টি-টোয়েন্টিতে মেহেদী হাসানের দেখা মেলে নিয়মিতই। আঁটসাঁট বোলিং আর কার্যকরী ব্যাটিংয়ে দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেন। নতুন কিংবা পুরোনো, যেকোনো সময়ই তাঁর হাতে বল তুলে দিতে দ্বিধা করেন না অধিনায়ক। কিন্তু এবার বিসিবি তাঁর হাতে যে দায়িত্ব তুলে দিয়েছে, তা কিছুটা চমকজাগানিয়াই।  

২০২৬ সালের বিশ্বকাপ পর্যন্ত লিটন দাসকে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে অধিনায়ক করা হয়েছে। এ মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে মেহেদী হয়েছেন সহ-অধিনায়ক। ঘরোয়া ক্রিকেটে এক দশকের ক্যারিয়ার তাঁর। কিন্তু কখনোই নেতৃত্বে ছিলেন না। জাতীয় দলেও কখনো ছিলেন না এমন কিছুর আলোচনায়।

হুট করে সহ-অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়ে যাওয়ায় কেমন লাগছে? খুলনায় থাকা মেহেদী মুঠোফোনে প্রথম আলোকে কাল বললেন গর্বই হচ্ছে তাঁর, ‘এ রকম আলাদা কোনো অনুভূতি নেই। তবে দেশের হয়ে এসব সুযোগ সচরাচর কেউ পায় না। সেদিক থেকে এটা গর্বের জায়গা, তাই ভালো লাগাটা তো আছেই।’ এরপরই জানালেন, নিজেও নাকি কখনো অধিনায়কত্ব নিয়ে চিন্তা করেননি।

লিটনের সহকারী হিসেবে মেহেদীর ওপর আস্থা রেখেছে বিসিবি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জেন-জি সাজপোশাকের কোন স্টাইল ফলো করছে

নিজেকে নিজের মতো করেই তৈরি করতে চান এখন কিশোর-তরুণেরা। আর কাজটা করতে গিয়ে নিখুঁত হওয়ার কোনো চেষ্টাই তাঁরা করছেন না। পরিবর্তে সাজে, পোশাকে, জীবনযাপনে বেছে নিচ্ছেন অকৃত্রিমতা। বিদেশি ফ্যাশনের মধ্যেই ধারণ করছেন দেশীয়পনা। আর সবার ওপরে রাখছেন নিজস্বতা। যা ভালো লাগে, তা–ই জীবনের সঙ্গে জুড়ে নিচ্ছেন মুক্তমনা এই কিশোর-তরুণেরা।

স্টাইলে প্রাধান্য পাচ্ছে আরাম

সম্পর্কিত নিবন্ধ