বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নির্বাচনে অনিয়ম, অস্বচ্ছতা, স্বেচ্ছাচারিতা, দুর্নীতি, রাতের আধারে ভোটসহ নানা অভিযোগ উঠেছে অনেক আগেই। এবার আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ আসলো। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক এই অভিযোগ করেছেন।

সাবেক এই ফুটবলার এবারের নির্বাচনে শুরু থেকে সম্পৃক্ত ছিলেন। কিন্তু সরকারি হস্তক্ষেপ থাকায় সরে যান। সমালোচনা মাথায় নিয়েই গতকাল পরিচালনা পরিষদের নির্বাচন হয়েছে। ২৩ জন এসেছেন নির্বাচনে অংশ নিয়ে। এনএসসি কোটায় আসে আরও ২ জন। কিন্তু পরবর্তীতে একজনকে সরিয়ে নেয়া হয়।

আরো পড়ুন:

সর্বসম্মতিক্রমে বিসিবি সভাপতি আমিনুল

কত ভোটে কারা বিসিবির পরিচালক হলেন

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্টতার কারণে এম ইসফাক আহসানকে সরিয়ে দিতে বাধ্য হয় এনএসসি। রীতি অনুযায়ী সরকারের পক্ষের ব্যক্তি কিংবা শীর্ষ মহলের গ্রিন সিগন্যালে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এই দুই জন পরিচালক ঠিক করে দেন। পতিত স্বৈরাচার সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট একজন কিভাবে এই সময়ে ক্রীড়া পরিষদের মনোনীত হলেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বেশ।

আমিনুলেরও একই প্রশ্ন। তার দাবি, পছন্দের প্রার্থীকে বোর্ড পরিচালক করতে আর্থিক লেনদেনও হয়েছে, ‘‘সরকারি প্রতিষ্ঠান এনএসসি দ্বারা যথাযথ যাচাই-বাছাই ছাড়াই একজন আওয়ামী লীগ এম.

পি. প্রার্থীর মনোনয়ন একটি একক হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দেয়। মনে হচ্ছে কোনো একজনের প্রভাব এখানে কাজ করেছে, এবং বিষয়টি গণমাধ্যমে না আসা পর্যন্ত কেউ কথা বলেনি। আমার কাছে তথ্য আছে যে আর্থিক লেনদেনও হয়েছে। এটি অত্যন্ত পীড়াদায়ক যে বোর্ড পরিচালকরা আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে নির্বাচিত হতে পারেন। এটি তাদের হাতে বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ নিয়ে একটি বিশাল সন্দেহ তৈরি করে। আমি মনে করি পুরো নির্বাচন ব্যবস্থাপনা এবং এই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমী বা ক্রীড়া সংগঠকরা স্বাভাবিকভাবে মেনে নেবেন না।’’

ক্রীড়া উপদেষ্টার আচরণ এবং বিসিবির নির্বাচনে তার সম্পৃক্ততা নিয়ে আমিনুল কড়া সমালোচনা করে বলেছেন, ‘‘ক্রীড়া উপদেষ্টার আচরণ অগ্রহণযোগ্য। বিসিবি সমগ্র বাংলাদেশের, এটি কোনো ব্যক্তির সম্পত্তি নয়। ক্রীড়া উপদেষ্টা কার্যত বিসিবি-কে তার নিজস্ব ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছেন। তিনি এমনকি বলেছেন যে, যেকোনো মূল্যে তিনি বুলবুল ভাইকে সভাপতি করবেন। এই স্বেচ্ছাচারিতা এবং সরাসরি সরকারি হস্তক্ষেপ বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটপ্রেমী মেনে নেবেন বলে আমি মনে করি না।’’

‘‘আমার প্রধান উদ্বেগ হলো সরকারি হস্তক্ষেপ এবং ক্রীড়া উপদেষ্টার সরাসরি হস্তক্ষেপ। তার হস্তক্ষেপের প্রতিটি ঘটনার প্রমাণ রয়েছে। আমি শুনে অবাক হয়েছি যে, ক্রীড়া উপদেষ্টা ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন কাউন্সিলরদেরকে হুমকি দিয়েছেন, নির্বাচনে ভোট দেওয়ার জন্য তাদের উপর চাপ সৃষ্টি করেছেন। অনেক কাউন্সিলর আমাকে ফোন করে বলেছেন যে তাদের ডেকে নিয়ে এভাবে হুমকি দেওয়া হয়েছে।’’ - যোগ করেন তিনি।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট আম ন ল সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

