিসার উদ্দীপন ভক্ত এবং স্টেশন অফিসার মো. মোজাহারুল। এতে ওয়ালটন কর্পোরেট অফিসের সকল স্তরের ৪০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির কর্পোরেট অফিসের প্রশাসন বিভাগের প্রধান মোঃ কুদরত মোল্যা প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন এবং উপস্থিত সকলের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন।

প্রসঙ্গত, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অব্যাহত প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ওয়ালটন গ্রুপ নিয়মিত অগ্নিনির্বাপণ প্রশিক্ষণ ও মহড়ার আয়োজন করে। উক্ত প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা, অগ্নি প্রজ্জ্বলন, নির্বাপন পদ্ধতি, আগুনের বিস্তার, প্রতিরোধ ব্যবস্থা, জরুরি বহির্গমণ, জরুরি উদ্ধার, প্রাথমিক চিকিৎসা, রোগী পর্যবেক্ষণ, পোড়া, ক্ষত, হাড় ভাঙ্গা চিকিৎসা, ব্যান্ডেজ, সিপিআর (কার্ডিও পালমোনারী রিসাসিটেশন) বিষয়ে উপস্থাপনা এবং শেষে ফায়ার এক্সটিংগুইসার, ফায়ার হাইড্রেন্ট ব্যবহার করে অগ্নি নির্বাপনের উপায় দেখানো হয়। 

ঢাকা/শান্ত

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র ট অফ স অফ স র

এছাড়াও পড়ুন:

 কে এই জোহরান মামদানি?  

নিউইয়র্ক পেলো প্রথম মুসলিম মেয়র। যার নাম জোহরান মামদানি। তিনি ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্ট দলের একজন নেতা। জোহরান মামদানির জন্ম উগান্ডার কাম্পালায় একটি ভারতীয় পরিবারে। তার বাবা প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ মাহমুদ মামদানি এবং মা চলচ্চিত্র নির্মাতা মীরা নায়ার।

জোহরান মামদানির বয়স যখন পাঁচ বছর, তখন তার পরিবার দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যায় এবং সাত বছর বয়সে তারা নিউ ইয়র্ক সিটিতে বসতি স্থাপন করে। এই সিটিতেই বেড়ে উঠেছেন জোহরান মামদানি।
 
ইংরেজি ছাড়াও, তিনি হিন্দি-উর্দু, বাংলা, স্প্যানিশ এবং চীনা ভাষায় কথা বলতে পারেন, যা তিনি তার নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার করেছেন। 

আরো পড়ুন:

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়লেন জোহরান মামদানি

নিউ ইয়র্কে মেয়র নির্বাচন আজ, কুওমোকে সমর্থন ট্রাম্পের

জোহরান মামদানি একজন ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্ট হিসেবে শ্রমিক শ্রেণির অধিকারের জন্য লড়াই করেন। ট্যাক্সি ড্রাইভারদের ঋণ মুক্তির জন্য অনশন ধর্মঘটেও অংশ নিয়েছিলেন। জোহরান মামদানি তার প্রগতিশীল রাজনৈতিক অবস্থানের কারণে নিউ ইয়র্কের রাজনীতিতে বেশ আলোচিত ব্যক্তিত্ব। তিনি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের, বিশেষ করে ভারতীয় বাংলাদেশি অভিবাসী সম্প্রদায়ের কাছে বেশ পরিচিত ও জনপ্রিয়। 

একসময়ের আন্ডারডগ থেকে মূল ধারার রাজনীতিকে পরিণত হওয়া এই নেতার অসাধারণ উত্থান দেখলো পৃথিবী। 

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান ও বিবিসি অবলম্বনে

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