বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার সদর ইউনিয়নের তৈনখাল ঘেঁষে পাড়াটির অবস্থান। নাম ক্রাংসিপাড়া। উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ঘেরা এই জনপদে যাতায়াতের একমাত্র উপায় যন্ত্রচালিত নৌকা ও পায়ে হাঁটা পথ। বাঁশের ছোট ছোট মাচাং ঘরে থাকেন পাড়ার বাসিন্দারা। সবাই কথা বলেন ম্রো ভাষায়। তবে ব্যতিক্রম এই পাড়ার চার ব্যক্তি।

তাঁরা নিজেরা এক হলে ভিন্ন এক ভাষায় কথা বলেন। সেই ভাষা বোঝেন না তাঁদের পরিবারের অন্য সদস্যরা। না বোঝার কারণও আছে। ওই চারজনের মুখের ভাষা ম্রো ভাষার কোনো উপভাষা নয়। দেশি ও বিদেশি গবেষকেরা এই ভাষাকে একটি স্বতন্ত্র ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। যার নাম ‘রেংমিটচ্য’।

ক্রাংসিপাড়ার চারজন ছাড়াও আরও তিনজন এই ভাষা জানেন। তাঁদের একজন থাকেন এই পাড়া থেকে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার দূরে মেনসিংপাড়ায়। অন্যদের একজন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ওয়াইবতপাড়ার, আরেকজন কাইংওয়াইপাড়ার বাসিন্দা। সব মিলিয়ে দুই উপজেলার চারটি পাড়ার সাতজনের মধ্যেই টিকে আছে রেংমিটচ্য ভাষা। যাঁদের বয়স ৫৮ থেকে ৭৯ বছর। পারিবারিকভাবে চর্চা না হওয়ায় এই সাতজনের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে ভাষাটি বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা।

সিংরা জানান, একসময় পাড়ার ২৮টি পরিবারের মধ্যে রেংমিটচ্য ভাষার প্রচলন ছিল। এখন একটি পরিবারেও নেই। কেবল তাঁরা চারজন ভাষাটা জানেন। এ ছাড়া মেনসিংপাড়ার থোয়াইংলক ম্রো (৬১), নাইক্ষ্যংছড়ির ওয়াইবতপাড়ার মাংপুন ম্রো (৭৫) ও কাইংওয়াইপাড়ার মাংওয়ই ম্রো (৬৫) রেংমিটচ্য জানেন।

কেমন আছেন রেংমিটচ্য ভাষাভাষী মানুষজন, জানতে এই প্রতিবেদক গত বুধবার যান আলীকদমের তৈনখাল এলাকার ক্রাংসিপাড়ায়। এই পাড়ার সিংরা ম্রো (৫৮), মাংপুন ম্রো (৭৯) এবং একই নামের দুই নারী কুনরাও ম্রো (৭৪) ও কুনরাও ম্রো (৬৭) রেংমিটচ্য ভাষা জানেন। এই পাড়ার সবাই জুমচাষি। কাজ শেষে সন্ধ্যা নাগাদ ফিরে এলে কথা হয় তাঁদের সঙ্গে। তাঁদের মধ্যে বাংলা ভালো বলতে পারেন সিংরা ম্রো। তিনি সেনাবাহিনীর করে দেওয়া একটি ছোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশুদের রেংমিটচ্য ভাষা শেখান।

সিংরা জানান, একসময় পাড়ার ২৮টি পরিবারের মধ্যে রেংমিটচ্য ভাষার প্রচলন ছিল। এখন একটি পরিবারেও নেই। কেবল তাঁরা চারজন ভাষাটা জানেন। এ ছাড়া মেনসিংপাড়ার থোয়াইংলক ম্রো (৬১), নাইক্ষ্যংছড়ির ওয়াইবতপাড়ার মাংপুন ম্রো (৭৫) ও কাইংওয়াইপাড়ার মাংওয়ই ম্রো (৬৫) রেংমিটচ্য জানেন।

