গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে ডিএনসিসির প্রশাসক
Published: 15th, February 2025 GMT
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) গেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে পঙ্গু হাসপাতালে যান ডিএনসিসির প্রশাসক। এর আগে ডিএনসিসিতে নতুনভাবে সংযুক্ত ১৮টি ওয়ার্ডের অন্তর্গত উত্তরখান এলাকা পরিদর্শন করেন মোহাম্মদ এজাজ। এ সময় তিনি ডিএনসিসির সংশ্লিষ্ট বিভাগকে তিনটি স্থানে সীমানা নির্ধারণ ও একটি পার্ক, একটি খেলার মাঠ ও একটি কমিউনিটি কমপ্লেক্স নির্মাণের নির্দেশনা দেন।
পার্কটি নির্মাণ করা হবে তেরমুখ সেতুর পাশে এবং কাঁচকুড়ার আমাইরা এলাকায় খেলার মাঠ ও একটি কমিউনিটি কমপ্লেক্স হবে।
ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ পবিত্র শবে বরাতে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থান ও শাহ আলী মাজার এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
ঢাকা/এএএম/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
১৭ দিন পর কাটলো অচলাবস্থা, চক্ষু হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু
জুলাই আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে কর্মচারীদের সংঘর্ষের জেরে বন্ধ হওয়ার ১৭ দিন পর জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে পূর্ণাঙ্গ সেবা চালু হয়েছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জরুরি ও বহির্বিভাগের সেবা চালু করে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার সঙ্গে প্রয়োজনে রোগী ভর্তি রেখেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এর আগে ৪ জুন জরুরি বিভাগ ও ১২ জুন সীমিত পরিসরে আউটডোরের সেবা চালু করে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল।
হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ডা. জানে আলম বলেন, শনিবার সকাল থেকে হাসপাতাল পুরোদমে সেবা চালু হয়েছে। রোগীদের সেবা দিতে চাই এবং চিকিৎসক-নার্সদেরও নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরি করতে চাই।
কর্মরত একজন চিকিৎসক বলেন, আমরা সকাল থেকে রোগীদের সেবা দেওয়া শুরু করেছি জরুরি ও বহির্বিভাগে পূর্ণাঙ্গ সেবা পাচ্ছেন রোগীরা। প্রয়োজনে ভর্তি ও অস্ত্রোপচার করা হচ্ছে।
এর আগে গত ২৮ মে আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে হাসপাতালের কর্মী, সাধারণ রোগী এবং তাদের স্বজনদের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকে হাসপাতালটিতে সব ধরনের চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়ে যায়। হাসপাতালটিতে শুধু জুলাই আহতরা অবস্থান করেন। অন্তর্বর্তী সরকার তাদের জন্য বিশেষ উদ্যোগে খাবার সরবরাহ করেছে।
সরকার গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ছাড়পত্র দিলেও ঈদের ছুটি শেষে তারা আবারও দুয়েকজন করে এই হাসপাতালে ফিরতে শুরু করেছেন। জুলাই আহতরা জানিয়েছেন- তারা এ হাসপাতাল থেকেই চিকিৎসা নিতে চান।