চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানটির ১৪ ধরনের শূন্য পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম ও সংখ্যা: অধ্যাপক (তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগ), ১টি।

বেতন: ৫৬,৫০০-৭৪,৪০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: অধ্যাপক (ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনস বিভাগ), ১টি।

বেতন: ৫৬,৫০০-৭৪,৪০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহযোগী অধ্যাপক (মেকাট্রনিকস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ), ১টি।

বেতন: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহযোগী অধ্যাপক (স্থাপত্য বিভাগ), ২টি ।

বেতন: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী অধ্যাপক (যন্ত্রকৌশল বিভাগ), ১টি।

বেতন: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী অধ্যাপক (পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ), ১টি।

বেতন: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, ১টি।

বেতন: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী রেজিস্ট্রার, ১টি।

বেতন: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: প্রভাষক (স্থাপত্য বিভাগ), ১টি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: গবেষণা প্রভাষক (আইইইআর), ১টি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রোগ্রামার (আইআইসিটি), ১টি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিক্যাল অফিসার (শিট মেটাল), ১টি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রকৌশলী (পুরকৌশল, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর), ১টি।

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: প্রটোকল অ্যান্ড লিয়াজোঁ অফিসার, ১টি।

বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী টেকনিক্যাল অফিসার (যন্ত্রকৌশল বিভাগ), ১টি।

বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাবরক্ষক, ১টি।

বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোরকিপার (প্রকৌশল দপ্তর), ১টি।

বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: উপপ্রশাসনিক কর্মকর্তা (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তর), ১টি।

বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান (শিট মেটাল), ১টি।

বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান (স্থাপত্য বিভাগ), ১টি।

বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান (ডিজাস্টার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগ), ১টি।

বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাব সহকারী, ১টি।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৫৯০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।

বেতন: ৯,৩০০-২২,৫৯০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: প্লাম্বার (শামসুন নাহার খান হল), ১টি।

বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: অপারেটর (পাম্প), ১টি।

বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট, ৩টি।

বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহায়ক, ৩টি।

বেতন: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা।

আরও পড়ুনবিআইডব্লিউটিএতে বড় নিয়োগ, পদ ২৩৬, আবেদন শেষ কাল৭ ঘণ্টা আগে

পদের নাম ও সংখ্যা: জিমনেশিয়াম হেলপার, ১টি।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তা প্রহরী, ২টি।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

পদের নাম ও সংখ্যা: মালি, ১টি।

বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।

আবেদন পদ্ধতি

আগ্রহী প্রার্থীরা চুয়েটের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নির্ধারিত ফরমে ও সাদা কাগজের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫।

আরও পড়ুনহার্ভার্ডে বৃত্তি নিয়ে এমবিএ’র সুযোগ বাংলাদেশিদের ৮ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুনসমরাস্ত্র কারখানায় চাকরি, পদ ২২০১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পদ র ন ম ও স খ য ০১০ ট ক ৯ ০০০ সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

নিউইয়র্ক ছাড়িয়ে জাতীয় মুখ মামদানি

ডেমোক্র্যাট ভোটার লিয়া অ্যাশ বহু বছর ধরে কোনো রাজনীতিককে নিয়ে আশাবাদী অনুভব করেননি। তবে সম্প্রতি সেই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এ বছর আমার জন্য তিনিই একমাত্র আলোর দিশা। তিনি সত্যিই মানুষের কথা শুনতে চান—যাঁদের তিনি মেয়র হতে যাচ্ছেন।’

২৬ বছর বয়সী অ্যাশ যে ব্যক্তির কথা বলছেন, তিনি হলেন জোহরান মামদানি, যিনি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী।

মামদানি তাঁর নির্বাচনী প্রচারে জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর বিষয়টি প্রাধান্য দিচ্ছেন। এ কারণেই অ্যাশ নিঃসংকোচে মামদানিকে ভোট দিতে চান। তবে তিনি মামদানিকে ভোট দিতে পারছেন না। কারণ, তিনি থাকেন নিউইয়র্ক থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে, মিসিসিপির গালফপোর্ট শহরে।

