Samakal:
2025-08-01@06:40:20 GMT

এ বছরই বার্সায় ফিরছেন মেসি!

Published: 14th, January 2025 GMT

এ বছরই বার্সায় ফিরছেন মেসি!

লিওনেল মেসির প্রাণের ক্লাব বার্সেলোনা। এমনকি বার্সাও বহুবার জানিয়েছে, ক্যাম্প ন্যুর দরজা মেসির জন্য সব সময় খোলা। চলতি বছরের শেষ দিকে ওই খোলা দরজায় পা রাখতে পারেন সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি। সেটাও যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায় অনুষ্ঠেয় ২০২৬ বিশ্বকাপকে লক্ষ্য ধরেই। সংবাদমাধ্যম এল ন্যাশিওনাল দিয়েছে এমনই খবর।

ইন্টার মায়ামির সঙ্গে মেসির চুক্তি আছে ২০২৫ মৌসুমের শেষ পর্যন্ত। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবে যোগ দেওয়ার সময় এক বছর চুক্তি নবায়নের শর্তও রেখেছিলেন তিনি। কিন্তু মেজর লিগের মৌসুম ছোট হওয়ায় আসন্ন মৌসুম শেষে ফিট ও ফর্মে থাকতে বার্সায় যোগ দিতে পারেন কাতার বিশ্বকাপ ও পর পর দুই কোপা আমেরিকাজয়ী মেসি।

বিষয়টি আরেকটু খুলে বললে, যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকার ফেব্রুয়ারিতে শুরু হয়ে অক্টোবরের শেষদিকে শেষ হয়। আগামী অক্টোবরে লিগ মৌসুম শেষে তাই ইন্টার মায়ামির সঙ্গে চুক্তি শেষ হবে মেসির। এদিকে ২০২৬ বিশ্বকাপ শুরু হবে জুনে। মায়ামির সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করলেও বিশ্বকাপের বছর চার মাস বসে কাটাতে হতে পারে মেসির। এতে করে ২০২৬ বিশ্বকাপে খেললেও সেরাটা দিতে সমস্যা হতে পারে সাবেক বার্সেলোনা ও পিএসজি তারকার।

যে কারণে আগামী অক্টোবরে ফ্রি এজেন্ট হয়ে যাওয়া মেসি ধারে বার্সার সঙ্গে সংক্ষিপ্ত চুক্তি করতে পারেন। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুনরায় চুক্তি করতে পারেন ডেভিড বেকহামের ক্লাবে। যদিও বিষয়টি বলার মতো সহজ নয়। 

তবে আগে ফ্রান্স কিংবদন্তি থিয়েরি অঁরি ও আয়ারল্যান্ড স্ট্রাইকার রব কি’ এমনটা করেছিলেন। তারা এমএসএলে খেললেও অঁরি আর্সেনালে ও রব কি’ অ্যাস্টন ভিলার সঙ্গে সংক্ষিপ্ত চুক্তি করেছিলেন। বিশ্বকাপ খেলার সিদ্ধান্তে অটল থাকলে মেসিও নিতে পারেন এমন কোনো সুযোগ। এমনকি সেটা বার্সেলোনা না হয়ে অন্য কোনো ক্লাবও হতে পারে।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

সার আমদানি ও জমি হস্তান্তরের প্রস্তাব অনুমোদন

সরকারি পর্যায়ে সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্ট কোম্পানি থেকে ইউরিয়া সার আমদানি চুক্তি অব্যাহত রাখা এবং চট্টগ্রাম জেলার ভাটিয়ারিতে অবস্থিত বিটিএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন জলিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড মিলটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় কমিটির সদস্য ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা সূত্রে জানা যায়, ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে জি টু জি চুক্তির আওতায় সৌদি আরবের সাবিক এগ্রো-নিউট্রিয়েন্ট কোম্পানি থেকে ইউরিয়া সারের আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।

