2025-06-17@18:15:49 GMT
إجمالي نتائج البحث: 908
«কখন খ ব ন»:
(اخبار جدید در صفحه یک)
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনকারীদের উপর হামলা ও হত্যার দায়ে গ্রেপ্তার হওয়া যুবলীগ ক্যাডার ফারুক হোসেন রিপন ওরফে সেমাই রিপন এখনো থেমে নেই। জেলে বন্দি থেকেও তার সহযোগিদের দ্বারা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার মিশনে নেমেছে সে। অভিযোগ রয়েছে, রিপনের ঘনিষ্ঠ লোকেরা জেলখানা থেকে তার বার্তা নিয়ে অর্থের বিনিময়ে প্রতিপক্ষের লোকদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও সংবাদ প্রকাশ করিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় বিভিন্ন গনমাধ্যমে। একই সাথে জামিনে মুক্তির জন্য বিএনপিপন্থি আইনজীবীকে ম্যানেজ করে তার পক্ষে ওকালতির জন্য নিয়োজিত করেছেন। এতে বারের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ও মহানগর বিএনপি নেতা আনোয়ার সমালোচনায় বিদ্ধ হয়েছেন। এদিকে, চিহ্নিত যুবলীগ ক্যাডার ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র—জনতার আন্দোলনে একাধিক হত্যা, চাঁদাবাজী, ভূমিদস্যুতা ও প্রতারণা সহ মামুনুল হক কাণ্ডের এজাহারভুক্ত দুর্র্ধষ এই আসামীর পক্ষে বিএনপিপন্থী আইনজীবী ওকালতিতে নামায় এ নিয়ে সমালোচনা করে নিজের ফেসবুক আইডিতে...
বিখ্যাত অনেক বিজ্ঞানীর মধ্যে নানা ধরনের ভ্রান্ত বিশ্বাসের প্রতি আগ্রহ দেখা যায়। বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন দুনিয়া কাঁপানো বিজ্ঞানী। ফটোইলেকট্রিক প্রভাবের ওপর তাঁর কাজের জন্য পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। তিনি প্রতারণা করছেন, এমন ভাবনা মাঝেমধ্যেই তাঁর মনে উঁকি দিত। পদার্থবিজ্ঞানে তাঁর দুর্দান্ত অর্জনের পরিপ্রেক্ষিতে এই বিষয়কে ইম্পোস্টার সিনড্রোম বলা যায়। অনেক সময় কোনো কাজে সফল ব্যক্তিরা অন্যদের সঙ্গে নিজেদের তুলনা করে দুর্বলভাবে, বিষয়টিকে মনস্তত্ত্বের ভাষায় ইম্পোস্টার সিনড্রোম বলে। বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের মতো অনেক নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানীর মধ্যে ভ্রান্ত বিশ্বাস দেখা যায়। বিষয়টিকে ‘নোবেল রোগ’ নামেও ডাকা হয়। আবার কখনো কখনো নোবেলাইটিস নামকরণ করা হয়। অতিপ্রাকৃত, অস্পষ্ট ও অবৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি তাঁদের আগ্রহের বিষয়টিকে এমন নামে ডাকা হয়।অনেক নোবেল পুরস্কার বিজয়ীর মধ্যে ভুয়া তথ্য বা নকল বৈজ্ঞানিক বিশ্বাসের প্রতি আগ্রহ দেখা যায়। দুইবার...
