Samakal:
2025-08-02@04:02:13 GMT

প্রশাসন-বিএনপি মুখোমুখি

Published: 17th, February 2025 GMT

প্রশাসন-বিএনপি মুখোমুখি

ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলা প্রশাসন এবং বিএনপি নেতাকর্মীর বিরোধ প্রকাশ্যে চলে এসেছে। দলের স্থানীয় নেতাদের চাহিদামতো সুবিধা না দেওয়ায় এ পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিএনপি নেতারা এ অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন। এরই মধ্যে উপজেলা পরিষদ ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করেন তারা। এর প্রতিবাদে গতকাল সোমবার  উপজেলা পরিষদের সরকারি কর্মকর্তা-কমর্চারীরা মানববন্ধন করেছেন।

ইউএনওর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিএনপি উপজেলা পরিষদ ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষণা করলে তার প্রতিবাদে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের সামনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পাল্টা কর্মসূচি পালন করেছেন। বিষয়টি জানতে পেরে দলীয় নেতাকর্মী উপজেলায় যাননি। উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্র জানায়, পাঁচবাগ গলাকাটা মৌজায় বিআইডব্লিউটিএর বালু নিতে ইউএনও রুবাইয়া ইয়াসমিনকে চাপ দিয়ে আসছেন ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর মাহমুদ আলম। ইউএনও নিয়মবহির্ভূতভাবে বালু দিতে অস্বীকৃতি জানান। 
এ নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। গত রোববার আলমগীর মাহমুদ দলীয় নেতাকর্মী নিয়ে সোমবার উপজেলা পরিষদ ঘেরাওয়ের ঘোষণা দেন। বিষয়টি জানতে পেরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানববন্ধন করার ঘোষণা দেন। তাদের অভিযোগ, ইউএনওর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এরই মধ্যে সোমবার সকালে বিএনপি নেতাকর্মী কর্মসূচি বাতিল করেন। স্থানীয় বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আতাউল হকের ভাষ্য, এ দ্বন্দ্বের কারণে গফরগাঁওয়ের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে তারা আশঙ্কা করছেন।

কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানিয়েছেন, ইউএনওর বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচার ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হেনস্তা’র বিরুদ্ধে তারা একত্র হয়ে প্রতিবাদ জানাতে রাস্তায় নেমেছেন। মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, প্রশাসনের সুশৃঙ্খল কার্যক্রম ব্যাহত করতে একটি মহল পরিকল্পিতভাবে ইউএনওর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁকে হেয় করার চেষ্টা চলছে। ষড়যন্ত্র বন্ধ না হলে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন তারা।
যদিও ইউএনওর সঙ্গে কোনোদিন দেখা হয়নি বলে দাবি করেছেন ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর মাহমুদ আলম। তিনি বলেন, ‘গত ছয় মাসে তাঁর সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হয়েছে মাত্র তিনবার। ইউএনও অযথা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তাঁর অনিয়মের কারণে স্থানীয় নেতাকর্মী আমার কাছে অভিযোগ দিলে উপজেলা পরিষদ কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছিলাম। ইউএনও শেখ হাসিনার সময়ে নিয়োগপ্রাপ্ত। আওয়ামী লীগের সময়ে যেভাবে প্রশাসন চালাতেন, এখনও সেভাবেই চালাচ্ছেন।’
মানুষ ইউএনওর কাছে কাজ নিয়ে গেলে ৭ শতাংশ ঘুষ নেন অভিযোগ করে বিএনপির এ নেতা বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পলাতকদের বেতন-ভাতা উত্তোলনে সহায়তা এবং নিয়োগ বাণিজ্য করেন। ৪১টি ইটভাটা থেকে টাকা নেন। স্কুল, মাদ্রাসা থেকে অনৈতিক সুবিধা পিএসের মাধ্যমে নেন। ইউএনও এখন বালু ব্যবসায়ী হয়ে গেছেন। নির্বাচনে নিজেই ফলাফল ঘোষণা করেছেন। এসব অনিয়মের কারণে উপজেলা পরিষদ ঘেরাও কর্মসূচি করতে চেয়েছিল জনগণ। দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশনা রয়েছে– প্রশাসনের সঙ্গে বিরোধে যাওয়া যাবে না। তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেওয়ায় কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে।

