টাঙ্গাইলে নদীতে নিখোঁজ ২ শিশুর ১ জনের লাশ উদ্ধার
Published: 24th, September 2025 GMT
টাঙ্গাইল শহরে লৌহজং নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ শিশু মেহেদী হাসানের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের ডুবুরি দল। নিখোঁজ অপর শিশু আব্দুল্লাহ আহসান আদিবকে উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
টাঙ্গাইল ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক জানে আলম শিশুর লাশ উদ্ধারের তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, শিশু আদিবের উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
আরো পড়ুন:
বৃহস্পতিবার খাগড়াছড়িতে আধাবেলা সড়ক অবরোধের ডাক
গলায় কলা আটকে শিশুর মৃত্যু
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে টাঙ্গাইল শহরের পশ্চিম আকুরটাকুর পাড়া এলাকায় দুই শিশু নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ আদিব ওই এলাকার আব্দুল করিমের ছেলে এবং মেহেদী হাসান একই এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী শিশু লাবীব মিয়া জানান, সেসহ তিন শিশু নদীতে গোসলে নামে। সে নদী থেকে উঠে আসলেও আদিব ও মেহেদী নিখোঁজ হয়। পরে স্থানীয়রা নদী থেকে দুই শিশুকে উদ্ধারে চেষ্টা চালায়। পরে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল মেহেদীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অপর শিশু উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকা/কাওছার/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র ল শ উদ ধ র
এছাড়াও পড়ুন:
ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রকল্পে অনিয়ম, দুদকের অভিযান
এক ব্যক্তির নামে একাধিক ও অস্তিত্ববিহীন অনেক প্রতিষ্ঠানের নামে বরাদ্দ দেখিয়ে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকালে জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী আব্দুস সালামের কাছ থেকে প্রকল্পের নথিপত্র সংগ্রহ করে মাঠ-তদন্তে বের হয় দুদকের কর্মকর্তারা।
আরো পড়ুন:
দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদক-টিআইবির ৫ বছর মেয়াদি চুক্তি
বাগেরহাটের দুদক কর্মকর্তা আবুল হাশেম স্ট্যান্ড রিলিজ
ময়মনসিংহ দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক বুলু মিয়া বলেন, ‘‘জেলা পরিষদের বিভিন্ন প্রকল্পে ৮৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে দুদক। তদন্তে সত্যতা পাওয়া গেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা পরিষদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রাজস্ব বাজেটের জনস্বাস্থ্য উপখাতে ৪৭টি প্রকল্পে ৮৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এরমধ্যে সদর উপজেলার ভাবখালী ইউনিয়নে নেওয়া হয় ৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৭টি প্রকল্প। একটি ইউনিয়নে জেলা পরিষদ থেকে এত বরাদ্দ কীভাবে গেল, এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
দুদকের অভিযান চলাকালে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কবীর হেসেন সরদারকে অফিসে পাওয়া যায়নি।
ঢাকা/মিলন/বকুল