প্রান্তিক চাষিদের মাঝে ইউরিয়া সারের সাপ্লাইচেইনে নিরবচ্ছিন্নভাবে সারের যোগান বজায় রাখতে জি-টু-জি ভিত্তিতে সৌদি আরব থেকে চুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সার আমদানি করা হচ্ছে। সাবিক-সৌদি আরবের সাথে বিদ্যমান চুক্তির মেয়াদ ৩০/০৬/২০২৫ শেষ হয়। ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে নিরবচ্ছিন্ন ইউরিয়া সার সরবরাহের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে জি-টু-জি চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরব থেকে সর্বমোট ৬ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আমদানির চুক্তি স্বাক্ষরের নীতিগত অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব উপস্থাপন করা হলে কমিটি তাতে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। দেশটি থেকে প্রতি লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার ক্রয় করা হবে।২০২৫-২০২৬ অর্থবছরে বিভিন্ন দেশে থেকে মোট ৩০ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার সংগ্রহের পরিকল্পনা রয়েছে।

সভায়, চট্টগ্রাম জেলার ভাটিয়ারিতে অবস্থিত বিটিএমসির নিয়ন্ত্রণাধীন জলিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড নামে মিলটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের প্রস্তাব নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

জলিল টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড ১৯৬১ সালে ৫৪.৯৯ একর জমির ওপর স্থাপিত হয়।১৯৭২ সালে মিলটি জাতীয়করণ করা হয় এবং পরিচালনার দায়িত্ব বিটিএমসির অধীনে ন্যস্ত হয়।পরবর্তীতে মিলটি বেসরকারি খাতে পরিচালনার দায়িত্ব অর্পন করা হলেও চুক্তি ভঙ্গ করার কারণে পুনরায় পুনঃগ্রহণ করে বিটিএমসির নিয়ন্ত্রণে ন্যস্ত করা হয়। চট্টগ্রাম এরিয়ায় বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি (বিওএফ) সম্প্রসারণের জন্য বিটিএমসির জলিল টেক্সটাইল মিলটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরের অনুরোধ করে। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার সাথে সেনাবাহিনী প্রধান আলোচনা ও মৌখিক সম্মতি গ্রহণ করেন।

‘গত ২৪/১২/২০১৮ অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় জমি বিক্রয়ের অনুমোদনের প্রস্তাব করা হলে মিলটির অব্যবহৃত জমি বিক্রয় না করে সরকারের উন্নয়নমূলক/জনহিতকর কাজে উক্ত জমি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়।’ মিলের জমিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি স্থাপন করা হলে মিলের জমি সরকারের উন্নয়নমূলক ব্যবহৃত হবে।

এমতাবস্থায়, জলিল টেক্সটাইল মিলস্ লিমিটেড এর ৫৪.৯৯ একর জমি মিলের কাছে সরকারি পাওনা বাবদ ১৭ কোটি ৪ লাখ ৭৪ হাজার টাকা বিটিএমসিকে প্রদানপূর্বক মিলের জমি প্রতীকী মূল্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকট হস্তান্তরের নীতিগত অনুমোদনের জন্য প্রস্তাব করা হলে কমিটি তাতে অনুমোদন দিয়েছে। বর্ণিত ৫৪.৯৯ একর জমির মৌজা মূল্য প্রায় ১১১ কোটি ৪৪ লাখ ৩২ হাজার ৬৫৫ টাকা।

ঢাকা/হাসনাত/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুতিন এমন কিছু চান, যা তিনি কখনোই পাবেন না
  • লাস ভেগাসে হতে পারে ২০২৬ বিশ্বকাপ গ্রুপ পর্বের ড্র
  • জানুয়ারি-জুন ছয় মাসে বিকাশের মুনাফা বেড়ে ৩০৮ কোটি টাকা
  • চীন–কোরিয়াকে পেয়ে ঋতুপর্ণা বললেন ‘আমরা হাল ছাড়ব না’
  • সার আমদানি ও জমি হস্তান্তরের প্রস্তাব অনুমোদন