ভাইরাস দ্বারা শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাপী জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এই সংক্রমণ কখনো কখনো সব বয়সের মানুষের জন্য গুরুতর অসুস্থতার উৎস এমনকি মৃত্যুর প্রধান কারণ হয়ে ওঠে। ভাইরাল আরটিআইয়ের বৈশিষ্ট্য হলো এটি দ্রুত সংক্রমণ ছড়াতে পারে এবং ব্যাপক বিস্তার লাভ করতে পারে, যা এর প্রতিরোধকে কিছুটা কঠিন করে তোলে। বিশেষজ্ঞদের মতে, তীব্র ভাইরাল শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের জন্য প্রধানত কয়েকটি নির্দিষ্ট ভাইরাস দায়ী। এর মধ্যে রয়েছে রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি), ইনফ্লুয়েঞ্জা এ এবং বি, প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, করোনাভাইরাস, রাইনোভাইরাস এবং মানব অ্যাডেনোভাইরাস। এই ভাইরাসগুলোর প্রভাব শুধু ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এদের কারণে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বিরাট চাপ সৃষ্টি হয়। ফলে ভাইরাল আরটিআই প্রতিরোধ এবং এর দ্রুত নির্ণয় ও চিকিৎসা নিশ্চিত করা বর্তমান সময়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জ।হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস...
পুলিশের এক কনস্টেবলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তাঁর নাম মোহাম্মদ সুজন হোসেন। রাজধানীর চানখাঁরপুলে ছাত্র–জনতার ওপর গুলি করার ঘটনায় তাঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওর স্থিরচিত্র ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে।আজ রোববার কনস্টেবল মোহাম্মদ সুজন হোসেনকে হাজির করা হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।আরও পড়ুনপুলিশ কর্মকর্তা জসিম উদ্দিনকে কারাগারে পাঠালেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল৩০ অক্টোবর ২০২৪প্রসিকিউশন পক্ষে শুনানিতে অংশ নিয়ে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ বলেন, রাজধানীর চানখাঁরপুলে বোরহানউদ্দিন কলেজের পাশে গত ৫ আগস্ট সুজন হোসেনকে কখনো দাঁড়িয়ে বা কখনো শুয়ে ছাত্র-জনতার ওপর গুলি...
আরব্য রজনীতে সম্রাট শাহরিয়ারকে গল্প শোনাতেন শেহেরজাদ। বিচিত্র ধরনের সেই গল্পগুলো খুলে দিত কল্পনা–রাজ্যের অনেক দ্বার। একেকটি গল্প রুদ্ধশ্বাস ও তুমুল উত্তেজনায় ভরপুর। আরব্য রজনী ও শেহেরজাদের সেই গল্পগুলো অবশ্য আমরা পেছনে ফেলে এসেছি। দাওয়ায় বসে গল্প বলার সেই আয়েশি দিনও আর নেই। কিন্তু এ সময়ে এসে মিম কিংবা জেন-জি প্রজন্মকে যদি নতুন করে আরব্য রজনীর গল্প বলা হয়, তবে কেমন হবে সেই গল্প? কেমন হবে তার চরিত্র ও উপখ্যানগুলো? ফুটবলের রোমাঞ্চকর গল্পগুলো নিশ্চয়ই সেখানে যোগ হবে। আর ফুটবল এলে নিশ্চিতভাবে আসবে ‘এল ক্লাসিকো’ও। রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার আগুনে গল্প ছাড়া এই রূপকথা তো অপূর্ণই!আরও পড়ুনমরুর বুকে রিয়াল–বার্সার আরেকটি এল ক্লাসিকোর অপেক্ষা ১০ জানুয়ারি ২০২৫এই একটি ম্যাচেই যে লেখা হয়, আরব্য রজনীর সহস্র রাতের গল্প। যে গল্পে কুশীলব বদলাতে পারে...
