পুরোনো স্মার্টফোনের বদলে নতুন স্মার্টফোন কেনার সুযোগ
Published: 21st, September 2025 GMT
স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বেশ ধীরগতির হয়ে যায়। সাধারণ মানের স্মার্টফোনের পাশাপাশি নামকরা ব্র্যান্ডের হালনাগাদ মডেলের স্মার্টফোনও কিছুদিন পর ধীরে কাজ করে। ফলে দরকারের সময় স্মার্টফোন ঠিকমতো কাজ না করলে বিরক্ত হন অনেকেই। কিন্তু সবার পক্ষে হালনাগাদ অপারেটিং সিস্টেমে চলা দামি স্মার্টফোন কেনা সম্ভব হয় না। বিষয়টি মাথায় রেখে যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরোনো স্মার্টফোন বদলে অনার ব্র্যান্ডের নতুন স্মার্টফোন কেনার সুযোগ দিচ্ছে অনার বাংলাদেশ। আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আওতায় যেকোনো ব্র্যান্ডের পুরোনো স্মার্টফোনের বাজারদর নির্ধারণ করা হবে। এরপর তা ক্রেতাদের পছন্দের স্মার্টফোনের বাজার মূল্য থেকে বাদ দেওয়া হবে। এর ফলে ক্রেতারা কম খরচে নিজেদের পছন্দমতো নতুন মডেলের অনার স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
অনার বাংলাদেশের হেড অব বিজনেস আবদুল্লাহ আল বলেন, ‘সাধারণত স্মার্টফোন বদলানোর পথে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে অর্থনৈতিক সামর্থ্য। আর আমাদের এই এক্সচেঞ্জ অফার সেই বাধা দূর করবে। ক্রেতাদের আরও বেশি সুবিধা দেওয়ার লক্ষ্যে আমরা যেকোনো ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন গ্রহণ করছি। ক্রেতাদের সুবিধাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।’
আরও পড়ুনব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যে ১০ কাজ না করলে বিপদ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩প্রসঙ্গত, পুরোনো স্মার্টফোনের বাজারদর নির্ধারণের জন্য শীর্ষস্থানীয় ডিভাইস মূল্যায়ন প্রতিষ্ঠান ‘ফ্লিপার’–এর সঙ্গে চুক্তি করেছে অনার। এর ফলে ফ্লিপারের মূল্যায়নপদ্ধতি অনুসরণ করে অনার ব্র্যান্ড স্টোরের কর্মীরা পুরোনো ফোনের বর্তমান বাজার মূল্য মূল্যায়ন করবেন। পুরোনো স্মার্টফোনের বদলে নতুন স্মার্টফোন কেনার সুযোগ শুধু দেশের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা অনার ব্র্যান্ড স্টোরেই পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুনস্মার্টফোন মেরামত করতে দেওয়ার আগে যে ৫ বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে১৪ জানুয়ারি ২০২৫.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অন র ব
এছাড়াও পড়ুন:
উপশহরের শ্মশানের মতো নির্জন
রোদ ঘন হয়ে আসছে
রোদ ঘন হয়ে আসছে, সেই গাঢ়ত্বে হেঁটে বেড়ানো শালিকের দুপুর—
এখন উপশহরের শ্মশানের মতো নির্জন।
সুন্দর বিষণ্নতায় হেলে পড়ছে সূর্য, সমুদ্রের ঢেউ ছাড়া সব চুপচাপ। শিশির শুকিয়ে যাওয়ার সময় যে অন্ধ লোকটি সেতারা বাজাত, চোখভর্তি কুয়াশা নিয়ে সে বসেছে চোখ ফিরে পাওয়ার আরাধনায়। যে তরুণ পাখির খামার করতে চেয়েছিল অরণ্যে, সে এখন অজস্র ঝরে যাওয়া পাতা, উড়ে যাওয়া পাতা।
বদলে যাচ্ছে সব, তুষার ও বরফের মধ্যবর্তী তাপমাত্রা হয়ে বসে আছি।
রোদ ঘন হয়ে আসছে, নতুন অতিথি দিয়ে ভরে যাচ্ছে আমার শ্মশান।
তুমি শুয়ে রবে, পাশে শিশুর ত্বকের ঘ্রাণে আমি বিস্মৃত হলে—
চোখের মতো দুটো আগুনের জাহাজ ডুবে যাবে অবিশ্বস্ত বরফে।
সংসার কখনোই ক্ষমা করবে না।
সুখের শেকলে একদিন টের পাবে,
কত দূরে চলে গেছো চিবুক ছেড়ে। পুরুষের বুকের ভেতর প্রতিদিন মিথ্যা মিথ্যা ঘুম—
ঘুমের গভীরে জেগে উঠে মানচিত্র এঁকে নেবে শীতের।
নকশিকাঁথার মতো দুঃখকে আলগোছে টেনে নিয়ে গায়ে;
তিন বা তেরো বছর পর টের পাবে,
আমার শীতের শিশিরে ডুবে গেছে তোমার দ্বিধান্বিত সবুজ পা।