ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে এক কর্মকর্তাকে নিয়োগের জন্য ‘ছল, বল ও কৌশলের’ আশ্রয় নিচ্ছে কর্তৃপক্ষ। তাঁর নাম আব্দুস সালাম ব্যাপারী। তিনি ঢাকা ওয়াসার বর্তমান অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী।

আব্দুস সালামকে নিয়োগের জন্য একাধিকবার সংশোধন করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তির শর্ত। নিয়োগের যোগ্য করতে তাঁকে পদোন্নতিও দেওয়া হয়েছে। তারপর কোনো ধরনের সাক্ষাৎকার ছাড়াই তিনজনের তালিকায় আব্দুস সালামের নাম সবার ওপরে দিয়ে পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে।

যদিও নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে সাক্ষাৎকার নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। বিজ্ঞপ্তি দেখে অনেকে আবেদনও করেছিলেন।

এদিকে মন্ত্রণালয় তিনজনের নামের তালিকাটি প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে পাঠিয়েছে। সেখান থেকেই নিয়োগ হবে।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সরকারি সংস্থাগুলোর শীর্ষ পদগুলোর নিয়োগে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও আর্থিক লেনদেনের অনেক অভিযোগ ছিল।

তাকসিম এ খান.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেপ্তার ৭

বন্দরে বিভিন্ন মামলার ২ ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ও গভীর রাতে রাস্তায় অযথা ঘুরাফেরা অপরাধে ৫ যুবকসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

ধৃত ওয়ারেন্টভূক্তরা হলো বন্দর থানার তিনগাও এলাকার মৃত জহর আলী মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জাকির হোসেন (৫০) ও একই এলাকার মৃত সুধিরাম বিশ্বাসের ছেলে অপর জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী প্রান বিশ্বাস (৩৮)।

এ ছাড়াও আটককৃত যুবকরা হলো বন্দর থানার নবীগঞ্জ কদম রসুল এলাকার আলিফ উদ্দিন মিয়ার ছেলে দোলন আহাম্মেদ সজিব (৩০) একই এলাকার ইছাক ভূইয়া ছেলে রিফাত ভূঁইয়া (২৭) উল্লেখিত এলাকার দেলোয়ার হোসেন মিঠু মিয়ার ছেলে জোবায়ের হোসেন জয় (২৮) ও বন্দর ২২ নং ওয়ার্ডের রেলী আবাসিক এলাকার দেলোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে রাজু (৩০) ও ২০ নং ওয়ার্ডের সোনাকান্দা এলাকার মামুন মিয়ার ছেলে ইমন (২১)।

ধৃতদের মধ্য জাকির ও প্রান বিশ্বাসকে পৃথক ওয়ারেন্টে ও বাকী ৫ যুবককে পুলিশ আইনের ৩৪ ধারায় রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে গত শনিবার (৮ নভেম্বর) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। 


 

সম্পর্কিত নিবন্ধ