৪. সঠিক বহুনির্বাচনিতে টিক চিহ্ন দাও।  

১. মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব কয়টি?
ক. একটি  খ. দুটি  
গ. তিনটি ঘ.  চারটি

২. রাজবংশীদের বসবাস কোন জেলায়?
ক. রাজশাহীতে খ. পাবনায়
গ. জামালপুরে ঘ. কুমিল্লায়
৩. সাংগ্রাই ও বিজু কাদের উৎসব?
ক. চাকমা ও গারো খ. রাখাইন ও চাকমা
গ. গারো ও রাখাইন ঘ. মুরং ও গারো

৪. বাংলাদেশের মানুষের জনজীবন কেমন?
ক.

খুব সাধারণ খ. ভারি বৈচিত্র্যময়
গ. সাধারণ ঘ. কঠিন

৫. হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব কোনটি?
ক. লক্ষীপূজা  খ. বৌদ্ধ পূর্ণিমা  
. দূর্গাপূজা ঘ. রথ উৎসব

৬. দেশটা আমাদের কাছে কিসের মতো?
ক. বন্ধুর মতো খ. প্রকৃতির মতো
গ. মায়ের মতো ঘ. মাটির মতো

৭. দেশ আমাদের কী দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে?
ক. আলো ও বাতাস খ. বাতাস ও পানি
গ. পানি ও আলো ঘ. আলো, বাতাস ও সম্পদ

৮. বৌদ্বদের সবচেয়ে বড় উৎসব কোনটি?
ক.দূর্গাপুজা খ. বৌদ্ধপূর্ণিমা
গ. ইস্টারসানডে ঘ. লক্ষীপূজা

আরও পড়ুনপঞ্চম শ্রেণি: বাংলা । ‘এই দেশ এই মানুষ’ প্রবন্ধের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর১০ মার্চ ২০২৫

৯. বাংলাদেশের কোনটি ভারি বৈচিত্রময়?
ক. প্রকৃতি খ. জীবন
গ. আবহাওয়া ঘ. প্রকৃতি ও জনজীবন

১০. ইস্টার সানডে ও বড়দিন উৎসব কারা পালন করে থাকে?
ক. চাকমারা খ. হিন্দুরা
গ. বৌদ্ধরা ঘ. খ্রিষ্টানরা
উত্তর : ১. খ ২.গ ৩. খ ৪. খ  ৫. গ  ৬. গ  ৭. ঘ  ৮.খ  ৯.ঘ ১০.ঘ

৫. নিচের অনুচ্ছেদ অবলম্বনে ৩টি প্রশ্ন তৈরি করি।
দেশ মানে এর মানুষ, নদী, আকাশ, প্রান্তর, পাহাড়, সমুদ্র—এই সব। দেশ হলো মায়ের মতো। মা যেমন আমাদের স্নেহ-মমতা, ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখেন, দেশও তেমনই আমাদের বাঁচিয়ে রেখেছে। এ দেশকে আমাদের ভালোবাসতে হবে। দেশকে ভালোবাসার মধ্য দিয়েই সার্থক হয়ে উঠবে আমাদের জীবন।
উত্তর

আরও পড়ুনদেশের আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সরকারি হলো৪ ঘণ্টা আগে

অনুচ্ছেদ অবলম্বনে ৩টি প্রশ্ন দেওয়া হলো—
১. ‘দেশ’ মানে কী?
২. কেন দেশকে ভালোবাসতে হবে ?
৩. আমাদের জীবন কীভাবে সার্থক হয়ে উঠবে?
৬. বিপরিত শব্দ জেনে বাক্য তৈরি করি।
বাঙালি– অবাঙালি, বন্ধু–শত্রু, দেশ– বিদেশ, সার্থকতা–ব্যর্থতা

উত্তর
ক. আমাদের বাংলাদেশের বাইরেও অনেক—— আছে।
খ. আমরা সবাই পরস্পরের——।
গ. —— হলো মায়ের মতো।
ঘ. আমাদের— — যে আমরা এদেশে জন্মেছি।

৭.  নিচের বাক্য পড়ে পদ বের করি।
মনির খুব ভালো ছেলে। রবিন তার বন্ধু। মনির ও রবিন একত্রে মাঠে খেলে।
উত্তর

এখানে—
মনির, রবিন—বিশেষ্য পদ
খুব ভালো—বিশেষণ পদ
তার—সর্বনাম পদ
ও—অব্যয় পদ
খেলে—ক্রিয়া পদ।

লেখক: খন্দকার আতিক, শিক্ষক, উইল্স লিট্ল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উৎসব ক আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬০ দিন পর শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীরা, উৎসবের আমেজ

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) দীর্ঘ ১৬০ দিন পর একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে টানা বৃষ্টি উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছেন। সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে বইছে উৎসবের আমেজ।