যেভাবে বিলুপ্তির পথে রেংমিটচ্য

ক্রাংসিপাড়ার কুনরাও ম্রো এবং মেনসিংপাড়ার থোয়াইংলক ম্রো জানান, কলেরা ও গুটিবসন্তের প্রাদুর্ভাবে ১৯৫০ ও ৬০-এর দশকে রেংমিটচ্য গোত্রের পাড়াগুলো জনবসতিশূন্য হয়ে পড়ে। অনেকে মারা যান, অনেক পরিবার পার্শ্ববর্তী ম্রো পাড়ায় গিয়ে বসবাস শুরু করে। সত্তরের দশকে ক্রাংসিপাড়াসহ কয়েকটি পাড়া গড়ে তোলে রেংমিটচ্য গোত্রের লোকজন। কিন্তু আশির দশকে পার্বত্য এলাকায় অশান্ত পরিস্থিতিতে এসব পাড়ার বাসিন্দারা বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েন। বড় অংশ প্রতিবেশী জনগোষ্ঠী ম্রোদের সঙ্গে মিশে যায়; এরপর ধীরে ধীরে রেংমিটচ্য ভাষা ম্রো ভাষার আড়ালে চাপা পড়ে। এখন রেংমিটচ্য জানা মানুষ সাতজন থাকলেও এই ভাষায় কথা বলা কোনো পরিবার নেই। সাতজন আলাদা পরিবারে থাকেন। তাঁরা নিজেরা একত্র হলে রেংমিটচ্য ভাষায় কথা বললেও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ম্রো ভাষায় কথা বলেন।

তবে সরকারি উদ্যোগ না থাকলেও কয়েকজন ভাষাটি নিয়ে গবেষণা ও সংরক্ষণের কাজ করছেন। ডেভিড পিটারসন দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক ধ্বনিতত্ত্বে বর্ণমালা (ইন্টারন্যাশনাল ফোনেটিক অ্যালফাবেট) বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে ব্যাকরণ প্রণয়নের কাজ করছেন বলে তাঁর সহযোগী লেলুং খুমি জানিয়েছেন। এক দশক ধরে ভাষার শব্দভান্ডার সংগ্রহ করে ডিজিটাল আর্কাইভে সংরক্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন ডেভিড।আফসানা ফেরদৌস নামে বাংলাদেশি একজন গবেষকও রেংমিটচ্য ভাষার বিপন্নতা বিষয়ে গবেষণা করছেন।

উন্নয়নের চেয়ে সংরক্ষণের প্রচেষ্টা বেশি

যুক্তরাষ্ট্রের ডার্টমাউথ কলেজের ভাষাতত্ত্বের অধ্যাপক ডেভিড পিটারসন ২০১৫ সালে বান্দরবান প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে রেংমিটচ্য ভাষাটি বিলুপ্ত হওয়ার আশঙ্কার কথা জানান। এর পর থেকে গণমাধ্যমে লেখালেখি হচ্ছে। তবে ভাষাটি বিলুপ্তি থেকে রক্ষার জন্য এখন পর্যন্ত সরকারি কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। রেংমিটচ্য ভাষার ওয়ার্ডবুক লেখক ইয়াংঙান ম্রো বলেছেন, ভাষাটি উন্নয়ন ও প্রসারে সেনাবাহিনী একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে। সেখানে সীমিত পরিসরে শিশুদের রেংমিটচ্য ভাষা শেখানো হচ্ছে।

তবে সরকারি উদ্যোগ না থাকলেও কয়েকজন ভাষাটি নিয়ে গবেষণা ও সংরক্ষণের কাজ করছেন। ডেভিড পিটারসন দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক ধ্বনিতত্ত্বে বর্ণমালা (ইন্টারন্যাশনাল ফোনেটিক অ্যালফাবেট) বিশ্লেষণ পদ্ধতিতে ব্যাকরণ প্রণয়নের কাজ করছেন বলে তাঁর সহযোগী লেলুং খুমি জানিয়েছেন। এক দশক ধরে ভাষার শব্দভান্ডার সংগ্রহ করে ডিজিটাল আর্কাইভে সংরক্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন ডেভিড। আফসানা ফেরদৌস নামে বাংলাদেশি একজন গবেষকও রেংমিটচ্য ভাষার বিপন্নতা বিষয়ে গবেষণা করছেন।