গাজার ফিলিস্তিনিদের দক্ষিণ আফ্রিকায় নিয়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানটি আসলে কারা চালাচ্ছে

যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের গাজা থেকে গত বৃহস্পতিবার সকালে ১৫৩ জন ফিলিস্তিনিকে নিয়ে একটি চার্টার্ড উড়োজাহাজ দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গের কাছের একটি বিমানবন্দরে অবতরণ করেছিল। তাঁদের অনেকের কাছেই প্রয়োজনীয় ভ্রমণ নথি ছিল না, যা দক্ষিণ আফ্রিকার কর্মকর্তাদের ‘হতভম্ব’ করে দিয়েছিল।

প্রায় ১২ ঘণ্টা চেষ্টার পর স্থানীয় একটি দাতব্য সংস্থার তত্ত্বাবধানে ওই ফিলিস্তিনি যাত্রীদের উড়োজাহাজ থেকে নামার অনুমতি দেওয়া হয়।

স্থানীয় দাতব্য সংস্থা ‘গিফট অব দ্য গিভার্স’ তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করার প্রস্তাব দিলে দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার তাঁদের উড়োজাহাজ থেকে নেমে আসার অনুমতি দেয়।

‘আল-মাজদ ইউরোপ’ নামের একটি সংস্থার মাধ্যমে পরিচালিত পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে আরও তথ্য সামনে এসেছে। কর্মীরা অভিযোগ করছেন, এর মাধ্যমে ইসরায়েল গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের জাতিগত নিধনকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

সংস্থাটি তাদের ওয়েবসাইটে লিখেছে, তারা ‘সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল থেকে মানুষজনকে সরিয়ে নেওয়ার’ কাজে সমন্বয় করে থাকে। গাজার এই ফিলিস্তিনি যাত্রীদের কাছ থেকে তারা মোটা অঙ্কের অর্থও নিয়েছে বলে জানা গেছে।

এখন পর্যন্ত এই দলটির যাত্রা এবং ‘আল-মাজদ ইউরোপ’-এর পেছনে কারা আছে, সে সম্পর্কে যতটুকু জানা গেছে, পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।

দক্ষিণ আফ্রিকায় কী ঘটেছিল

দক্ষিণ আফ্রিকার সীমান্ত সংস্থার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, উড়োজাহাজটি প্রায় ১২ ঘণ্টা ধরে রানওয়েতে দাঁড়িয়ে ছিল। কারণ, ফিলিস্তিনি যাত্রীরা গাজা ছাড়ার সময় তাঁদের পাসপোর্টে বহির্গমন সিল (এক্সিট স্ট্যাম্প) বা স্লিপ ছিল না। অভিবাসন কর্মকর্তারা তাঁদের জিজ্ঞাসা করলে তাঁরা কোথায় থাকবেন বা কতদিন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকতে চান—সে সম্পর্কেও নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেননি।

এরপর স্থানীয় দাতব্য সংস্থা ‘গিফট অব দ্য গিভার্স’ তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করার প্রস্তাব দিলে দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার তাঁদের উড়োজাহাজ থেকে নেমে আসার অনুমতি দেয়।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ২৩ জন ফিলিস্তিনি পরে অন্য দেশে চলে গেছেন। এর বাইরে আর বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা গত শুক্রবার বলেন, ‘এরা গাজার মানুষ। তাঁরা রহস্যজনকভাবে একটি উড়োজাহাজে করে কেনিয়ার নাইরোবি হয়ে এখানে এসেছেন।’

দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘মনে হচ্ছে তাঁদের গাজা থেকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।’ দক্ষিণ আফ্রিকার গোয়েন্দা সংস্থা এই ঘটনাটির তদন্ত করছে।

ইসরায়েলের সংবাদপত্র হারেৎজ গত রোববার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এই সংস্থাটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন টোমার জানার লিন্ড নামের একজন ইসরায়েলি-এস্তোনিয়ান দ্বৈত নাগরিক। গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক স্থানান্তরের দায়িত্বে থাকা ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর একটি ইউনিটের সঙ্গে লিন্ড এমন বেশ কয়েকটি ফ্লাইটের ব্যবস্থা করেছেন।দক্ষিণ আফ্রিকায় নিয়েছে কোন প্রতিষ্ঠান

