2025-11-02@13:59:30 GMT
إجمالي نتائج البحث: 13

«খরগ শ»:

    নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান বলেছেন, আপনারা জানেন দেশে একটি অন্তবর্তী কালীন সরকার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এই অন্তবর্তী কালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হলো এদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করা। সেই সুষ্ঠু নির্বাচনে আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও আমাদের নেতা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে হে নির্বাচনে আমরা ধানের শীষের মার্কা নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চাই। কিন্তু সেই নির্বাচনকে আমাদেরকে অনেক কিছুই ভাবলে চলবে না। আপনাদেরকে অবশ্যই কিন্তু খরগোশ ও কচ্ছপের কিচ্ছা মনে আছে। খরগোশ ও কচ্ছপের যে দৌড় হয়েছিল। সেই দৌড়ে কিন্তু খরগোশ মধ্যবতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিল। আর কচ্ছপ কিন্তু আস্তে আস্তে গিয়ে সে কিন্তু বিজয় হয়েছিল। আর আমরা কিন্তু সেই খরগোশ এর মতনই আচরণ করছি। আমরা যেন সেই খরগোশের আচরণ না করি।   নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির...
    মানুষের মুখমণ্ডলের অবিচ্ছেদ্য অংশ কান। কানের নানা অংশ দিয়ে আমরা শুনে থাকি। কানের নিচের নরম মাংসের অংশটিকে কানের লতি বলা হয়। কানের লতিকে বৈজ্ঞানিক ভাষায় লোবিউল বলা হয়। এই অংশ তরুণাস্থিবিহীন। চর্বি ও কানেকটিভ টিস্যু দিয়ে তৈরি রক্তনালিসমৃদ্ধ অঙ্গ হচ্ছে কানের লতি। নানা ধরনের অলংকার পরা হলেও কানের লতির কার্যক্রম সম্পর্কে প্রশ্ন রয়েছে অনেকের মনেই।অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন, মানুষের কানের লতির নির্দিষ্ট বা অপরিহার্য কোনো জৈবিক কাজ নেই। মানবদেহের একটি ভেস্ট্রিজিয়াল অঙ্গ হিসেবে কানের লতি বিবর্তনের ধারায় তার মূল কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলেছে। আবার কোনো কোনো বিজ্ঞানী মনে করেন, কানের লতির মধ্যে থাকা রক্তনালি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সামান্য ভূমিকা পালন করে। রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে তাপ বিনিময় করে। যদিও এসব ধারণার পক্ষে কোনো জোরালো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।মানুষের কানের লতি অকার্যকর বলা যায়।...
    ‘বাড়ির পাশে বেতের আড়াহাল জুইড়াছে ছোট্ট দ্যাওরা রে।’গ্রামমাত্রই আড়া বা জঙ্গল থাকবে। এই জঙ্গলে গুইসাপ, বেজি, বাগডাশ থেকে শুরু করে কচ্ছপ পর্যন্ত থাকত। ছিল এজমালি সম্পত্তির মতো। কেউ মারা গেছে? বাঁশ ওখান থেকে কেটে আনো। কবিরাজের ওষুধ আর কারিগরের বেতও মিলত এখানেই। যে গাছ কেউ রোপণ করত না, সেই শেওড়া, হিজল, ছাতিম, এমনকি সুমিষ্ট কাঁটাভরা পাইনালেরও ঠাঁই মিলত সেখানে। শিশুরা পাখির বাসা খুঁজত। ছিল অপার কল্পনার উৎস। এই জঙ্গলগুলোকে একপ্রকার মিয়াওয়াকি ফরেস্টও বলা যেতে পারে। বাড়ির পাশের এই বেতের আড়া বা জঙ্গলগুলোই ছিল গাছগাছড়া ও ফসলের পরাগায়ণ ও অঙ্কুরোদ্‌গমের বেলায় মৌমাছি, কীটপতঙ্গ ও পাখির আবাস। জঙ্গলের মাটি ঝুরঝুরে হওয়ায় ভূগর্ভে পানি প্রবেশ সহজ করে। এই জঙ্গলগুলোই গাঁয়ের বাতাস ঠিক রাখে।মেছো বাঘ ও বনবিড়াল—উভয়েই তৃণভূমি, জলাভূমি, নদীর ধারে, বনাঞ্চলে থাকে। গায়ে...