এক সিংরা ম্রোর প্রচেষ্টা

রেংমিটচ্য নিয়ে পাঁচ বছর ধরে কাজ করছেন সিংরা ম্রো। ছেলেমেয়েদের ভাষাটি শেখাচ্ছেন, নিজের জনগোষ্ঠীর লোকজনকে উদ্বুদ্ধ করছেন। তাঁর লক্ষ্য রেংমিটচ্য ভাষা জানা মানুষের সংখ্যা বাড়ানো ও একটি প্রজন্ম তৈরি করা।

সিংরা ম্রোর সঙ্গে গত বুধবার কথা হয় প্রথম আলোর। মাতৃভাষা বাঁচিয়ে তোলার কাজ কতটা এগিয়েছে, জানতে চাইলে তিনি দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘এখন আমি জুমচাষের কাজে আছি। নিজের বেঁচে থাকা ও ভাষা বাঁচানোর সংগ্রাম একসঙ্গে চলছে। পাড়ার ৪২ জন স্কুলগামী ছেলেমেয়ের মধ্যে অনেকে রেংমিটচ্য কিছু কিছু জানে। ভাঙা ভাঙা বলতেও পারে। তবে পরিবারে চর্চার সুযোগ এখনো গড়ে ওঠেনি।’

দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র খামলাই ম্রো রেংমিটচ্য ভাষা শিখছে। তার মা ও বাবা দুজনেই রেংমিটচ্য গোত্রের, কিন্তু তাঁরা কেউ এই ভাষা জানেন না। পরিবারে সবাই ম্রো ভাষায় কথা বলে। খামলাই ম্রো বলে, সে রেংমিটচ্য ভাষায় এক থেকে বিশ পর্যন্ত গণনা করতে পারে। ভাত, তরকারি ও মাছের নামও জানে। আরও শিখতে চায়।

রেংমিটচ্য ভাষা শেখার ও বাঁচিয়ে রাখার আগ্রহ দেখে সেনাবাহিনী বান্দরবান রিজিয়ন ও ৬৯ পদাতিক ব্রিগেডের উদ্যোগে ২০২৩ সালে ক্রাংসিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় করে দেওয়া হয়েছে। বিদ্যালয়ে সিংরা ম্রোকে রেংমিটচ্য ভাষার শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষকদের সব খরচ সেনাবাহিনী চালায়।

রেংমিটচ্য গবেষক আফসানা ফেরদৌস আশার মতে, পারিবারিক ভাষায় উন্নীত করা গেলেই রেংমিটচ্য ভাষা টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে। কারণ, মানুষ ভাষা শেখে পরিবার থেকে। তারপর বর্ণমালা উদ্ভাবন ও ব্যাকরণ প্রণয়ন করা গেলে আরও বেশি সুরক্ষিত হবে। খুব স্বল্প মাত্রায় শিশুদের ভাষা শেখানোর সেই কাজ সিংরা ম্রো করছেন।

খামলাই ম্রো বলে, সে রেংমিটচ্য ভাষায় এক থেকে বিশ পর্যন্ত গণনা করতে পারে। ভাত, তরকারি ও মাছের নামও জানে। আরও শিখতে চায়।.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র ক জ করছ ন পর ব র র এই প ড় এই ভ ষ চ রজন স তজন উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

সব্যসাচী কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ও শিল্পের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন

প্রথিতযশা অধ্যাপক ও পরিসংখ্যানবিদ কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন একজন সব্যসাচী মানুষ। তিনি নিজের কাজের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও শিল্পের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। তাঁর ঐতিহ্য শিক্ষার্থীদের ধারণ করতে হবে।

জ্ঞানতাপস কাজী মোতাহার হোসেনের ১২৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথাগুলো বলেন।

অনুষ্ঠানে স্মারক বক্তৃতা, বৃত্তি, পদক, পুরস্কার ও সনদ দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের যৌথ আয়োজক কাজী মোতাহার হোসেন ফাউন্ডেশন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগ এবং পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট।

