বাজেট সহায়তাসহ ৭ সমঝোতা সইয়ের প্রস্তুতি
Published: 26th, May 2025 GMT
জুলাই অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে দায়িত্ব নিয়ে দেশের অর্থনীতি সামলাতে ঋণ ও বাজেট সহায়তা খুঁজছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই প্রেক্ষাপটে টোকিওর কাছ থেকে বাজেট সহায়তা চাইবে ঢাকা।
২৮ মে ভোরে জাপান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সফরে নিক্কেই ফোরামে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন তিনি। শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক সামনে রেখে ৬-৭টি সমঝোতা স্মারক সইয়ের প্রস্তুতি রাখছে দুই দেশ।
নিক্কেই ফোরামে ২৯ ও ৩০ মে ‘ফিউচার অব এশিয়া’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে জাপান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা। সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি ৩০ মে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে করবেন দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন তিনি। ৩১ মে তাঁর ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক কৌশলগত অংশীদারিত্বে রয়েছে। আসন্ন শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশের সার্বিক বিষয়গুলোর ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা ঠিক করা হবে। বৈঠকে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং বিভিন্ন খাতভিত্তিক সহযোগিতা বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক বিনিময়, রোহিঙ্গা ইস্যু আলোচনায় থাকবে। চুক্তি বা সমঝোতা নিয়ে তিনি বলেন, সফরকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু সমঝোতা নিয়ে দুই দেশ কাজ করছে। এর মধ্যে বাজেট সহযোগিতা, প্রকল্পগুলোতে অফিসিয়াল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট (ওডিএ), বিদ্যুৎ খাতে কৌশলগত সমঝোতা, নারায়ণগঞ্জে বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজে) ভূমি নিয়ে সমঝোতা, মানবসম্পদ উন্নয়নবিষয়ক প্রবাসী কল্যাণে সমঝোতা, বিনিয়োগ উন্নয়ন সমঝোতা এবং অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) নিয়ে আলোচনা চলছে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) থেকে জানা গেছে, এবারের সফরে ১০০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা আশা করছে ঢাকা। ২০২৩ সালে বাংলাদেশকে সাড়ে ২২ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা দিয়েছে জাপান। আগেরবার ঋণের সুদহার ১ দশমিক ৬ শতাংশ, এককালীন ফ্রন্টঅ্যান্ড ফি দশমিক ১ শতাংশ ছিল। ঋণটি ১০ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে পরিশোধযোগ্য। ২০২০ ও ২০২১ সালে জাপান সরকার বাংলাদেশকে সাড়ে ৬৮ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তার ঋণ দিয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ খবরে উদ্বিগ্ন টোকিও
হঠাৎ করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের আলোচনার খবর চাউর হয়। কূটনৈতিক সূত্র বলছে, বিষয়টি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে টোকিও। কারণ এ মাসের মাঝামাঝি দুই দেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক এফওসি নিয়ে এমনিতেই অনেক নাটকীয়তা ঘটেছে। ১২ মে চিঠি দিয়ে এফওসি স্থগিত, আবার ১৩ মে আরেক চিঠিতে এফওসি নির্ধারিত সময়েই হওয়ার কথা বলেছে ঢাকা। ফলে ৩০ মে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে কিনা, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে টোকিওর।
সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষাবিষয়ক সমঝোতা রয়েছে জাপানের। সেই সমঝোতার আওতায় সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করতে চায় দেশটি। ২০২৩ সালে জাপান তাদের নতুন অফিসিয়াল সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্স (ওএসএ) কর্মসূচির সুবিধাভোগী চারটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশকেও রেখেছে। আর এ কর্মসূচির আওতায় সামরিক সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি বিক্রি করতে দুই দেশের একটি চুক্তি প্রয়োজন।
