দেশের অন্যতম বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক (এনজিও) জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। দক্ষতা উন্নয়ন কর্মসূচি বিভাগে ‘মার্কেটিং অ্যাসোসিয়েট’ পদে কর্মী নিয়োগ দেবে ব্র্যাক। ২০ এপ্রিল আবেদন শুরু হয়েছে। মে মাসের ১ তারিখ পর্যন্ত আগ্রহীরা আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করতে হবে অনলাইনে। তবে মার্কেটিং অ্যাসোসিয়েট পদে কতজনকে নেওয়া হবে, তা নির্ধারিত নয়।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হবে।

অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা: ব্র্যাকের নীতিমালা অনুযায়ী প্রাপ্য হবেন।

প্রার্থীর বয়স: নির্ধারিত নয়।

কর্মস্থল: মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম (মিরসরাই), নীলফামারী (নীলফামারী সদর)।

আরও পড়ুন৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে যে ৪ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা১৩ ঘণ্টা আগে

আবেদনের যোগ্যতা

যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।

প্রকল্পের প্রয়োজনীয়তার ওপর ভিত্তি করে সাপ্তাহিক, মাসিক ও ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন তৈরিতে দক্ষতা থাকতে হবে।

ন্যূনতম এক বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তবে মার্কেটিংয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার মিলবে।

আবেদন যেভাবে

কাজের ক্ষেত্র, আবেদনের পদ্ধতিসহ অন্য বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

আরও পড়ুন৬০০ বৃত্তির সুযোগ গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপে, জেনে নিন বিস্তারিত১৩ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক

ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। 

দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।   

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