এই ফ্লাইটের পেছনে রয়েছে ‘আল-মাজদ ইউরোপ’ নামের ওই সংস্থা। এই প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে।

ইসরায়েলের সংবাদপত্র হারেৎজ গত রোববার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সংস্থাটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন টোমার জানার লিন্ড নামের একজন ইসরায়েলি-এস্তোনিয়ান দ্বৈত নাগরিক। গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক স্থানান্তরের দায়িত্বে থাকা ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর একটি ইউনিটের সঙ্গে লিন্ড এমন বেশ কয়েকটি ফ্লাইটের ব্যবস্থা করেছেন।

এই ইউনিটের নাম ‘স্বেচ্ছাসেবী অভিবাসন ব্যুরো’। ফিলিস্তিনিদের তাঁদের মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত করার নীতি কার্যকর করতে ২০২৫ সালের প্রথম দিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই ইউনিট গঠন করা হয়েছিল।

হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিন্ড ফিলিস্তিনিদের জন্য ফ্লাইটের ব্যবস্থা করার কথা অস্বীকার করেননি। তবে এ বিষয়ে তিনি আর কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি।

রামাল্লার বিরজেইত বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক অভিবাসন ও শরণার্থী অধ্যয়নের সহযোগী অধ্যাপক ওরুব আল-আবেদ আল–জাজিরাকে বলেছেন, এটি কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।

আল–আবেদ বলেন, এটি দীর্ঘ ঔপনিবেশিক পদ্ধতির একটি অংশ। ইসরায়েলিরা সুসংগঠিতভাবে আদিবাসী ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করছে। তারা বহুমাত্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে ভূমিকে তার আদিবাসী মানুষশূন্য করতে চায়।

আল-মাজদ ইউরোপ সম্পর্কে কী জানা গেল

আল–মাজদ ইউরোপের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এটি ২০১০ সালে জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর হোমপেজে একটি সতর্কবার্তা রয়েছে, যে কেউ তাদের এজেন্ট সেজে প্রতারণা করতে পারে। সেখানে ‘বৈধ প্রতিনিধিদের’ ফোন নম্বর দেওয়া আছে।

তবে ওয়েবসাইটে সংস্থাটির কোনো ঠিকানা বা ফোন নম্বর নেই। কেবল অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমের শেখ জারাহতে একটি অবস্থান দেখানো হয়েছে। যদিও আল–জাজিরা সেখানে কোনো অফিস খুঁজে পায়নি।

আলমাজদইউরোপ ডট ওআরজি (almajdeurope.org) নামের ওয়েবসাইটটির ডোমেইন মাত্র এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে নিবন্ধন করা হয়েছে। সাইটের বেশ কিছু লিঙ্ক কাজ করে না। সাইটে দেওয়া ই–মেইল ঠিকানা ([email protected]) থেকেও স্বয়ংক্রিয় বার্তা আসছে, ঠিকানাটি অস্তিত্বহীন।

নেমচিপ নামের যে প্রতিষ্ঠান ডোমেইনটি নিবন্ধন করেছে, সাইবার নিরাপত্তা–সংক্রান্ত বেশ কিছু প্রতিবেদনে অনলাইন জালিয়াতির ঘটনায় তাদের নাম এসেছে। কারণ, তাদের সাইন-আপ প্রক্রিয়া সহজ ও খরচ কম।

দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত ফিলিস্তিনি দূতাবাস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, একটি ‘অনিবন্ধিত ও বিভ্রান্তিকর’ সংস্থার মাধ্যমে এই ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। গাজার জনগণের ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের সুযোগ নিয়েছে সংস্থাটি।

আল–জাজিরা আরও জানতে পেরেছে, অনেক ব্যক্তিকে সংস্থার ব্যাংক হিসাবে নয়, বরং ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে অর্থ পরিশোধ করতে বলা হয়েছিল।

