ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহত বেড়ে ৩৭
Published: 5th, October 2025 GMT
ইন্দোনেশিয়ায় একটি আবাসিক স্কুলে ভবন ধসে নিহত মানুষের সংখ্যা বেড়ে ৩৭ হয়েছে। আজ রোববার কর্মকর্তারা এ তথ্য জানান। এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে বেশ কয়েকজন চাপা পড়ে আছেন বলে ধারণা উদ্ধারকর্মীদের।
ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে গত সোমবার আবাসিক স্কুলটির একটি বহুতল ভবনের একাংশ হঠাৎ ধসে পড়ে। ভবনের যে অংশটি ধসে পড়ে, সেখানে কয়েক শ কিশোর শিক্ষার্থী বিকেলের নামাজ পড়ার জন্য জড়ো হয়েছিলেন। বহুতল ভবনটির ওপরে নির্মাণকাজ চলছিল।
এক বিবৃতিতে দেশটির জাতীয় তল্লাশি ও উদ্ধার সংস্থার অপারেশন ডিরেক্টর ইয়ুধি ব্রামান্ত্যো বলেন, ‘রোববার সকাল পর্যন্ত ১৪১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১০৪ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে, ৩৭ জন নিহত হয়েছেন।’
এখনো ২৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাঁদের বেশির ভাগই কিশোর, বয়স ১৩ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে।
গতকাল শনিবার পর্যন্ত নিহত ব্যক্তির সংখ্যা ১৬ ছিল। এখন পর্যন্ত যেসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তার মধ্যে একটি দেহাংশ রয়েছে। উদ্ধারকারীরা আজ ধ্বংসস্তূপ থেকে ওই দেহাংশ উদ্ধার করেন বলে জানান ইয়ুধি।
ভবনের যে অংশটি ধসে পড়ে, সেখানে কয়েক শ কিশোর শিক্ষার্থী বিকেলের নামাজ পড়ার জন্য জড়ো হয়েছিল। বহুতল ভবনটির ওপরে নির্মাণকাজ চলছিল।আজ সকাল পর্যন্ত ৬০ শতাংশ উদ্ধার অভিযান সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয় তল্লাশি ও উদ্ধার সংস্থা থেকেও এক বিবৃতিতে আজ পর্যন্ত ৩৭টি মরদেহ উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করা হয়েছে।
কী কারণে ভবনটি ধসে পড়েছে, তা খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রাথমিকভাবে পাওয়া সূত্রে তাঁদের মনে হচ্ছে, নিম্নমানের নির্মাণকাজই ভবনটি ধসে পড়ার কারণ।
ধসে পড়া স্কুল ভবনের ভেতর চলছে উদ্ধার অভিযান.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ধসে নিহত বেড়ে ৩৭
ইন্দোনেশিয়ায় একটি আবাসিক স্কুলে ভবন ধসে নিহত মানুষের সংখ্যা বেড়ে ৩৭ হয়েছে। আজ রোববার কর্মকর্তারা এ তথ্য জানান। এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে বেশ কয়েকজন চাপা পড়ে আছেন বলে ধারণা উদ্ধারকর্মীদের।
ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে গত সোমবার আবাসিক স্কুলটির একটি বহুতল ভবনের একাংশ হঠাৎ ধসে পড়ে। ভবনের যে অংশটি ধসে পড়ে, সেখানে কয়েক শ কিশোর শিক্ষার্থী বিকেলের নামাজ পড়ার জন্য জড়ো হয়েছিলেন। বহুতল ভবনটির ওপরে নির্মাণকাজ চলছিল।
এক বিবৃতিতে দেশটির জাতীয় তল্লাশি ও উদ্ধার সংস্থার অপারেশন ডিরেক্টর ইয়ুধি ব্রামান্ত্যো বলেন, ‘রোববার সকাল পর্যন্ত ১৪১ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ১০৪ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে, ৩৭ জন নিহত হয়েছেন।’
এখনো ২৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। তাঁদের বেশির ভাগই কিশোর, বয়স ১৩ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে।
গতকাল শনিবার পর্যন্ত নিহত ব্যক্তির সংখ্যা ১৬ ছিল। এখন পর্যন্ত যেসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, তার মধ্যে একটি দেহাংশ রয়েছে। উদ্ধারকারীরা আজ ধ্বংসস্তূপ থেকে ওই দেহাংশ উদ্ধার করেন বলে জানান ইয়ুধি।
ভবনের যে অংশটি ধসে পড়ে, সেখানে কয়েক শ কিশোর শিক্ষার্থী বিকেলের নামাজ পড়ার জন্য জড়ো হয়েছিল। বহুতল ভবনটির ওপরে নির্মাণকাজ চলছিল।আজ সকাল পর্যন্ত ৬০ শতাংশ উদ্ধার অভিযান সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান তিনি।
স্থানীয় তল্লাশি ও উদ্ধার সংস্থা থেকেও এক বিবৃতিতে আজ পর্যন্ত ৩৭টি মরদেহ উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করা হয়েছে।
কী কারণে ভবনটি ধসে পড়েছে, তা খুঁজে বের করতে তদন্ত চলছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রাথমিকভাবে পাওয়া সূত্রে তাঁদের মনে হচ্ছে, নিম্নমানের নির্মাণকাজই ভবনটি ধসে পড়ার কারণ।
ধসে পড়া স্কুল ভবনের ভেতর চলছে উদ্ধার অভিযান