    অস্ট্রেলিয়ার অনেক অধিবাসী বিপজ্জনক প্রাণী হিসেবে মাকড়সাকে ভয় পান। মাকড়সার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা জীবন বাঁচানোর ওষুধ তৈরি করছেন। অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় অ্যান্টিভেনম প্রোগ্রামের মাধ্যমে ওষুধ তৈরি করা হচ্ছে। পুরুষ মাকড়সা থেকে শক্তিশালী বিষ সংগ্রহ করে বিষপ্রতিরোধী ওষুধ তৈরি করা হচ্ছে।অস্ট্রেলিয়ান রেপটাইল পার্কে বিজ্ঞানীরা প্রতিদিন গড়ে ৮০টি সিডনি ফানেল–ওয়েব মাকড়সা থেকে বিষ সংগ্রহ করেন। বিজ্ঞানী এমা টেনি বলেন, সিডনির ফানেল-ওয়েব মাকড়সা সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক মাকড়সা। অস্ট্রেলিয়া এমন সব প্রাণঘাতী প্রাণীর জন্য পরিচিত। অস্ট্রেলিয়ান রেপটাইল পার্ক থেকে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরির জন্য মাকড়সার বিষ সংগ্রহ করা হচ্ছে।সিডনিতে ফানেল-ওয়েব মাকড়সার কামড়ে দ্রুত মানুষের মৃত্যু ঘটে। সর্বনিম্ন মাত্র ১৩ মিনিটের মধ্যে এই মাকড়সার কামড়ে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। যদিও এই মাকড়সার কামড়ে মৃত্যুর গড় সময় প্রায় ৭৬ মিনিট। দ্রুত প্রাথমিক চিকিৎসার মাধ্যমে অনেকেই বেঁচে যান।...
    কাশ্মীরের বৈসরন উপত্যকায় জঙ্গি হামলার ঘটনার সময় অন্যরকম ভূমিকা পালন করেন কাশ্মীরি দুই বোন—রুবিনা ও মুমতাজ। মঙ্গলবারের ওই হামলার সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেক পর্যটককে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যান। তাদের এই মানবিকতা ও সাহসের প্রশংসা করচেন অনেকে।  বৈসরন উপত্যকার পাশেই থাকে দুই বোন। পর্যটক গাইড রুবিনা ও মুমতাজ প্রতিদিন দেশ-বিদেশ থেকে আসা ভ্রমণপিপাসুদের নিয়ে ঘোরান, দেখান কাশ্মীরের সৌন্দর্য। রুবিনার একটি অন্য নামও রয়েছে—‘কাশ্মীরের খরগোশ কন্যা’। কারণ তিনি পর্যটকদের হাতে নিজের পোষা খরগোশ তুলে দিয়ে ছবি তোলার সুযোগ করে দেন। হামলার দিন অন্যান্য দিনের মতোই, রুবিনা ও মুমতাজ চেন্নাই থেকে যাওয়া একদল পর্যটকের গাইড হিসেবে ইকো পার্ক এলাকায় ছিলেন। দুপুরের দিকে আচমকা জঙ্গিরা হামলা চালালে আশেপাশে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পর্যটকরা দিশেহারা হয়ে পড়েন।  জঙ্গিরা যখন আচমকা হামলা চালায়, তখন তাদের সঙ্গে শিশু ও বৃদ্ধসহ বেশ কয়েকজন পর্যটক ছিলেন। তারা সবাই তখন...
    কাশ্মীরের বৈসরন উপত্যকায় ঘটে যাওয়া এক ভয়াবহ জঙ্গি হামলার মাঝেও নজির গড়লেন দুই কাশ্মীরি বোন—রুবিনা ও মুমতাজ। মঙ্গলবারের ভয়াবহ জঙ্গিহামলার সময়ে নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বহু পর্যটককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যান। তাদের সাহস মানবিকতার এই অনন্য উদাহরণ ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে প্রশংসিত হচ্ছে। বৈসরন উপত্যকার পাশেই থাকে দুই বোন। পেশায় পর্যটক গাইড রুবিনা ও মুমতাজ প্রতিদিনই দেশ-বিদেশ থেকে আসা ভ্রমণপিপাসুদের নিয়ে ঘোরান, দেখান কাশ্মীরের সৌন্দর্য। রুবিনার একটি পরিচিত নামও রয়েছে—‘কাশ্মীরের খরগোশ কন্যা’, কারণ সে পর্যটকদের হাতে নিজের পোষা খরগোশ তুলে দিয়ে ছবি তোলার সুযোগ করে দেয়। হামলার দিন অন্যান্য দিনের মতোই, রুবিনা ও মুমতাজ চেন্নাই থেকে আগত একদল পর্যটকের গাইড হিসেবে ইকো পার্ক এলাকায় ছিলেন। দুপুরের দিকে আচমকা জঙ্গিরা হামলা চালালে আশেপাশের পরিবেশে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পর্যটকরা দিশেহারা হয়ে পড়েন।...