অ্যাশ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতে চাই, কোনো একদিন গালফপোর্ট, মিসিসিপিতেও এক জোহরান মামদানি আসবেন।’

জাতীয় পর্যায়ে আলোচিত মুখ

মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই ৩৪ বছর বয়সী ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্ট মামদানি এক প্রান্তিক প্রার্থী থেকে জাতীয় পর্যায়ের আলোচিত মুখে পরিণত হয়েছেন। গত জুন মাসের দলীয় নির্বাচনে তিনি অপ্রত্যাশিতভাবে বিজয়ী হন। ওই নির্বাচনে ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের ভোটার উপস্থিতি ছিল সবচেয়ে বেশি।

আগামীকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে মেয়র নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর আগের সব জরিপেই দেখা গেছে, নিউইয়র্ক শহরের সাবেক মেয়র অ্যান্ড্রু কুমোর চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মামদানি এগিয়ে রয়েছেন। মামদানি আশা করছেন, আগেরবারের মতো এবারও তরুণ ভোটাররা তাঁর পাশে থাকবেন। তবে শুধু নিউইয়র্কের মধ্যেই নয়, জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় মোকাবিলার তাঁর অঙ্গীকার পুরো দেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও সাড়া ফেলেছে। অনেক জেন–জি ও মিলেনিয়ালস প্রজন্মের মানুষ বলছেন, তাঁদের সবচেয়ে বড় উদ্বেগের জায়গায় হাত রেখেছেন মামদানি। তরুণ প্রজন্ম যখন রাজনীতিকদের প্রতি আশা হারিয়ে ফেলেছেন এবং প্রচলিত নিয়ম ভেঙে নতুন কণ্ঠস্বরের অপেক্ষায় আছেন, তখনই মামদানির উত্থান।
যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সার্কেলে তরুণ ভোটারদের নিয়ে গবেষণা করেন রুবি বেল বুথ। তিনি বলেন, ‘যখন কোনো প্রার্থী জনগণের উদ্বেগ নিয়ে কথা বলেন এবং সেই উদ্বেগকে স্বীকৃতি দেন, তখন সেটি বিশাল প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে তরুণ ভোটারদের ক্ষেত্রে।’

রুবি বেল বুথ আরও বলেন, ‘তরুণেরা যখন সত্যিই অনুভব করেন যে তাঁদের কথা শোনা হচ্ছে, তাঁদের প্রতি সম্মান দেখানো হচ্ছে, তখন যেকোনো প্রার্থী সফল হতে পারেন। তবে এখন সেটি করছেন মামদানি। আর এর আগে হয়তো সেটা করেছিলেন ট্রাম্প।’

রক্ষণশীলদের মধ্যেও জনপ্রিয়

রক্ষণশীল রাজ্য মিসিসিপিতে বসবাস করলেও লিয়া অ্যাশ সব সময়ই ডেমোক্র্যাট প্রার্থীদের ভোট দিয়ে আসছেন। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিনি রাজনৈতিক নেতাদের ওপর হতাশ ও উপেক্ষিত বোধ করছেন। এই অনুভূতি আরও তীব্র হয়েছে তাঁর অর্থনৈতিক বাস্তবতা থেকে। অন্যদিকে অ্যান্ড্রু টেইট ভার্জিনিয়ার এক গ্রামীণ এলাকায় একটি ছোট খামারে তাঁর সঙ্গী ও সন্তানদের নিয়ে থাকেন এবং স্থানীয় একটি কারখানায় কাজ করেন। তিনিও মূল্যস্ফীতি ও পরিবারের আর্থিক ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন।
অ্যাশ বলেন, ‘দেশের অন্যতম দরিদ্র রাজ্য হয়েও মিসিসিপিতে বাড়ির দাম বেড়েই চলেছে। এটা সত্যিই মন খারাপ করে দেয়।’ তবু অ্যাশ আশা করছেন, যদি মামদানি নির্বাচনে জয়ী হন, তাহলে সেটি দেশের অন্যান্য শহরের ডেমোক্র্যাট নেতাদের জন্য একটি বার্তা হয়ে যাবে।