বিএনপি নেতা আলমগীর মাহমুদ কিছু অবৈধ তদবির করছিলেন অভিযোগ করে ইউএনও রুবাইয়া ইয়াসমিন বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। চর আলগী ইউনিয়ন পরিষদ সরকারি ভবনে না নিয়ে তাঁর পছন্দমতো জায়গায় নিতে চেয়েছিলেন। পাঁচবাগ গলাকাটা মৌজার বিআইডব্লিউটিএর বালু নিতে নিয়মবহির্ভূত চাপ দেন। সরকারি নিয়মে ডাকের কথা বললেও এর বাইরে বালু দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিতে বলেন। এসব প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তিনি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।’
ইউএনও আরও বলেন, ‘শুধু আমাকে বলেছেন– এমন না। জেলা প্রশাসককে (ডিসি) বিভিন্নভাবে চাপ দিয়েছেন বালু দিতে। এসব কারণে তিনি আমার বিরুদ্ধে মিছিল ও উপজেলা 
পরিষদ ঘেরাও কর্মসূচি দেন। পরে আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এর প্রতিবাদ হিসেবে মানববন্ধন করেছেন।
ময়মনসিংহের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক শামীম রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘বিষয়টি আপনার কাছেই শুনেছি। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ইউএনওর ব র দ ধ ষড়যন ত র ন ত কর ম ব যবস থ কর ছ ন ব এনপ উপজ ল সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

ময়মনসিংহের সেই মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্কের চুক্তি বাতিল, অপসারণের উদ্যোগ

ময়মনসিংহ নগরের জয়নুল আবেদিন উদ্যানের ভেতরে পরিচালিত মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্কের চুক্তি বাতিল করে অপসারণের উদ্যোগ নিয়েছে সিটি করপোরেশন। এক দশকের বেশি সময় ধরে চিড়িয়াখানাটি পরিচালিত হলেও সিটি করপোরেশনকে চুক্তির টাকা পরিশোধ করা হয়নি।

আজ বুধবার সকালে বিষয়টি প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেন সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সুমনা আল মজীদ। মিনি চিড়িয়াখানা অপসারিত হওয়া স্থানে শিশুদের জন্য ‘কিডস জোন’ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

চলতি বছরের ৮ এপ্রিল প্রথম আলো অনলাইনে ‘ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানায় ভালুকের শরীরে পচন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেদিন বিকেলে বন অধিদপ্তরের বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট সেখানে অভিযান চালিয়ে ৪৮টি প্রাণী জব্দ করে অবৈধভাবে পরিচালিত চিড়িয়াখানাটি সিলগালা করে দেয়।

সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, ভালুকের শরীরে পচন ধরার খবর গণমাধ্যমে প্রকাশের পরপরই বিষয়টি নিয়ে যাচাই-বাছাই শুরু করে কর্তৃপক্ষ। জয়নুল আবেদিন উদ্যানে মিনি চিড়িয়াখানা ও চিড়িয়াখানাসংলগ্ন শিশুপার্কের ভূমি ইজারার চুক্তিপত্র বাতিল করে গত ২৬ জুন ইজারাগ্রহীতা মো. সেলিম মিয়াকে চিঠি দেয় সিটি করপোরেশন। চিঠি পাওয়ার তিন দিনের মধ্যে সেখানকার অবকাঠামো ও পশুপাখি নিজ হেফাজতে সরিয়ে নেওয়ার অনুরোধ করা হয়। ইজারাগ্রহীতা সেলিম মিয়া হলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিটি করপোরেশনের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মাহবুবুর রহমানের শ্যালক। চলতি বছরের ৮ মার্চ গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন মাহবুবুর রহমান।

চুক্তির টাকা পরিশোধের আগেই মেয়াদ শেষ

সিটি করপোরেশন থেকে সেলিম মিয়াকে দেওয়া চুক্তি বাতিলের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালের ৩০ জুন তৎকালীন পৌরসভা মিনি চিড়িয়াখানাটি ১০ বছরের জন্য ইজারা দেয়। ২০২৪ সালের ৩০ জুন ইজারার চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়। ৬ লাখ টাকায় চিড়িয়াখানাটি ইজারা দেওয়া হয় এবং ৩ বছর পরপর শতকরা ১০ শতাংশ ভাড়া বর্ধিত হিসাবে দেওয়ার কথা। নথিপত্রে নিরাপত্তা জামানত ৩ কিস্তিতে ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা জমা দেওয়া হয়। কিন্তু ইজারার মেয়াদ শেষ হলেও ইজারার টাকা সম্পূর্ণ পরিশোধ করা হয়নি, যা অর্থ আত্মসাতের শামিল। অন্যদিকে গত বছরের ৩০ জুন ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও চিড়িয়াখানা দখলে আছে, যা সুস্পষ্টভাবে অন্যায় এবং অপরাধমূলক কার্যক্রম হিসেবে প্রতীয়মান হয়।

সিটি করপোরেশনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, বন বিভাগের যথাযথ অনুমতি না নিয়ে ২৩ প্রজাতির প্রাণী নিয়ে পরিচালিত হচ্ছিল মিনি চিড়িয়াখানাটি। কিন্তু বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ অনুযায়ী মিনি চিড়িয়াখানা স্থাপনের কোনো সুযোগ নেই মর্মে ময়মনসিংহ বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সিটি করপোরেশনকে জানিয়েছে। ওই চিড়িয়াখানা পরিদর্শন করে দেখা যায়, সেখানে দোকান ও রেস্তোরাঁ নির্মাণ করে সাবলিজ দেওয়া হয়েছে, যা চুক্তিপত্রের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। অবশ্য সিটি করপোরেশন ইতিমধ্যে দোকান ও রেস্তোরাঁগুলোয় অভিযান চালিয়ে অপসারণ করেছে।