    ইশপের সেই গল্প তো আমাদের প্রায় সবারই জানা। খরগোশ আর কচ্ছপ একদিন দৌড় প্রতিযোগিতায় নামল। খরগোশ এক নিমেষেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখল কচ্ছপ অনেক পেছনে। তখন খরগোশ ভাবল, একটু বিশ্রাম নিই। এই বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল খরগোশ। ওদিকে ধীরে ধীরে কচ্ছপ পৌঁছে গেল শেষ দাগে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই খরগোশের মতো আয়েশ করতে গিয়ে অনেক কিছু থেকে পিছিয়ে পড়ি। অলসতা এক দিনে তৈরি হয় না, বরং দিন দিন কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাসের মাধ্যমে অলসতা আমাদের পেয়ে বসে। একসময় জীবনের অংশ হয়ে দাঁড়ায়। যা আমাদের শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি মানসিক শক্তিও কমিয়ে দেয়। চলুন দেখে নিই বিষয়গুলো।ঘুম থেকে দেরিতে ওঠা ঘুম থেকে দেরি করে উঠলে অলসতার সঙ্গেই আসলে দিনের শুরুটা হয়। এতে দেহঘড়িরও ছন্দপতন হয়। এ ছাড়া দেরিতে...
    ছবি: প্রথম আলো
    তুলনাটা না চাইলেও ওঠে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একটি দলের বয়স হয়ে গেল ২৮ বছর। এখনো শুধু প্রত্যাশা আর প্রতিশ্রুতি পূরণ হয় সামান্যই। প্রস্তুতি যেমনই হোক, চ্যাম্পিয়ন হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে টুর্নামেন্টে গিয়ে শেষ পর্যন্ত বাঁচামরার ম্যাচে বোলিংয়ে আসতে হয় স্বয়ং অধিনায়ককেই, যিনি আসলে ব্যাটসম্যান।আরেকটি দলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বয়স হলো ১৬ বছর। শুরুতে তাদের কেউ গোনায় ধরেনি। যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশ, যেখানকার ক্রিকেট–সংস্কৃতি আবার প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান থেকে ধার করা। শরণার্থী হিসেবে দেশটির নাগরিকেরা পাকিস্তানে না গেলে ক্রিকেট তারা আদৌ খেলত কি না, কে জানে! কিন্তু পর্বতসংকুল প্রতিকূল প্রকৃতির মধ্যে বেড়ে ওঠা মানুষদের বুকের বলটা হয় অদম্য। ভাঙবে তবু মচকাবে না! প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ব্যাট করেও তাই হয়তো সে দেশের একটি ছেলের পায়ে ‘ক্র্যাম্প’ হয় না। প্রতিপক্ষের সামনে ১২ বলে ১৬ রানের সহজ...
    লক্ষ্য ৩২১ রান। প্রয়োজনীয় রান রেট ৬.৪২। এই রান তাড়া করে জিততে হলে প্রথম পাওয়ারপ্লে ভালোভাবে কাজে লাগাতে হতো। শুরু থেকে চালিয়ে খেলা সম্ভব না হলেও থিতু হওয়ার পরপরই প্রতিপক্ষ বোলারদের ওপর চড়াও হতে হতোই।কিন্তু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তানের টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানরা খেলেছেন ঘুমপাড়ানি ইনিংস। মিডল ও লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যানদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছেন দ্রুত রান তোলার সীমাহীন চাপ। তাতে পরিণতি যা হওয়ার তা–ই হয়েছে। করাচিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির উদ্বোধনী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৬০ রানে হেরে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায়ের শঙ্কায় স্বাগতিক পাকিস্তান।পাকিস্তানের হয়ে কাল টপ অর্ডারে ব্যাটিং করেছেন সৌদ শাকিল, বাবর আজম ও অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান। শাকিল ও রিজওয়ান মিলে খেলেছেন ৩৩ বল, রান করেছেন মাত্র ৯। বাবর অবশ্য ফিফটি করেছেন। কিন্তু তাঁর ৬৪ রান করতে লেগেছে ৯০ বল। ডট দিয়েছেন ৫২টি।...