কখনো ভালো কিছুতে, কখনো বিতর্কে যে দুটি নাম বাংলাদেশের ক্রিকেটে একই সঙ্গে উচ্চারিত হয়ে আসছে; নিয়তি তাঁদের শেষটাও কি তাহলে মিলিয়ে দিচ্ছে! সাকিব আল হাসান কাগজে–কলমে এখনো আছেন। ভবিষ্যতেও তা–ই থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা এখন যথেষ্টই প্রবল। বাংলাদেশের ক্রিকেটে তামিম ইকবাল অধ্যায় যেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত। আবার বাংলাদেশ দলে তাঁর খেলা না–খেলা নিয়ে চলতে থাকা ‘সোপ অপেরা’র সমাপ্তি টেনে দিয়েছেন তিনি নিজেই।বিদায়গাথা লিখতে গিয়ে অবশ্য একটু সমস্যাতেই পড়তে হচ্ছে। দেড় বছর আগেই যে তা একবার লেখা হয়ে গেছে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে আফগানিস্তান সিরিজের মাঝপথে হঠাৎই অবসরের ঘোষণা, তা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়ানোর পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ‘থুক্কু’ বলে ফেলা—মহানাটকীয় সেই অধ্যায়ের পর তামিম ইকবাল বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেনই তো আর মাত্র দুটি ম্যাচ। তার একটিতে আবার বৃষ্টির কারণে ব্যাটিংয়েই নামা হয়নি। পেছন ফিরে এখন...
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তামিম ইকবাল এখন ‘সাবেক ক্রিকেটার’। শুক্রবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বার্তায় বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক জানিয়ে দিয়েছেন, জাতীয় দলের হয়ে আর মাঠে ফিরছেন না। আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ইতি ঘটে গেছে। তামিমের অবসরে তাঁকে বিভিন্নভাবে শুভেচ্ছা, অভিনন্দন ও বিদায় জানিয়েছেন তাঁর সতীর্থরা।তামিমের অবসরে এবার আবেগঘন পোস্ট লিখেছেন নাফিস ইকবাল। দুজনের বড় পরিচয় ছোট ভাই-বড় ভাই। তবে তামিমকে শুধু পরিবারের একজন হিসেবেই নয়, ক্রিকেটাঙ্গনেও বিভিন্ন রূপে দেখেছেন নাফিস। কখনো ঘরোয়া ক্রিকেটে একই দলের খেলোয়াড় হিসেবে, কখনো প্রতিপক্ষ দলের খেলোয়াড় হিসেবে আর কখনোবা জাতীয় দলে অধিনায়ক-ম্যানেজার হিসেবে। মোটের ওপর মাঠে ও মাঠের বাইরের তামিমকে এবং তাঁর ভালো-মন্দ প্রতিটি মুহূর্তকেই খুব কাছ থেকে দেখেছেন নাফিস। তামিমের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের পর নাফিসের বিদায়ী-বার্তায় তাই উঠে এলো সব প্রসঙ্গই।২০২৫ সালের জানুয়ারিতে এসে অবসরের কথা জানালেও...
অভিধানে স্বৈরাচারের মানে করা হয়েছে—‘নিজের ইচ্ছানুযায়ী কাজ করা’। কিন্তু স্বৈরাচারের বাস্তবসম্মত সংজ্ঞা হলো—এটি দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিবিহীন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অন্যের চাওয়া-পাওয়া ও গণতান্ত্রিক অধিকারকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করে নিজের খেয়ালখুশি ও পছন্দ-অপছন্দ অনুসারে অন্যের জীবন ও জগৎকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং দ্বিতীয় পক্ষকে এ অবস্থা মেনে নিতে বাধ্য করে। একটি বৃহত্তর পরিপ্রেক্ষিত থেকে দেখলে স্বৈরাচার আসলে মানবতাবিরোধী অপসংস্কৃতি।আমরা সাধারণত স্বৈরাচার ব্যাপারটিকে একটি রাজনীতি-সম্পৃক্ত বিষয় বলে ভেবে এসেছি। কিন্তু ব্যাপারটির সীমানা শুধু রাজনীতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; এর বিস্তৃতি রয়েছে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও। অন্য একটি মাত্রায় বিচার করলে স্বৈরাচার শুধু রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে থাকতে পারে, এমন নয়। এর সদম্ভ উপস্থিতি সম্ভব ব্যক্তিগত বা সমাজজীবনেও। স্বৈরাচার কখনো কখনো স্থূলভাবে আত্মপ্রকাশ করে। আবার ক্ষেত্রবিশেষে এর অবস্থান খুব সূক্ষ্ম। চূড়ান্ত বিচারে স্বৈরাচার...