2025-06-16@22:18:58 GMT
إجمالي نتائج البحث: 312

«ওজন ক»:

(اخبار جدید در صفحه یک)
    কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস প্রদর্শনী (সিইএস) হয়েছে। চলতি আসরে এবার আসুস রিপাবলিক অব গেমারস (আরওজি) ঘরানার ল্যাপটপ উন্মোচন করেছে। প্রদর্শনীতে ব্র্যান্ডের কোপাইলট প্লাস পিসি লাইনআপের ল্যাপটপ আলোচিত হয়। গেমিং জগতে আরওজি ল্যাপটপ ও প্রফেশনাল কাজে ভিভোবুক ও জেনবুকের পারফরম্যান্স বিশেষভাবে আলোচনায় আসে। মানোন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার ও স্থায়িত্বের দিক থেকে ব্র্যান্ডটির সবকটি নতুন ল্যাপটপে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা।  ব্র্যান্ডের গেমিং ল্যাপটপ সিরিজের মধ্যে আরওজি স্ট্রিক্স স্কার-১৬, স্ট্রিক্স স্কার-১৮, স্ট্রিক্স জি-১৬ ও স্ট্রিক্স জি-১৮ অন্যতম। আরওজি সংস্করণের ফ্লো জি-১৩, আরওজি জেফাইরাস জি-১৪ এবং জেফাইরাস জি-১৬ মডেল প্রদর্শনীতে দর্শনার্থীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে।  অন্যদিকে, পিসি ক্যাটেগরিতে ভিভোবুক ১৪/১৬, ভিভোবুক এস১৪/এস১৬, জেনবুক এ১৪ ও জেনবুক ডুও ছিল বিশেষ আলোচনায়। সিরিজ ল্যাপটপ ব্র্যান্ডের আরওজি সিরিজ ল্যাপটপে গেমারদের জন্য থাকছে সর্বশেষ প্রযুক্তি ও ব্যতিক্রম...
    প্রেগনেন্সি-পূর্ববর্তী যত্ন হলো গর্ভধারণের আগে নারী এবং তাঁর স্বামীর পরিবারের শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক প্রস্তুতি। এমন যত্নের লক্ষ্য, গর্ভধারণের জন্য শরীরকে সুস্থ ও সঠিকভাবে প্রস্তুত করা; যাতে সন্তান সুস্থ অবস্থায় জন্ম নিতে পারে এবং মা-ও সুস্থ থাকেন। প্রেগনেন্সি-পূর্ববর্তী যত্নের গুরুত্বপ্রেগনেন্সি-পূর্ববর্তী যত্নের মাধ্যমে গর্ভধারণের আগে যেসব স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকে, তা কমানো সম্ভব। স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন, পুষ্টিকর খাবার ও সঠিক ওষুধ গ্রহণ গর্ভাবস্থার জন্য ভালো শারীরিক পরিস্থিতি তৈরি করতে সহায়তা করে।স্বাস্থ্য পরীক্ষাপ্রেগনেন্সির আগে নারীর শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:গাইনোকোলজিক্যাল পরীক্ষা: মাসিক স্বাস্থ্য, গর্ভধারণের ইতিহাস এবং কোনো জটিলতা রয়েছে কি না, তা যাচাই করা।জেনেটিক কাউন্সেলিং: কোনো জেনেটিক অসুখের ঝুঁকি বা পরিবারের ইতিহাস পরীক্ষা করা, যেমন থ্যালাসেমিয়া।ব্লাড টেস্ট: রক্তের গ্রুপ, রক্তে শর্করা এবং ইনফেকশনের (যেমন: হেপাটাইটিস) উপস্থিতি পরীক্ষা করা।ভিটামিন ও মিনারেল চেক: বিশেষ করে ভিটামিন...
    ডিমেনশিয়া হচ্ছে একটি জটিল নিউরো ডিজেনারেটিভ রোগ। এ রোগ হলে মানুষ ধীরে ধীরে তাঁর স্মৃতিশক্তি হারাতে থাকেন। ভুলতে থাকেন সব কিছুই। গত বছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডিমেনশিয়া নিয়ে জনস্বাস্থ্যসংক্রান্ত প্রতিক্রিয়ার ওপর একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল, যেখানে দেখা গেছে বিশ্বজুড়ে ৫৫ মিলিয়ন মানুষ এ রোগ নিয়ে বাঁচছেন এবং প্রতি তিন সেকেন্ডে একজন এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ডব্লিউএইচও (হু)-এর মতে এ রোগই হচ্ছে সপ্তম বৃহৎ কারণ মৃত্যুর, এবং এটির জন্য বয়সকালে অন্যদের ওপরে নির্ভরতা বাড়তে থাকে। এখনও অনেকেই জানেন না যে এ রোগ কী করে প্রতিরোধ করা যায় বা এ রোগ হলে কী করা উচিত। ডিমেনশিয়া থেকে নিজেকে বাঁচাতে কী করবেন? এ রোগের হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে গেলে নিয়মিত মানসিক এবং শারীরিক কসরত করুন। যতটা পারেন সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন। দেখে নিন...
    নবজাতক আইসিইউ বলতে আমরা কী বুঝি?  নবজাতক আইসিইউ হাসপাতালের এমন একটি বিশেষ অংশ যেখানে জন্মের পর থেকে শুরু করে ২৮ দিন বয়সী বিভিন্ন রকম অসুস্থ নবজাতককে চিকিৎসার জন্য রাখা হয়। কী ধরনের শিশুকে আইসিইউতে রাখা হয়?  যেসব নবজাতক অত্যন্ত স্বল্প ওজনের (আড়াই কেজির কম), সময়ের  অনেক আগে (৩৭ সপ্তাহের আগে) জন্মগ্রহণ করেছে, শ্বাসকষ্ট আছে, যেসব বাচ্চা জন্মের পরপর কান্না করেনি বা শ্বাস নেয়নি কিংবা গুরুতর ধরনের জন্ডিসে আক্রান্ত অথবা জীবাণু সংক্রমণে আক্রান্ত এবং যাদের বিভিন্ন ধরনের জন্মগত ত্রুটি বা জটিলতা আছে এবং অপারেশন প্রয়োজন তাদের নবজাতক আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।  আইসিইউতে বাচ্চাদের কীভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়? যেসব বাচ্চা সময়ের আগে জন্মগ্রহণ করে, ওজন কম এবং শ্বাসকষ্ট বা অন্য জটিলতা থাকে তাদের আমরা ওয়ার্মার বা ইনকিউবেটরে রাখি, যাতে শরীরে তাপমাত্রা বজায়...
    পৌষ সংক্রান্তি ও নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে দেশের সর্ববৃহৎ মাছের মেলা কুশিয়ারা নদীর তীরে মৌলভীবাজারের শেরপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। একদিনের এ মেলাকে ঘিরে সিলেট বিভাগের ৪টি উপজেলার অর্ধশতাধিক গ্রামের মানুষের মাঝে উৎসব আমেজ বিরাজ করে। গত রোববার রাত থেকে সোমবার পর্যন্ত দিনব্যাপী আয়োজিত এ মেলায় অন্তত সাড়ে ৪ কোটি টাকার মাছসহ বিভিন্ন তৈজসসামগ্রী কেনা-বেচা হয়েছে। এবারের মেলায় ১০০ কেজির একটি বাগাইড় মাছের দাম সাড়ে তিন লাখ টাকা হেঁকেছেন বিক্রেতা। জানা যায়, ২০০ বছর আগে হিন্দু সম্প্রদায়ের পৌষ সংক্রান্তিকে সামনে রেখে মৌলভীবাজারের মনুমুখ বাজারে মাছের মেলার আয়োজন করতেন মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের লোকজন। দিন বদলের হাওয়ায় মেলা থেকে সম্প্রদায়গত বিভক্তি মুছে সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। এক পর্যায়ে সংক্রান্তির সঙ্গে নবান্ন উৎসব যুক্ত হয়। নদী ভাঙনের কবলে পড়ে মনুমুখ অস্থিত্ব সংকটে জৌলুস হারায়। ৭০ দশকে...
    আপনি কিসের তৈরি স্যুপ খাচ্ছেন, মূলত তার ওপরই নির্ভর করছে স্যুপ খেলে আপনার ওজন বাড়বে, নাকি কমবে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে আপনাকে ক্যালরি হিসাব করে স্যুপ তৈরি করতে হবে। আর এমন স্যুপ বেছে নিতে হবে, যা খেলে বেশ লম্বা একটা সময় আপনার ক্ষুধা লাগবে না। অবশ্য পেট ভরার মতো খাবার না হলেও কিন্তু ক্লিয়ার স্যুপ খাওয়া যেতে পারে কোনো কোনো বেলায়। ওজন কমাতে কোন স্যুপ খাওয়া যাবে আর কোন স্যুপ খাওয়া যাবে না, এ প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানালেন ঢাকার গভর্নমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লায়েড হিউম্যান সায়েন্সের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শম্পা শারমিন খান।যে স্যুপে ক্যালরি কমসাধারণভাবে স্যুপকে হালকা খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে স্যুপেও ক্যালরির মাত্রা হতে পারে বেশি। যে স্যুপ ঘন করতে কর্নফ্লাওয়ার বা অ্যারারুট–জাতীয় উপকরণ যোগ করা...
    শিশুর দৈহিক বৃদ্ধির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় প্রথম পাঁচ বছর, যাকে বলা হয় প্রারম্ভিক শৈশব। এ সময়ে তার বৃদ্ধি স্বাভাবিক গতিতে হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষণে কয়েকটি বিষয় জরুরি। যেমন— শিশুজীবনের প্রথম কয়েক মাস অন্তত মাসে একবার ওজন মেপে দেখা। পরে ৫ বছর পর্যন্ত ওজনের চার্ট পূরণ।প্রথম ৫ বছর বয়স পর্যন্ত (অন্তত বছরে দুবার) উচ্চতা নির্ণয়।শিশুর প্রথম ৬ মাস মাথার বেড় বা আকারের পরিমাপ নেওয়া।  শিশুর সুষম বৃদ্ধির বৈশিষ্ট্য প্রি–স্কুল বয়স (২ থেকে ৫ বছর): ভাষাজ্ঞান অর্জন।বছরে প্রায় ২ কেজি (৪-৫ পাউন্ড) ওজন ও ৭-৮ সেমি (২-৩ ইঞ্চি) উচ্চতা প্রাপ্তি। দৈহিক বৃদ্ধির সঙ্গে প্রজনন অঙ্গের বৃদ্ধি।৪ বছর বয়সের আগে কন্যাসন্তান ও ৫ বছরের আগে পুত্রসন্তানের ‘বিছানা ভেজানো’ স্বাভাবিক। এর পর থেকে শিশু প্রস্রাব-পায়খানার নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয়।বাক্শক্তি ও ভাষাজ্ঞান নৈপুণ্য বিস্ময়করভাবে এগিয়ে চলে। আগের...
    রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া কুশাহাটা এলাকার পদ্মা নদীতে জেলে মিরাজ শেখের বড়শিতে বোয়াল ধরা পড়েছে। আজ শনিবার সকালে ১৬ কেজি ওজনের মাছটি ধরা পড়ে।পরে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট মাছের আড়তে আনা হলে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বোয়ালটি কিনে অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি করে দেন। ডাকে অংশ নিয়ে ওই ব্যবসায়ী মাছটি কিনে নেন।স্থানীয় কয়েকজন মৎস্যজীবী জানান, বর্তমানে নদীতে জালে খুব একটা মাছ ধরা পড়ছে না। জেলেরা বিকল্প হিসেবে জালের পাশাপাশি বড়শি দিয়েও মাছ শিকার করছেন। শনিবার সকালে পাবনা জেলার কাছাকাছি রাজবাড়ী জেলার সীমান্তবর্তী দৌলতদিয়া কুশাহাটা এলাকার স্থানীয় মিরাজ শেখ পদ্মা নদীতে হাজারি বড়শি ফেলেন। ওই বড়শি তুলতে গিয়ে দেখতে পান, বড় এক বোয়াল মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি বিক্রির জন্য তিনি নিয়ে আসেন দৌলতদিয়া ঘাট মাছবাজারের কেছমত মোল্লার আড়তঘরে। সেখানে বোয়ালটি ওজন দিয়ে দেখতে পান,...
    ওজন কমাতে শরীরচর্চা করতেই হবে। তবে সে জন্য জিমে যাওয়া বাধ্যতামূলক নয়। রোজকার জীবনে কিছু সাদামাটা পরিবর্তনই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য সহায়ক হয়ে উঠতে পারে। আর মাঠ, পার্ক, বাড়ির ছাদ, লন, বারান্দা কিংবা করিডরেও তো হতে পারে শরীরচর্চা। এমনকি ইচ্ছা থাকলে ঘরের ভেতরেও শরীরচর্চার আয়োজন করতে পারবেন। জিমের খরচ বাঁচিয়েও অনায়াসেই করতে পারেন ব্যায়াম। কম খরচে ব্যায়ামের সরঞ্জামকিছু ব্যায়ামের জন্য আপনার একটি বিশেষ ম্যাট্রেসের প্রয়োজন হবে। এর দাম বেশি নয়। আর তা চলেও বহু দিন। ডাম্বেল আর রেজিস্ট্যান্স ব্যান্ডও কিনতে পারবেন কম খরচে। দড়িলাফের মতো দারুণ কার্যকর একটি ব্যায়ামের জন্য যে দড়ি প্রয়োজন, সেটির দামও কম। বাড়ির গ্যারেজে কম খরচে বাস্কেটবলের রিং লাগিয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়া আপনি একটি সাইকেল কিনতে পারেন। সাইকেলের দাম তুলনামূলক বেশি হলেও এটিকে এককালীন বিনিয়োগ হিসেবে...
    আমাদের গলার সম্মুখভাগে অবস্থিত থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে থাইরয়েড হরমোন থাইরক্সিন ও ট্রাইআয়োডো-থাইরোনাইন নিঃসৃত হয়। থাইরয়েড গ্রন্থিতে নানা রকম রোগ হতে পারে। পুরুষদের তুলনায় নারীদের থাইরয়েড সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১০ গুণ। থাইরয়েড গ্রন্থিতে মূলত দুই ধরনের সমস্যা দেখা যায়, হাইপোথাইরয়েডিজম ও হাইপারথাইরয়েডিজম। প্রথমটিতে গ্রন্থির হরমোন নিঃসরণ কমে এবং পরেরটিতে নিঃসরণ বাড়ে।গ্রেভস রোগ, মালটি নোডিউলার গয়টার, টক্সিক অ্যাডিনোমা, থাইরয়েডের প্রদাহ, অতিরিক্ত আয়োডিন গ্রহণ হাইপারথাইরয়েডিজমের অন্যতম কারণ। দ্রুত হৃৎস্পন্দন, ভঙ্গুর চুল, ওজন হ্রাস, অতিরিক্ত গরম ও ঘাম, গলগণ্ড হাইপারথাইরয়েডিজমের কয়েকটি লক্ষণ। এ সমস্যায় নারীদের অনিয়মিত মাসিক দেখা দিতে পারে।অন্যদিকে আয়োডিনের অভাবের কারণে বা অটোইমিউন রোগে থাইরয়েড হরমোনের নিঃসরণ কমে যায়, যাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে। ক্লান্তি, দুর্বলতা, হৃৎস্পন্দন কমে যাওয়া, ওজন বৃদ্ধি, শীত লাগা, ভঙ্গুর চুল ও নখ, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি হাইপোথাইরয়েডিজমের অন্যতম লক্ষণ।থাইরয়েডের রোগীদের পরিচিত...
    প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের এই ভূখণ্ডের মানুষ চিরতার পানি পান করে আসছেন। চিরতার ডাল ভেজানো পানির উপকারিতার কথা আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও আছে। তেতো স্বাদের এই পানীয় ওজন কমানো, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, ম্যালেরিয়ার চিকিৎসা, লিভারের সুরক্ষা থেকে শারীরিক সুস্থতায় কাজে দেয়।চিরতার পানির ৭ উপকারিতা ১. নিয়মিত চিরতার পানি খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ কমতে থাকে। এটি ডায়াবেটিসের রোগী এবং ওজন কমাতে চাচ্ছেন, এমন ব্যক্তির জন্য খুবই উপকারী। ২. চিরতা লিভারের বাইরের স্তরগুলো থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিয়ে লিভারকে সুস্থ রাখে। এই পানীয় খেলে ফ্যাটি লিভারসহ লিভারের অন্যান্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।৩. কৃমি দূর করতে সাহায্য করে চিরতার পানি।চিরতা গাছের ডাল