জোহরান মামদানি তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় একাধিক অঙ্গীকার করেছেন, বিশেষ করে বাসস্থান নিয়ে। তাঁর লক্ষ্য শহরের খরচ কমানো। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এসব পরিকল্পনা বাস্তবসম্মত নয়। আর রক্ষণশীলদের, বিশেষ করে ট্রাম্পের সমর্থকদের কাছে মামদানির দৃষ্টিভঙ্গি বিপজ্জনক। তবু এসব সতর্কতা তরুণ মার্কিন ভোটারদের খুব একটা বিচলিত করছে না। তাঁরা রাজনৈতিক দলের লেবেলের পরিবর্তে মামদানির বাস্তব জীবনের সমস্যা ও সমাধানমুখী বার্তাতেই বেশি আকৃষ্ট হচ্ছেন।

গবেষক বেলি বুথ বলেন, ‘মামদানিই এমন একজন প্রার্থী, যিনি প্রচলিত ব্যবস্থাকে নানা দিক থেকে চ্যালেঞ্জ করছেন।’

২৬ বছর বয়সী ডেমোক্র্যাট এমিলি উইলসনের মতে, জীবনযাত্রার ব্যয়ের সংকট দলীয় বিভাজনের ঊর্ধ্বে থাকা উচিত। ফ্লোরিডার সেন্ট পিটার্সবার্গে বসবাসরত এমিলি দূর থেকেই মামদানিকে সমর্থন করছেন। মিশিগানের অ্যান আরবারের কাছে এক ছোট শহরে বসবাসরত ২৫ বছর বয়সী ডেইজি লুপাও একইভাবে ভাবেন। তাঁর মতে, মামদানির প্রচারাভিযানটা নতুন এক দৃষ্টিভঙ্গি এনে দিয়েছে। তাঁর অনেক প্রস্তাব গ্রামীণ আমেরিকাসহ নিজ সম্প্রদায়ের জন্যও কার্যকর হতে পারে। লুপা বলেন, ‘নিউইয়র্কে তিনি যেসব পরিবর্তন আনতে চাচ্ছেন, সেগুলোর অনেকটাই আমরা গ্রামীণ এলাকায় আরও বেশি করে চাই। কারণ, এখানে তো সেগুলোর অস্তিত্বই নেই।’
সতর্ক আশাবাদ

আরও পড়ুননিউইয়র্কের এত ইহুদি কেন জোহরান মামদানির পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন০১ নভেম্বর ২০২৫

তবে যাঁরা নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন, তাঁদের কাছে মূল প্রশ্ন—মামদানি কি সত্যিই জীবনযাত্রার ব্যয়ের এই সংকট কাটাতে পারবেন? ৩২ বছর বয়সী ডিলন রবার্টসনের জন্য অর্থনৈতিক উদ্বেগ যেন জীবনের স্থায়ী সঙ্গী।  স্নাতক শেষে তাঁর শিক্ষাঋণ দাঁড়াবে প্রায় আড়াই লাখ ডলার। মামদানিকে সমর্থন করছেন রবার্টসন।

কারণ, তাঁর প্রস্তাবিত ব্যয় সাশ্রয়ী পরিকল্পনাগুলো জীবনকে কিছুটা সহজ করতে পারে। তবে একই সঙ্গে তিনি সংশয়ও প্রকাশ করেন। ডিলন বলেন, ‘মামদানি যা বলছেন, সবই শুনতে ভালো লাগে। কিন্তু আমি ভাবি, তিনি কি সত্যিই পারবেন? বাস্তবে কি তা সম্ভব? নাকি এটা যেন ফুটো জাহাজে শুধু ব্যান্ডেজ লাগানোর মতো?’
তবু ডিলন স্বীকার করেন. যদি বিকল্প হয়, আগের মতোই টেনে নেওয়া অথবা কিছু নতুন চেষ্টা করা, তাহলে তিনি নতুনটাকেই সুযোগ দিতে প্রস্তুত।

আরও পড়ুননিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে রেকর্ডসংখ্যক আগাম ভোট, তরুণেরা কেন আগাম ভোট দিচ্ছেন১১ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুননিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন: সর্বশেষ চার জরিপেও এগিয়ে জোহরান মামদানি৯ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