Samakal:
2025-11-04@05:05:25 GMT

টমেটো সতেজ রাখার টিপস

Published: 2nd, February 2025 GMT

টমেটো সতেজ রাখার টিপস

আজকাল সারা বছর টমেটো পাওয়া গেলেও শীতকালে এর চাহিদা ও সরবরাহ বহু গুণে বেড়ে যায়। টমেটো দীর্ঘদিন তাজা এবং ব্যবহারযোগ্য রাখতে কিছু সহজ এবং কার্যকরী টিপস অনুসরণ করতে পারেন। 

১. টমেটো সংরক্ষণ করার সময় টমেটোর ডাঁটাওয়ালা অংশ নিচের দিকে রাখুন। তাহলে বাতাস এবং আর্দ্রতা টমেটোতে প্রবেশ করতে পারে না। এর ফলে টমেটো বেশি দিন তাজা থাকে।

২.

পাকা টমেটো ফ্রিজে রাখুন। তবে এটা মনে রাখবেন, ফ্রিজের তাপমাত্রা খুব ঠান্ডা না হওয়াই ভালো। টমেটো ফ্রিজের ক্রিস্পার ড্রয়ার অথবা অপেক্ষাকৃত কম ঠান্ডা অংশে রাখুন।

৩. কাঁচা (সবুজ) এবং পাকা টমেটো আলাদা আলাদাভাবে সংরক্ষণ করুন। পাকা টমেটো থেকে নির্গত গ্যাস (ইথিলিন) কাঁচা টমেটোকে দ্রুত পাকিয়ে দেয়।

৪. কাঁচা টমেটো কাগজের ব্যাগে সংরক্ষণ করুন। কাগজের ব্যাগ আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে এবং টমেটোকে নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করে।

৫. টমেটো সংরক্ষণ করার আগে হালকা গরম পানি দিয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে নিন। টমেটোগুলো ভালো করে শুকিয়ে নিন যাতে আর্দ্রতার কারণে ছত্রাক না ধরে।

৬. টমেটোর উপরে খাবার তেলের (যেমন সরিষার তেল বা নারকেল তেল) হালকা প্রলেপ দিন। এর ফলে টমেটো ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক থেকে দূরে থাকবে।

৭. ফ্রিজার ব্যবহার করুন (দীর্ঘ সময়ের জন্য)

টমেটো কেটে অথবা পিউরি বানিয়ে ফ্রিজে রাখুন। ছোট ছোট করে জিপ-লক ব্যাগ অথবা এয়াটাইট পাত্রে সংরক্ষণ করুন।

 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: টম ট

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকার রাস্তায় টেসলা, রোলস–রয়েস, পোরশেসহ ২৫০০ বিলাসবহুল গাড়ি

রাজধানী ঢাকার রাস্তায় চলে বিশ্বের আলোচিত টেসলা গাড়ি। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) থেকে ছয়টি টেসলা গাড়ির নিবন্ধন নেওয়া হয়েছে। শুধু টেসলা নয়; রোলস-রয়েস, ফেরারি, বেন্টলি, পোরশের মতো বিলাসবহুল অভিজাত গাড়ি এখন ঢাকার রাস্তার বুক চিড়ে চড়ে বেড়ায়।

অন্যদিকে রেঞ্জ রোভার, বিএমডব্লিউ, মার্সিডিজ বেঞ্জের মতো অভিজাত গাড়িও ঢাকার রাস্তায় অহরহ দেখা যায়। এ গাড়িগুলো যেন দেশের ধনীদের আভিজাত্যের প্রতীক হয়ে গেছে।

সব মিলিয়ে দেশে এখন আড়াই হাজারের বেশি এমন বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি আছে। এই গাড়িগুলোর দাম ১ কোটি থেকে ১২ কোটি টাকা। দেশের একশ্রেণির অতিধনী ব্যবসায়ীরা এসব বিলাসবহুল গাড়ি চালান।

গাড়ি ব্যবসায়ীরা জানান, এমন বিলাসবহুল দামি গাড়ির গ্রাহকের সংখ্যা দেড় থেকে দুই হাজারের মতো। কেউ কেউ একাধিক বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছেন।

দেশে বিলাসবহুল গাড়ির মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় মার্সিডিজ বেঞ্জ, বিএমডব্লিউ ও আউডি (অনেকে অডি বলেন) ব্র্যান্ডের গাড়ি। রাজধানীর ঢাকার পাশাপাশি চট্টগ্রামের রাস্তায় এমন দামি গাড়ি মাঝেমধ্যে দেখা যায়।

এক দশক আগেও রাস্তায় বিলাসবহুল গাড়ি অনেক কম দেখা যেত। গুলশান, বনানী, ধানমন্ডি, বারিধারা ও বসুন্ধরার মতো অভিজাত এলাকায় এখন প্রায়ই দেখা মিলে রেঞ্জ রোভার, মার্সিডিজ ও বিএমডব্লিউর মতো বিলাসবহুল গাড়ি। সাধারণত রাতের দিকে অভিজাত এলাকায় এমন গাড়ির আনাগোনা বেড়ে যায়। সব মিলিয়ে গত ১০ বছরে আড়াই হাজারের বেশি বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি হয়েছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ বছরে দেশে শুধু রোলস-রয়েস ব্র্যান্ডের গাড়ি আমদানি হয়েছে ১২টি। আর গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষে (বিআরটিএ) ৮টি রোলস-রয়েস নিবন্ধিত হয়েছে।

গত জুলাই মাসে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সড়কে দুর্ঘটনার কবলে পরে রোলস-রয়েসের ‘স্পেক্টার’ মডেলের গাড়ি। যার দাম ফিচারভেদে প্রায় ১১ থেকে ১২ কোটি টাকা। তখন এই দামি গাড়ি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়।

টেসলা ব্র্যান্ডের ‘মডেল এস’ গাড়ি

সম্পর্কিত নিবন্ধ