পুলিশের ৮২ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (আইজি), ১০ জন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অর্ধশতাধিক অতিরিক্ত ডিআইজি এবং ১৫ জন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে পুলিশের এসব কর্মকর্তাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার কথা জানানো হয়।

ওএসডি করা অতিরিক্ত আইজিপি হলেন মোহা.

আবদুল আলীম মাহমুদ। ডিআইজিরা হলেন শাহ মিজান শাফিউর রহমান, নুরে আলম মিনা, মিরাজ উদ্দিন আহমেদ, শাহ আবিদ হোসেন, জিহাদুল কবির, মনিরুজ্জামান, মাহবুবুর রহমান, মঈনুল হক, এস এম মোস্তাক আহমেদ খান ও সাইফুল ইসলাম।

ওএসডি হওয়া অতিরিক্ত ডিআইজিদের মধ্যে শামসুন্নাহার, মাশরুকুর রহমান খালেদ, সঞ্জিত কুমার রায়, মুহাম্মদ সাইদুর রহমান খান, আসমা সিদ্দিকা মিলি, আবদুল মোমেন, শাহ আবিদ হোসেন, জয়দেব চৌধুরী, দেলোয়ার হোসেন, কাজী আশরাফুল আজীম, এ বি এম মাসুদ হোসেন, সৈয়দ নুরুল ইসলাম প্রমুখ রয়েছেন।

আর ওএসডি করা পুলিশ সুপারদের মধ্যে রিফাত রহমান শামীম, আবদুল মোমেন, মোহাম্মদ জাকির হোসেন মজুমদার, মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, জয়নুল আবেদীন প্রমুখ রয়েছেন।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কর মকর ত র রহম ন ড আইজ

এছাড়াও পড়ুন:

আন্দোলনে রাজধানীতে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত’ যানজট, ডিএমপির দুঃখপ্রকাশ

বিভিন্ন দাবি-দাওয়া আদায়ের লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকার সড়কগুলো অবরোধ করে যে আন্দোলন হচ্ছে, তাতে যানজট বাড়ছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে পুলিশ।

রবিবার (২ নভেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় ডিএমপি।

আরো পড়ুন:

খেতুরে এবার ব্যাপক দর্শনার্থী সমাগম, দীর্ঘ যানজট

যানজটে আটকা পড়লেন সড়ক উপদেষ্টা 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “এমপিও ভুক্তির দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়সমূহের স্বীকৃতি ও এমপিও ভুক্তকরণ, স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সকল নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ এমপিও ভুক্তকরণের দাবিতে প্রেস ক্লাবের সামনে বেশ কয়েকটি সংগঠন অবস্থান করছে। এছাড়া চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট ও ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নন-ক্যাডারে নিয়োগ প্রদানের জন্য সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন চলছে। যার ফলে যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারছে না।”

“শত বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তথাপি অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে যানজট বৃদ্ধির ফলে যে জনভোগান্তি তৈরি হয়েছে সেজন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ আন্তরিকভাবে দুঃখিত।”

ঢাকা/মাকসুদ/সাইফ 

সম্পর্কিত নিবন্ধ