আইপিএসে সরকারের অবস্থান ও বিগ-বি প্রকল্প
২০২৩ সালে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (আইপিএস) নিয়ে বাংলাদেশ নিজ অবস্থান ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় আউটলুক প্রকাশ করে। এ আউটলুকে সামরিক প্রসঙ্গটি বাদ দিয়ে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে অবাধ, মুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে দেখতে চায় ঢাকা। চীনকে কোণঠাসা করতে জাপানের কাছে অবাধ ও মুক্ত আইপিএস গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান আসন্ন শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে জানতে চাইবে টোকিও।
চলতি মাসের মাঝামাঝি ষষ্ঠ এফওসিতে ইতোমধ্যে টোকিও জানিয়েছে, জাপানের অবাধ ও মুক্ত আইপিএস এবং বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথের (বিগ-বি) নতুন পরিকল্পনার আওতায় এ অঞ্চলে টেকসই উন্নয়ন দেখতে চায় টোকিও।
দেশটির বিগ-বি পরিকল্পনায় ভারত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ অঞ্চলে বলয় বিস্তার করতে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে শুরু করে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক বিনিয়োগকে গুরুত্ব দিচ্ছে জাপান।
চীন নিয়ে জাপানের উদ্বেগ
সম্প্রতি চীনের প্রযুক্তি ও সহযোগিতায় রাজধানীতে পহেলা বৈশাখে যে ‘ড্রোন শো’ দেখানো হয়, তা ছিল জাপানের মাথাব্যথার কারণ। এ নিয়ে অনুসন্ধান করে দেশটি। পূর্ব এশিয়াসহ বিশ্বে চীন বলয় বাড়িয়ে চলছে, যা পশ্চিমাসহ জাপানের অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ এসেছে চীন থেকে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর বেইজিংয়ে।
চলতি মাসে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বিশাল এক বহর বাংলাদেশ সফরে আসছে। পুরো বিষয়গুলো জানতে চাইবে টোকিও। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ সব সময় ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কে বিশ্বাস করে। আর এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
বাজেট সহায়তাসহ ৭ সমঝোতা সইয়ের প্রস্তুতি
জুলাই অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে দায়িত্ব নিয়ে দেশের অর্থনীতি সামলাতে ঋণ ও বাজেট সহায়তা খুঁজছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই প্রেক্ষাপটে টোকিওর কাছ থেকে বাজেট সহায়তা চাইবে ঢাকা।
২৮ মে ভোরে জাপান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সফরে নিক্কেই ফোরামে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন তিনি। শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক সামনে রেখে ৬-৭টি সমঝোতা স্মারক সইয়ের প্রস্তুতি রাখছে দুই দেশ।
নিক্কেই ফোরামে ২৯ ও ৩০ মে ‘ফিউচার অব এশিয়া’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে জাপান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা। সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি ৩০ মে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে করবেন দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন তিনি। ৩১ মে তাঁর ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক কৌশলগত অংশীদারিত্বে রয়েছে। আসন্ন শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশের সার্বিক বিষয়গুলোর ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা ঠিক করা হবে। বৈঠকে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং বিভিন্ন খাতভিত্তিক সহযোগিতা বিশেষ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক বিনিময়, রোহিঙ্গা ইস্যু আলোচনায় থাকবে। চুক্তি বা সমঝোতা নিয়ে তিনি বলেন, সফরকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু সমঝোতা নিয়ে দুই দেশ কাজ করছে। এর মধ্যে বাজেট সহযোগিতা, প্রকল্পগুলোতে অফিসিয়াল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট (ওডিএ), বিদ্যুৎ খাতে কৌশলগত সমঝোতা, নারায়ণগঞ্জে বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজে) ভূমি নিয়ে সমঝোতা, মানবসম্পদ উন্নয়নবিষয়ক প্রবাসী কল্যাণে সমঝোতা, বিনিয়োগ উন্নয়ন সমঝোতা এবং অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) নিয়ে আলোচনা চলছে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) থেকে জানা গেছে, এবারের সফরে ১০০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা আশা করছে ঢাকা। ২০২৩ সালে বাংলাদেশকে সাড়ে ২২ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা দিয়েছে জাপান। আগেরবার ঋণের সুদহার ১ দশমিক ৬ শতাংশ, এককালীন ফ্রন্টঅ্যান্ড ফি দশমিক ১ শতাংশ ছিল। ঋণটি ১০ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে পরিশোধযোগ্য। ২০২০ ও ২০২১ সালে জাপান সরকার বাংলাদেশকে সাড়ে ৬৮ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তার ঋণ দিয়েছিল।
প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ খবরে উদ্বিগ্ন টোকিও
হঠাৎ করে বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের আলোচনার খবর চাউর হয়। কূটনৈতিক সূত্র বলছে, বিষয়টি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে টোকিও। কারণ এ মাসের মাঝামাঝি দুই দেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক এফওসি নিয়ে এমনিতেই অনেক নাটকীয়তা ঘটেছে। ১২ মে চিঠি দিয়ে এফওসি স্থগিত, আবার ১৩ মে আরেক চিঠিতে এফওসি নির্ধারিত সময়েই হওয়ার কথা বলেছে ঢাকা। ফলে ৩০ মে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে কিনা, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে টোকিওর।
সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষাবিষয়ক সমঝোতা রয়েছে জাপানের। সেই সমঝোতার আওতায় সামরিক সরঞ্জাম বিক্রি করতে চায় দেশটি। ২০২৩ সালে জাপান তাদের নতুন অফিসিয়াল সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্স (ওএসএ) কর্মসূচির সুবিধাভোগী চারটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশকেও রেখেছে। আর এ কর্মসূচির আওতায় সামরিক সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি বিক্রি করতে দুই দেশের একটি চুক্তি প্রয়োজন।
আইপিএসে সরকারের অবস্থান ও বিগ-বি প্রকল্প
২০২৩ সালে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশল (আইপিএস) নিয়ে বাংলাদেশ নিজ অবস্থান ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় আউটলুক প্রকাশ করে। এ আউটলুকে সামরিক প্রসঙ্গটি বাদ দিয়ে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে অবাধ, মুক্ত ও অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে দেখতে চায় ঢাকা। চীনকে কোণঠাসা করতে জাপানের কাছে অবাধ ও মুক্ত আইপিএস গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থান আসন্ন শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে জানতে চাইবে টোকিও।
চলতি মাসের মাঝামাঝি ষষ্ঠ এফওসিতে ইতোমধ্যে টোকিও জানিয়েছে, জাপানের অবাধ ও মুক্ত আইপিএস এবং বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথের (বিগ-বি) নতুন পরিকল্পনার আওতায় এ অঞ্চলে টেকসই উন্নয়ন দেখতে চায় টোকিও।
দেশটির বিগ-বি পরিকল্পনায় ভারত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এ অঞ্চলে বলয় বিস্তার করতে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে শুরু করে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক বিনিয়োগকে গুরুত্ব দিচ্ছে জাপান।
চীন নিয়ে জাপানের উদ্বেগ
সম্প্রতি চীনের প্রযুক্তি ও সহযোগিতায় রাজধানীতে পহেলা বৈশাখে যে ‘ড্রোন শো’ দেখানো হয়, তা ছিল জাপানের মাথাব্যথার কারণ। এ নিয়ে অনুসন্ধান করে দেশটি। পূর্ব এশিয়াসহ বিশ্বে চীন বলয় বাড়িয়ে চলছে, যা পশ্চিমাসহ জাপানের অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থানের পর এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ এসেছে চীন থেকে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর বেইজিংয়ে।
চলতি মাসে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের বিশাল এক বহর বাংলাদেশ সফরে আসছে। পুরো বিষয়গুলো জানতে চাইবে টোকিও। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ সব সময় ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কে বিশ্বাস করে। আর এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।