জায়গা ভাড়া নিয়ে শিশুপার্ক

মিনি চিড়িয়াখানার পাশের জমিটি ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর ১০ হাজার টাকা জমা দিয়ে মাসিক ১ হাজার টাকা ভাড়ায় চুক্তি সম্পাদন করা হয়। এটিও ইজারা দেওয়া হয় সেলিম এন্টারপ্রাইজকে। দুই শতক জমি ১০ বছরের জন্য ইজারা দেওয়া হলেও চুক্তিপত্রে শিশুপার্কের কথা সম্পূর্ণ গোপন রাখা হয় বলে সিটি করপোরেশনের চুক্তি বাতিলের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। একই সঙ্গে নিয়মিত মাসিক ভাড়া না দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছিল, যা চুক্তিপত্রের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন মর্মে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়।

ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়া, ভাড়ার টাকা সম্পূর্ণ পরিশোধ না করা, ইজারা এলাকার কিছু অংশে দোকান ও রেস্তোরাঁ বানিয়ে সাবলিজ দেওয়া ও বন্য প্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন–২০১২ অনুযায়ী ‘মিনি চিড়িয়াখানা’ স্থাপনের কোনো সুযোগ না থাকায় দুটির ইজারা দেওয়ার আগের চুক্তিপত্র বাতিল ঘোষণা করা হলো বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

৩৪ দিন আগে অপসারণের চিঠি দেওয়া হলেও আজ দুপুরে জয়নুল আবেদিন উদ্যানে মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্কের কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেখা যায়। কাগজপত্রে সেলিম মিয়া ইজারাদার থাকলেও দায়িত্ব পালন করা ব্যক্তিরা তাঁর মুঠোফোন নম্বরও দিতে পারেননি। সেখানে দায়িত্বরত কামাল হোসেন বলেন, ‘শ্যালকের নামে ইজারা নিলেও দেখাশোনা করতেন সাবেক কাউন্সিলর মাহবুবুর রহমান। তাঁর নম্বর আমাদের কাছে নেই। কাউন্সিলর এখন জেলে আছেন।’ তিনি বলেন, চুক্তি বাতিল করে অপসারণের জন্য সিটি করপোরেশন চিঠি দেওয়ার পর তাঁরা বকেয়ার ব্যাপারে জানতে পারেন। এ অবস্থায় বকেয়া পরিশোধ ও চুক্তি নবায়ন করে কার্যক্রম চালানোর অনুরোধ জানিয়ে সিটি করপোরেশনে লিখিতভাবে আবেদন করেছেন। কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি।

সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সুমনা আল মজীদ বলেন, চুক্তির শর্ত ভঙ্গ, অর্থ পরিশোধ না করায় মিনি চিড়িয়াখানা ও পাশের জমিতে করা শিশুপার্কের চুক্তি বাতিল করে উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার উচ্ছেদ অভিযানের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। সেখানে শিশুদের জন্য ‘কিডস জোন’ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিশুদের জন্য লাইব্রেরি, খেলনা ও কিছু রাইড থাকবে এবং বাগান করে দেওয়া হবে। শিশুরা সেখানে খেলাধুলা করবে।

বন অধিদপ্তরের বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, সিটি করপোরেশন মিনি চিড়িয়াখানা অপসারণ করলে প্রাণীগুলো জব্দ করে তাঁরা বনে অবমুক্ত করে দেবেন।

আরও পড়ুনময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানায় ভালুকের শরীরে পচন০৮ এপ্রিল ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • এক্সপ্রেসওয়েতে বাসের পেছনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১, আহত ৬
  • কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসে ১০ শ্রমিক আহত
  • বিএনপির সাবেক নেতার হুমকি, সরিয়ে ফেলা পোস্টার ইউএনওকেই লাগাতে হবে
  • আমাদের কাছে এসে সমস্যার কথা বলছে মানুষ: মির্জা ফখরুল
  • হাতিয়ায় শ্বশুরবাড়িতে পালিয়ে থাকা সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেপ্তার
  • ফেস্টুন অপসারণ করায় ইউএনওকে শাসালেন বিএনপি নেতা 
  • ময়মনসিংহে ময়লা ছিটিয়ে টাকা ছিনতাই, দুই বছর পর ঢাকা থেকে আসামি গ্রেপ্তার
  • সাগরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত, ঢাকাসহ ৪ বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস
  • মেঘনায় নদীতে অবৈধ বালু তোলায় ব্যবহৃত ৭টি খননযন্ত্র ও ১টি বাল্কহেড জব্দ
  • ময়মনসিংহের সেই মিনি চিড়িয়াখানা ও শিশুপার্কের চুক্তি বাতিল, অপসারণের উদ্যোগ