সকালে কুয়েট ক্যাম্পাসে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস। ছাতা মাথায় দল বেঁধে ছুটছেন ক্লাসরুমের দিকে। কখনো এক ছাতার নিচে দু-তিনজন। কারও সঙ্গে অভিভাবকও এসেছেন। সকাল নয়টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি শিক্ষাবর্ষের প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থী ক্লাসে যোগ দেন। নতুন উপাচার্য অধ্যাপক মাকসুদ হেলালী বিভিন্ন বিভাগ ঘুরে শ্রেণি কর্মসূচি পর্যবেক্ষণ করেন।

ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) বিভাগের ২২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী দীপ্ত বলেন, ‘আমাদের প্রায় এক সেমিস্টার নষ্ট হয়ে গেছে। এই সময়টা খুব অস্বস্তিতে কেটেছে। ক্ষতি যা হওয়ার হয়েছে, তবে এখন আবার ক্লাস শুরু হওয়াটা ইতিবাচক দিক। আমরা আশাবাদী।’ একই ব্যাচের শিক্ষার্থী আম্মান বলেন, ‘অনেক দিন জীবনটা থেমে ছিল। আজকের দিনটা বিশেষ মনে হচ্ছে। ঠিক যেন স্কুলজীবনের প্রথম দিনের মতো। সব হতাশা কাটিয়ে আমরা অনেকটা নতুন করে শুরু করছি।’

হুমায়ুন কবির নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘আমার ছেলে বিল্ডিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পড়ে। পাঁচ মাস ধরে ক্লাস বন্ধ থাকায় ও মানসিকভাবে খুব চাপের মধ্যে ছিল। একসময় অসুস্থও হয়ে পড়ে। কুয়েটে এমন পরিস্থিতি আগে দেখিনি। কর্তৃপক্ষ দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করলে হয়তো আগেই খুলে যেত। তারপরও এখন অন্তত খুলেছে, এটা বড় স্বস্তি।’

কুয়েটের ছাত্র পরিচালক আবদুল্লাহ ইলিয়াস আক্তার বলেন, আজ থেকে কুয়েটে ক্লাস শুরু হয়েছে। তবে এখনো সব শিক্ষার্থী আসেননি। যাঁদের কেবল ক্লাস রয়েছে, তাঁরা অংশ নিচ্ছেন। যাঁদের পরীক্ষা ছিল, তাঁরা প্রস্তুতির জন্য কিছুটা সময় চেয়েছে। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন হবে ১৪ আগস্ট, ক্লাস শুরু ১৭ আগস্ট।

গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। ওই রাতেই তৎকালীন উপাচার্য ও কয়েকজন শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে। এরপর শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ২৬ এপ্রিল শিক্ষা মন্ত্রণালয় উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ ও সহ-উপাচার্য অধ্যাপক শরিফুল আলমকে অব্যাহতি দেয়। ১ মে চুয়েটের অধ্যাপক হজরত আলীকে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনার বিচার দাবিতে ৪ মে থেকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা দেয় শিক্ষক সমিতি। এরপর কোনো শিক্ষকই ক্লাসে ফেরেননি। শিক্ষক সমিতির বিরোধিতার মুখে হজরত আলী দায়িত্ব পালন করতে না পেরে ২২ মে পদত্যাগ করেন।

এরপর ১০ জুন নতুন উপাচার্য নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয় সরকার। সেই ধারাবাহিকতায় গত বৃহস্পতিবার কুয়েটের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মাকসুদ হেলালী। পরদিন শুক্রবার তিনি খুলনায় এসে দায়িত্ব নেন। দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় আন্দোলন কর্মসূচি তিন সপ্তাহের জন্য স্থগিত করে ক্লাসে ফেরার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে গতকাল সোমবার ক্লাস শুরুর নোটিশ জারি করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জুলাইয়ের ১১ নাটক নিয়ে শিল্পকলায় উৎসব
  • ১৬ কোটি টাকায় সারা দেশে ফুটবলের তিন টুর্নামেন্ট
  • দুদিনের সফরে কলকাতায় ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু
  • ভৌতিক গল্প নিয়ে কানাডায় নুহাশ
  • তাহলে তো স্পন্সর নিয়ে প্রোগ্রাম করলেই চাঁদাবাজি: সালাউদ্দিন
  • সিডনিতে ড্র অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কেউ না থাকায় হতাশ প্রবাসীরা
  • ‘মুক্তির উৎসব’ করতে সহযোগিতা চেয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সাবেক সমন্বয়কের আবেদন
  • এবার পরিবার নিয়ে ঘরে বসেই ‘উৎসব’
  • খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬০ দিন পর শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীরা, উৎসবের আমেজ