ওয়েবসাইটটি মাত্র ১০ মাস আগে নিবন্ধন করা হলেও সেখানে আলেপ্পোর (সিরিয়া) ২৯ বছর বয়সী ‘মোনা’ সম্পর্কে একটি পোস্ট রয়েছে, যার তারিখ দেওয়া আছে ২০২৩ সালের ২২ মার্চ। মোনার জবানিতে লেখা সেই গল্পে বলা হয়েছে, ২০১৩ সালে লেবাননে পালিয়ে যাওয়ার পর যখন তাঁরা বিপদে পড়েছিলেন, তখন আল–মাজদ তাঁকে এবং তাঁর মাকে ‘নিরাপদ স্থানে’ সরিয়ে নেওয়ার কাজ করেছিল। এ জন্য তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।

তবে ছবিতে যাঁকে দেখানো হয়েছে, সেই মানুষটির নাম আসলে আবির খায়াত। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে লেবাননের ত্রিপোলিতে সাংবাদিক ম্যাডেলিন অ্যাডওয়ার্ডস যখন ক্যামেরাবন্দী করেছিলেন, তখন তাঁর বয়স ছিল ৩৩। মিডল ইস্ট আইয়ের জন্য তিনি ওই ছবিটি তুলেছিলেন।

অনলাইন ফর্মে লেখা আছে—বর্তমানে শুধু গাজা উপত্যকার ভেতরে থাকা বাসিন্দাদের জন্য—‘আপনি কি ভ্রমণ করে নতুন জীবন শুরু করতে চান? আমরা আপনাকে সাহায্য করতে প্রস্তুত।’

মানুষ কীভাবে সেই ফ্লাইটে উঠল

ফিলিস্তিনি পরিবারগুলো প্রত্যেক শিশু বা প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির জন্য আল-মাজদকে ১ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার ডলার দিয়ে ফ্লাইটে উঠেছিলেন। তবে তাঁদের চূড়ান্ত গন্তব্য জানা ছিল না। এই যাত্রীদের মধ্যে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীও ছিলেন।

স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ফ্লাইটে ওঠা লোয় আবু সাইফ গত শুক্রবার আল–জাজিরাকে বলেন, তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আল-মাজদের কথা জানতে পারেন।

সাইফ বলেন, তাঁদের গাজা থেকে কখন বের হতে হবে, তা তিনি মাত্র এক দিন আগে জানতে পেরেছিলেন। সে সময় তাঁকে বলা হয়েছিল, যাত্রীরা শুধু একটি ছোট ব্যাগ, একটি মোবাইল ফোন ও কিছু নগদ টাকা নিতে পারবেন।

যাত্রীদের গাজার দক্ষিণে অবস্থিত রাফা থেকে বাসে করে কারেম আবু সালেম ক্রসিংয়ে (ইসরায়েলে যা কেরেম শালোম নামে পরিচিত) নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ইসরায়েলি বাহিনী তাঁদের তল্লাশি করে। এরপর ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের ভ্রমণ নথিতে কোনো স্ট্যাম্প না দিয়েই ইসরায়েলের রামোন বিমানবন্দরে স্থানান্তর করে।

উড়োজাহাজে কয়েক দিন আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় আসা এক ফিলিস্তিনি। এই ছবি জোহানেসবার্গের কোনো একটি এলাকা থেকে ১৪ নভেম্বর তোলা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পাবনা-৩: ‘বিএনপির প্রার্থী পরিবর্তন না করলে চাচা-ভাতিজার একজন স্বতন্ত্র হব’
  • মধ্যরাতে বাসা থেকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ভয়ের সংস্কৃতিকে আরও শক্তিশালী করছে: টিআইবি
  • নারীদের ওপর ডিজিটাল নিপীড়ন বন্ধে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে
  • চট্টগ্রামে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেট কার ছিটকে পড়ে একজনের মৃত্যু
  • ফেনীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
  • কামাল সিদ্দিকী: আমলাতন্ত্রের ঘেরাটোপ ভাঙা একজন দেশপ্রেমী
  • চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
  • গাজার ফিলিস্তিনিদের দক্ষিণ আফ্রিকায় নিয়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানটি আসলে কারা চালাচ্ছে
  • পুলিশের সঙ্গে খারাপ আচরণ করবেন না: ডিএমপি কমিশনার
  • অস্ট্রেলিয়ার বনের আচরণ বদলে গেছে, কী বদলাল