বন্দরে ৫৫ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রি নগদ ২ হাজার টাকাসহ নাসির (৩২) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃত মাদক কারবারি নাসির বন্দর উপজেলার মিনারবাড়ীস্থ ডুমুরতলা এলাকার মৃত মনির হোসেন মিয়ার ছেলে। ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনায় বন্দর থানার এসআই শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে ধৃত মাদক ব্যবসায়ী বিরুদ্ধে বন্দর থানায় মাদক আইনে মামলা রুজু করেছে। যার মামলা নং- ২৩(৯)২৫।

গ্রেপ্তারকৃতকে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর)  দুপুরে উল্লেখিত মাদক মামলায় আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। এর আগে গত শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে বন্দর থানার মিনারবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

থানা সূত্রে জানা গেছে, ধৃত মাদক ব্যবসায়ী নাসির দীর্ঘ দিন ধরে উল্লেখিত এলাকায় অবাধে মাদকের কারবার চালিয়ে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ইয়াবা ও মাদক বিক্রির নগদ টাকাসহ তাকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।  

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ক রব র

এছাড়াও পড়ুন:

ইয়েমেনে সাংবাদিকের ওপর হামলা ছিল রেকর্ড করা দ্বিতীয় ভয়াবহ ঘটনা 

গত সপ্তাহে ইয়েমেনে সংবাদপত্র অফিসে ইসরায়েলি হামলায় ৩১ জন সাংবাদিক ও গণমাধ্যম কর্মী নিহত হয়েছেন। কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) শুক্রবার এ ঘটনাকে গত ১৬ বছরের মধ্যে সাংবাদিকদের উপর সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে অভিহিত করেছে।

১০ সেপ্টেম্বর ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি সংবাদপত্র কমপ্লেক্সে ইসরায়েল হামলা চালায়। সেখানে হুতির সঙ্গে সম্পৃক্ত তিনটি সংবাদপত্র ছিল। প্রকাশনার প্রধান সম্পাদকের মতে, সেই সময় ইয়েমেনি সেনাবাহিনীর প্রেস শাখার সদস্যরা সাপ্তাহিক মুদ্রিত সংস্করণ শেষ করছিলেন। এর ফলে হামলার সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের সংখ্যা বেশি ছিল।

হুতি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, হামলায় কমপক্ষে ৩৫ জন নিহত হয়, যাদের মধ্যে একজন সাংবাদিকের সাথে অফিসে আসা এক শিশুও ছিল এবং ১৩১ জন আহত হয়। 

২০০৯ সালে ফিলিপাইনে মিন্দানাওয়েতে গণহত্যার পর সিপিজে-র রেকর্ড করা সাংবাদিকদের উপর এই হামলা ছিল দ্বিতীয় সবচেয়ে মারাত্মক।

২৬ সেপ্টেম্বরের প্রধান সম্পাদক নাসের আল-খাদরি সিপিজেকে বলেন, “এটি একটি নৃশংস এবং অন্যায্য আক্রমণ যা নিরীহ মানুষকে লক্ষ্য করে করা হয়েছিল যাদের একমাত্র অপরাধ ছিল মিডিয়াতে কাজ করা, যাদের হাতে কেবল কলম এবং মুখে কথা ছিল।”

সিপিজে জানিয়েছে, ইয়েমেনে এই হামলা মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে গণমাধ্যম কর্মীদের হত্যার বৃহত্তর ধরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে এবং সাংবাদিকদের যোদ্ধা হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করে সেই হত্যাকাণ্ডের অজুহাত দেখানো হচ্ছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ২৪৭ জন সাংবাদিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল।

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