অনুষ্ঠানে ‘যুগলের বন্ধন: কাজী নজরুল ইসলাম-কাজী মোতাহার হোসেন’ শীর্ষক স্মারক বক্তৃতা দেন অধ্যাপক ভীষ্মদেব চৌধুরী। তিনি দুই বন্ধুর সম্পর্কের রসায়নের নানা দিক তুলে ধরেন।

প্রধান অতিথি বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, এই অনুষ্ঠানের দুটো প্রাপ্তি আছে। প্রথমত, মানুষের অবদান ও মেধাকে স্বীকার করা হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, এই উপমহাদেশের একজন প্রথিতযশা সব্যসাচী মানুষের ঋণ স্বীকার করা হচ্ছে।

কাজী মোতাহার হোসেন যেকোনো বিবেচনায় একজন দার্শনিক বলে উল্লেখ করেন নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বলেন, কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ও শিল্পের মধ্যে মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। প্রথম সারির পরিসংখ্যানবিদ, বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা ছাড়াও তিনি অনেকগুলো সামাজিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, প্রভাব বিস্তার করেছেন। একজন মানুষের ছোট জীবদ্দশায় এত গুণ সন্নিবেশিত করা কঠিন। কিন্তু তিনি তা করে দেখিয়েছেন।

সবাইকে নিয়ে চলা, প্রতিষ্ঠান তৈরি করা, নিজের জগতের বাইরে নানা কিছুতে হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মতো ঐতিহ্য কাজী মোতাহার হোসেন করে গেছেন বলে উল্লেখ করেন নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বলেন, তাঁর সম্মানে যাঁরা আজ স্বীকৃতি পেলেন, তাঁরা এই ঐতিহ্যকে ধারণ করবেন। এটা (বিশ্ববিদ্যালয়) যে সামাজিক প্রতিষ্ঠান, সে বার্তা দেবেন। যেসব শিক্ষার্থী সম্মাননা পাচ্ছেন, তাঁদের ছোট প্রোফাইল তৈরি করে ওয়েবসাইটে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

কাজী মোতাহার হোসেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল মাজেদ বলেন, কাজী মোতাহার হোসেন একজন সব্যসাচী মানুষ ছিলেন। বিজ্ঞানের এমন কোনো দিক নেই, যেখানে তাঁর পদচারণা ছিল না। তিনি দাবা খুব পছন্দ করতেন। দাবা খেলার কথা শুনলে তিনি ছুটে যেতেন। কাজী মোতাহার হোসেনকে নিয়ে তাঁর শোনা নানা গল্প তিনি স্মৃতিচারণা করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জাফর আহমেদ খান বলেন, কাজী মোতাহার হোসেন পরিসংখ্যান চর্চার পথিকৃৎ ছিলেন। বিজ্ঞান, দাবাচর্চারও পথিকৃৎ ছিলেন। এমন কোনো পুরস্কার নেই যে, তিনি পাননি। তাঁর দেখানো পথে যেন শিক্ষার্থীরা নিজেদের আলোকিত করতে পারেন।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কাজী মোতাহার হোসেন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক কাজী রওনাক হোসেন। এই আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের সেরা শিক্ষার্থীদের বই, নগদ অর্থ ও সনদ তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া কাজী মোতাহার হোসেনকে নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • গঙ্গাচড়ায় হিন্দুবাড়িতে হামলা ঠেকাতে ‘পর্যাপ্ত’ ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি
  • নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আ.লীগ নেতা–কর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে মেজর
  • দেশের চারজনের একজন বহুমাত্রিক দারিদ্র্যের শিকার
  • ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ যাতে মাথাচাড়া দিতে না পারে
  • ডেঙ্গুতে দুজনের, করোনাভাইরাসে একজনের মৃত্যু
  • জাওয়াইদেহ বেদুইনদের মৌখিক সাহিত্য
  • রাবিতে আ.লীগ ট্যাগ দিয়ে চিকিৎসা কর্মীকে বিবস্ত্র করে মারধর
  • ইরানের সঙ্গে সংঘাত: ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদি সরকারকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
  • সিরিজের শেষ ম্যাচে নেই স্টোকস, দায়িত্বে পোপ
  • সব্যসাচী কাজী মোতাহার হোসেন বিজ্ঞান ও শিল্পের মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন