Risingbd:
2025-05-01@03:19:46 GMT

সুন্দরবন ভ্রমণে নতুন প্যাকেজ

Published: 12th, January 2025 GMT

সুন্দরবন ভ্রমণে নতুন প্যাকেজ

বনলতা ও সুন্দরবন। সুন্দরবন নামটা শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বাঘ, হরিণ, কুমির,বন,পানি। যান্ত্রিক কোলাহল থেকে, ইট-পাথরের জীবন থেকে ঘুরতে, মন প্রফুল করতে, ক্লান্তি দুর করতে অনেকেই এই শীতে নানা জায়গায় যাচ্ছেন। আপনার ঘুরার জায়গাটি হতে পারে মোংলায় (সুন্দরবনে) বনলতা ইকো রিসোর্ট।

ঢাকা থেকে মোংলার বাসে গিয়ে নামবেন লাউডোভ ফেরিঘাট, তারপর আপনার আর কিছু করতে হবে না, রিসোর্টের ব্যবস্হাপনায় আপনি যাবেন তাদের রিসোর্টে, থাকবেন সুন্দরবনের ভিতর, ঘুরবেন প্রাণখুলে, এবার আসুন তাদের প্যাকেজ ও সুযোগ সুবিধা নিয়ে আলোচনা করি। জনপ্রতি ২ হাজার ৪৯৯  টাকায়  ঘুরে আসুন সুন্দরবনের কোলঘেঁষে এই মনোরম রিসোর্ট থেকে। এই প্যাকেজে থাকছে তিন বেলা খাবার, সুন্দরবনের  কোলঘেঁষে এই মনোরম রিসোর্টে একদিন/এক রাত থাকার সুযোগ, ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে সুন্দরবনের ক্যানেলে ভ্রমণ ও লাউডোপ ফেরিঘাট থেকে বাই রোডে রিসিব অ্যান্ড ড্রপ।প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে যান্ত্রিক শব্দ কোলাহলে হাপিয়ে উঠলে ঘুরে যেতে পারেন। যেটি আপনাকে মানসিক শান্তির সাথে সাথে একটি ভালো ভ্রমণ অভিজ্ঞতা দিবে।

বন্য পরিবেশ, জোয়ার-ভাটার খেলা, কুয়াশার হাতছানির মধ্যে অপরুপ সুন্দরবন একইসাথে কতটা রোমাঞ্চকর হতে পারে একটু ভেবে দেখুন তো। এটাই কিন্তু সময় প্রকৃতির রানী ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনকে খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করার। যদি চান পরিবার বন্ধু-বান্ধব কিংবা প্রিয়সীকে নিয়ে একান্তে নিরিবিলি প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসতে।রুম বুকিং এর জন্য সরাসরি যোগাযোগ করুন-০১৭৩৫-৬৪৭৮০৭ (হোয়াটসঅ্যাপ) ০১৯৯৯-৭৫৪৩৯৯।

আপনি চাইলে আমাদের থেকে কাপল প্যাকেজ, সিঙ্গেল প্যাকেজ, কর্পোরেট প্যাকেজ কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন। আজই বুকিং করুন আপনার পছন্দের রুমটি/প্যাকেজটি, ইকো প্রিমিয়াম এসি  রুমের প্যাকেজমূল্য জনপ্রতি ২ হাজার ৪৯৯ টাকা ( ১ রুমে ৪ জন শেয়ার)। জনপ্রতি ২ হাজার ৯৯৯ টাকা (১ রুমে ৩ জন শেয়ার)।  জনপ্রতি ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা ( ১ রুমে ২ জন শেয়ার)। বিল্ডিং এসি রুমের প্যাকেজ মূল্য জনপ্রতি ১ হাজার ৯৯৯ টাকা (১ রুমে ৪ জন শেয়ার)।  জনপ্রতি ২ হাজার ৪৯৯ টাকা (১ রুমে ৩ জন শেয়ার)। জনপ্রতি ২ হাজার ৯৯৯ টাকা (১ রুমে ২ জন শেয়ার)। আমাদের প্যাকেজে আপনি যা পাচ্ছেন প্রিমিয়াম ১টি রুম। ওয়েলকাম ড্রিংকস। দুপুরের খাবার।

ক্যানেল ক্রুজিং ২ ঘণ্টা। বিকালের নাস্তা। সন্ধ্যায় চা-বিস্কুট। রাতের খাবার। সকালের খাবার।রিসিভ/ড্রপ (লাউডোব ফেরিঘাট থেকে) (সুপার প্রিমিয়াম ইকো রুম প্যাকেজ) ১ রুমে ২ জন ৪ হাজার ৯৯৯ টাকা জনপ্রতি।  ১ রুমে ৩ জন ৩ হাজার ৯৯৯ টাকা জনপ্রতি। ১ রুমে ৪ জন-৩২৫০ টাকা জনপ্রতি। সুপার ইকো প্রিমিয়াম ডুপ্লেক্স প্যাকেজ। ১ রুমে ২ জন ৬ হাজার ৯৯৯ টাকা জনপ্রতি। ১ রুমে ৩ জন ৪ হাজার ৯৯৯ টাকা জনপ্রতি। ১ রুমে ৪ জন ৪ হাজার ৯৯৯ টাকা জনপ্রতি।  ১ রুমে ৫  জন ৩ হাজার ৯৯৯ টাকা জনপ্রতি। ১ রুমে ৮ জন ৩ হাজার ৪৯৯ টাকা জনপ্রতি। আমাদের প্যাকেজে আপনি যা পাচ্ছেন প্রিমিয়াম ১টি রুম। ওয়েলকাম ড্রিংকস। দুপুরের খাবার। ক্যানেল ক্রুজিং ২ ঘণ্টা।  বিকালের নাস্তা।

সন্ধ্যায় চা-বিস্কুট। রাতের খাবার। সকালের খাবার। রিসিভ/ড্রপ (লাউডোব ফেরিঘাট থেকে বাই রোডে) করমজল ট্যুর। আপনারা যেদিন চেক আউট করবেন, ঐদিন  আপনাদের বানিশান্তা ঘাট থেকে  বোটে  করে করমজল নিয়ে যাওয়া হবে, এবং করমজল ভ্রমণ শেষে আপনাদেরকে মোংলা নামিয়ে দেওয়া হবে।সুন্দরবনের গাঘেঁষে মংলা থেকে বোটে করে বসেই একসাথে উপভোগ করতে পারবেন বাংলার অপরূপ বন, নদী ও গ্ৰাম্য পরিবেশ। 

ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি

.

উৎস: Risingbd

এছাড়াও পড়ুন:

কড়া নজরদারি সুন্দরবন সীমান্তে

দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবন জলসীমানা প্রায় দেড়শো কিলোমিটার। ভারতীয় প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, এ সীমানা দিয়ে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বাড়তি তৎপরতা নেওয়া হচ্ছে। খবর আনন্দবাজারের।

খবরে বলা হয়েছে, নদী ও বনভূমি এলাকায় সীমান্ত বরাবর বিএসএফ মোতায়েন আছে। ভাসমান বর্ডার আউটপোস্ট, বঙ্গোপসাগর অংশে কোস্ট গার্ডের নজরদারি চলছে। ড্রোন, সেন্সর ও ক্যামেরা, কিছু জায়গায় নাইট ভিশন ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে। পাশাপাশি, পুলিশের তরফেও উপকূল এলাকায় দিনরাত নজরদারি চলছে।

উপকূল থানাগুলোর পক্ষ থেকে নদীপথে নিয়মিত টহল দেওয়া হচ্ছে। রাতেও উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে নজর রাখা হচ্ছে। নদীপথে কোনো জলযান দেখলেই তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। মৎস্যজীবীদের পরিচয়পত্রও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নদী বা সমুদ্রে এখন মাছ ধরার উপরে নিষেধাজ্ঞা চলছে। মৎস্যজীবীদের জলযান চলাচল করার কথা নয়। তাই জলযান দেখলেই তল্লাশি চলছে। বাংলাদেশি জাহাজগুলোতেও পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে।

সুন্দরবন পুলিশ জেলার সুপার কোটেশ্বর রাও নালাভাট বলেন, আগেও উপকূলবর্তী এলাকায় পুলিশের নজরদারি চলত। এখন বাড়তি জোর দেওয়া হচ্ছে। দু’বেলা নদী ও স্থলপথে পুলিশের টহল বৃদ্ধি পেয়েছে। নাকা চেকিং হচ্ছে। চলছে তল্লাশিও।

উত্তর ২৪ পরগনাতেও উপকূল এলাকায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা বেড়েছে জল ও স্থলসীমান্তে। জল, ভূমি ও আকাশে অত্যাধুনিক ইজ়রাইল রাডারের মাধ্যমে নজরদারি চালাচ্ছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী।

ইতোমধ্যে ভারতীয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দফতর জানিয়েছে, বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করে ভারতকে আক্রমণ করতে পারে সশস্ত্র সংগঠনগুলো। ফলে সুরক্ষা বাড়াতে বিএসএফের তৎপরতা শুরু হয়েছে। বসিরহাট মহকুমার স্বরূপনগর থেকে হিঙ্গলগঞ্জের হেমনগর কোস্টাল থানা পর্যন্ত ৯৪ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। তার মধ্যে ৫০ কিলোমিটার জলসীমান্ত। স্থলসীমান্ত ৪৪ কিলোমিটার। সীমান্ত সুরক্ষায় অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রের খবর।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সুন্দরবনের মধুসহ ২৪ পণ্য পেল জিআই সনদ
  • সুন্দরবনে হরিণ শিকারে যাওয়া ব্যক্তির লাশ উদ্ধার, মৃত্যুর কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা
  • ‘তোর সময় শেষ’ লেখা চিঠির সঙ্গে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে সাংবাদিককে হুমকি
  • কড়া নজরদারি সুন্দরবন সীমান্তে
  • সৌন্দর্যের সন্ধানে সুন্দরবনের গহীনে : দ্বিতীয় পর্ব
  • সুন্দরবনে অস্ত্রসহ বনদস্যু আটক
  • উপকূল রক্ষা বাঁধে ভয়াবহ ধস, প্লাবনের আশঙ্কা সুন্দরবন তীরবর্তী জনপদে