হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় অনেকে আহত হয়েছেন। তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

স্থানীয়দের ভাষ্য, জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়ায়। 

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় উপজেলার বড়ইউড়ি ইউনিয়নের গুনই গ্রামের মদন মুরত এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।

আরো পড়ুন:

গোপালগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়ে দফায় দফায় ২ বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

ক্রিকেট খেলা নিয়ে রাবিতে সংঘর্ষ, শিক্ষকসহ আহত ২০

স্থানীয় ইউপি সদস্য কুমেদ আলী জানান, গত শনিবার গ্রামের কয়েকজন জুয়ার আসর বসান। এ নিয়ে সাবেক ইউপি সদস্য আবু মিয়া ও কুতুব উদ্দিনের লোকজনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে উপস্থিত লোকজন পরিস্থিতি শান্ত করেন। গত রবিবার কুতুব উদ্দিনের পক্ষের এক লোককে একা পেয়ে আবু মিয়ার পক্ষের লোকজন মারধর করে। পরে গ্রামের মুরব্বিরা বিষয়টি সমাধানে শালিসের উদ্যোগ নেন। 

তিনি আরো জানান, সোমবার বিকেলে আবু মিয়ার পক্ষের কয়েকজনকে মারধর করে কুতুব উদ্দিনের পক্ষের লোকজন। এ নিয়ে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে অনেকেই আহত হয়েছেন।

বানিয়াচং থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, “সোমবার বিকেলে গ্রামের দুই শিশুর মধ্যে ফুটবল খেলা নিয়ে ঝগড় হয়। এ নিয়ে পরে ওই শিশুদের পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়ায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি শান্ত করে।”

ঢাকা/আজহারুল/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ঘর ষ আহত স ঘর ষ

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