ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেসিয়াম এলাকায় গাছে ঝুলতে থাকা লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম আবু সালেহ (৪৫)। তিনি ঢাকার কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা।

পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম এ তথ্য জানান। তিনি জানান, ওই ব্যক্তির সঙ্গে একটি জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া গেছে। তার আঙুলের ছাপ নিয়েও এনআইডি সার্ভারের সঙ্গে মিলিয়ে তার পরিচয় নিশ্চিত হয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তবে তার মৃত্যু কীভাবে হয়েছে, সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। আশপাশের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে।

আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এফ মজিবুর রহমান গণিত ভবনের বিপরীতে জিমনেসিয়ামের পাশের গাছ থেকে আবু সালেহ-এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ফায়ার সার্ভিস মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

তখন শিক্ষার্থীরা জানান, সকাল ৮টার দিকে ক্লাস করতে এসে তারা মরদেহটি দেখতে পান। মরদেহটি গাছের ডালে দড়ি দিয়ে ঝুলানো ছিল। পরে প্রক্টোরিয়াল টিম এসে শাহবাগ থানায় খবর দেয়। ধারণা করা হচ্ছে, রাতে বা ভোর রাতে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘মরদেহের ময়নাতদন্ত করা হবে। রিপোর্ট আসলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে পুলিশ অবগত করবে।’

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: মরদ হ তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