পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
Published: 29th, January 2025 GMT
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে।
এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩.
আরো পড়ুন:
লভ্যাংশ বিতরণ না করায় ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে ৩ কোম্পানি
নজরদারিতে ৬ ব্রোকারের কার্যক্রম, তদন্ত করবে বিএসইসি
ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১২৪টি কোম্পানির, কমেছে ২০৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩১৪ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩২৮ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৫.২২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৭১৪ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৩.৩২ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৩২২ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৭.৪৪ পয়েন্ট কমে ৯২৪ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৫৩.২৫ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ৮৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৯১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬৫টি কোম্পানির, কমেছে ১০৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩টির।
দিনশেষে সিএসইতে ৪ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১০ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/রফিক
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসই ড এসই
এছাড়াও পড়ুন:
টানা ৫ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা ৫ কার্যদিবস পুঁজিবাজারে পতন ঘটেছে। এর ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের ঘরে নেমে এসেছে, যা চার মাস আগের অস্থানে নেমে এসেছে।
এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেন কিছুটা কমেছে। একইসঙ্গে পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
আরো পড়ুন:
শেয়ার ফেরত না দিলে বাংলাদেশ ব্যাংক ঘেরাওয়ের আলটিমেটাম
বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় বিশেষ বিবেচনা করতে পারে সরকার
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয়। লেনদেন চলাকালে বেশ কয়েকবার সূচকের উত্থান-পতন লক্ষ্য করা গেছে। তবে লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৮.৯৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৬৭ পয়েন্টে। এর আগে চলতি বছরের ৮ জুলাই ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫.১৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৯ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ০.১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯০টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০২টি কোম্পানির, কমেছে ২৫১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৭টির।
এদিন, ডিএসইতে মোট ৪১৯ কোটি ৯৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৮৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৭.১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭০.১২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯৫৮ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৩.১৭ পয়েন্ট কমে ৮৭৪ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৫৯.৯৭ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৪১৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৫৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪৯০টি কোম্পানির, কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টির।
সিএসইতে ১৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৪ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/এসবি