    খরগোশ ও কচ্ছপের গল্পটি প্রায় সবারই জানা। গল্পটির কাহিনী এই যে, এক খরগোশ একটি কচ্ছপের ধীর গতি নিয়ে হাসাহাসি করছিল। কচ্ছপ এতে ক্ষুব্ধ হয় এবং খরগোশকে একটি দৌড় প্রতিযোগীতায় চ্যালেঞ্জ করে। প্রথমে তাচ্ছিল্য করলেও একসময় খরগোশ দৌড় প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে রাজী হয়। দৌড় শুরু হয়। খরগোশ খুব দ্রুত দৌড়াতে পারে। সে কিছুদূর গিয়ে একটা গাছের ছায়ায় ঘুমিয়ে পড়ে আলস্যে। সে ভাবে কচ্ছপ এত দূর আসতে আসতে সে একটা ঘুম দিয়ে ফেলতে পারে। এদিকে কচ্ছপ আসে। সে দেখতে পায় খরগোশ ঘুমিয়ে আছে। খরগোশকে রেখে কচ্ছপ দৌড়ে শেষ সীমানা ছুঁয়ে ফেলে। খরগোশ ঘুম থেকে উঠে দৌড়াতে দৌড়াতে এসে দেখে কচ্ছপ বিজয়ীর মেডেল নিচ্ছে। হঠাৎ এমন গল্প বলার কারণ নিশ্চয়ই আছে? ভারতের সাবেক ক্রিকেটার রবিচন্দ্রন অশ্বিন সেই গল্পকেই মনে করালেন।...
    অনেক অনেক আগের কথা। তখন টিকটিকিটি ছিলো কঠোর পরিশ্রমী। তার ছিলো বিশাল এক তরবারি। ফসল কাটার কাজে ব্যবহার করতো সেই তরববারি। টিকটিকির নির্দেশ খুব ভালোভাবেই পালন করতো তরবারিটি।   অন্যদিকে খরগোশের টিকটিকির মতো তরবারি ছিলো না। সে ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে দেখে, তরবারিটি টিকটিকির জন্য কাজ করছে। এতে তার খুব মন খারাপ হয়। একদিন চুপিচুপি তরবারিটি চুরি করে খরগোশ। তারপর হেসে বলে, তরবারির মালিক এখন আমি। টিকটিকির মতো খরগোশও তরবারিকে নির্দেশ দেয়। তরবারি কাজ শুরু করে। এদিক-সেদিক ঘুরে ফসল কাটে। খরগোশ তাকে থামানোর চেষ্টা করে। পারে না। এর মধ্যে খরগোশের বাড়ি পর্যন্ত চলে আসে। খরগোশ একই নিয়মে বার বার নির্দেশ দিতে থাকে। তরবারি দ্রুত খরগোশের বাড়ি কেটে আরও সামনে এগোতে থাকলো। খরগোশ কোনোভাবেই তাকে থামাতে পারলো না। টিকটিকি লুকিয়ে সব দেখছিলো।...
    বনের ধারের বাঘ আফসান বিন আনোয়ার অনেক দিন আগের কথা। বনের ধারে একটা বাঘ ছিলো। সেই বাঘটা ছিলো অনেক ক্ষুধার্ত। যেই বাঘটা বনের মধ্যে একটা খরগোশ দেখতে পেলো, অমনি  খরগোশের জন্য বাঘটা দৌড়ে এলো। তারপর বাঘটা খরগোশটাকে খেয়ে ফেললো! এরপর আরাম করে বিশ্রাম নিতে থাকলো।    বয়স : ২+২+২ বছর; কেজি, বেসিক ক্রিয়েটিভ স্কুল, ঢাকা     রাগী বাঘ মামা সিদরাতুল মুনতাহা সপ্তর্ষি এটা তো মনে হচ্ছে বাঘ। তবে তার অনেক রাগ। তাই দাঁত বেরিয়ে গেছে। চোখগুলো দেখো, কেমন ভয়ংকর দেখাচ্ছে।  রাগী বাঘ মামাকে আমি ভয় পাই। তাই ভয়ে ভয়ে তাকে রাঙিয়ে দিলাম! বয়স : ৩+৩ বছর; কেজি, ডিএপিএস, মিরপুর, ঢাকা   এ তুমি, কে তুমি? উম্মে নুদার তাহা এ তুমি, কে  তুমি? এলে কোথা থেকে? মনে...
۱