আগামী ১৩ নভেম্বর নেপাল ও ১৮ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। দুটি ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে।

এই ম্যাচগুলো সামনে রেখে আগামীকাল দুপুরে ঢাকায় আসার কথা লেস্টার সিটির ফুটবলার হামজা চৌধুরীর। আজ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন জাতীয় দলের টিম ম্যানেজার আমের খান।

গত ১৪ অক্টোবর হংকংয়ের বিপক্ষে ১–১ গোলের ড্রয়ে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আশা শেষ হয়ে গেছে বাংলাদেশের। এখন পর্যন্ত চার ম্যাচে দুটিতে ড্র, দুটিতে হার হাভিয়ের কাবরেরার দলের। এ মাসে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচটি হবে বাংলাদেশের পঞ্চম বাছাই ম্যাচ।

আরও পড়ুননেপাল ম্যাচে খেলবেন হামজা, কিছু সময় খেলতে পারেন শমিতও০৪ নভেম্বর ২০২৫

জাতীয় স্টেডিয়ামে চলছে এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ। তাই অনুশীলনের জন্য ফুটবল দলকে সরতে হয়েছে কিংস অ্যারেনায়।

বাংলাদেশের তারকা মিডফিল্ডার হামজা চৌধুরী.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় চার্চে হাতবোমা হামলার নিন্দায় হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ

ঢাকায় খ্রিষ্টান উপাসনালয় লক্ষ্য করে হাতবোমা হামলার নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। এ ঘটনাকে লঘু চোখে না দেখে দায়ীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের দাবিও জানিয়েছে সংগঠনটি।

রাজধানীর রমনায় সেন্ট মেরি’স ক্যাথেড্রালে হাতবোমা বিস্ফোরণের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ আজ রোববার রাতে গণমাধ্যমে বিবৃতি দেয়। তাতে গত ৮ অক্টোবর তেজগাঁও হলি রোজারিও চার্চে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনার কথাও উল্লেখ করা হয়।

বিবৃতিতে সরকার, পুলিশ প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ঘটনাগুলোর সঠিক তদন্ত করে জড়িত দুস্কৃতকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতেও সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ জাতীয় কর্মকাণ্ডকে লঘু করে দেখা হলে তা হবে দেশের স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ।’

গত শুক্রবার রাতে রাজধানীর রমনা থানার কাকরাইলে সেন্ট মেরি’স ক্যাথেড্রালের প্রধান ফটক লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের সহকারী কমিশনার মাজহারুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, দুটি ককটেলের একটি বিস্ফোরিত হয়েছিল। তবে তাতে কেউ হতাহত হয়নি।
একই রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সেন্ট যোসেফ স্কুল লক্ষ্য করেও হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল।

এসব ঘটনায় জড়িত কাউকে পুলিশ দুই দিনেও চিহ্নিত কিংবা গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
আরও পড়ুন: রমনায় গির্জা লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ

সম্পর্কিত নিবন্ধ