এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্ব অবহেলা, ৩ শিক্ষককে অব্যাহতি
Published: 15th, April 2025 GMT
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে তিন শিক্ষককে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) গণিত পরীক্ষা চলাকালে উপজেলার বেলগাছা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এন্ড বিএম কলেজ পরিদর্শনে গিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিক্ষকদের বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নেন।
অব্যাহতিপ্রাপ্তরা হলেন- উপজেলার কুলকান্দি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো.
আরো পড়ুন:
আমিরাতে বসে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে ৮০ জন
বাড়িতে বাবার লাশ রেখে দাখিল পরীক্ষা দিল ছেলে
ইউএনও মো. তৌহিদুর রহমান বলেন, “পরীক্ষাকেন্দ্রে দায়িত্ব অবহেলা করায় তিন শিক্ষককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা চলাকালীন শিক্ষার্থীরা দেখাদেখি করছিল। শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের বাঁধা না দেওয়ায় তাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।”
ঢাকা/শোভন/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এসএসস ইউএনও পর ক ষ উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জে ৩০ স্কুলে চালু হলো ‘মিড ডে মিল’
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়াতে এবং ঝরে পড়ার হার কমানোর লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে ১১৩টি স্কুলে ‘মিড ডে মিল’ চালু করা হচ্ছে। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) প্রথম পর্যায়ে ৩০টি স্কুলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারজানা রহমানের উদ্যোগে মিড ডে মিলের আয়োজন করা হয়।
মিড ডে মিল চালু হওয়ায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। অভিভাবকরাও এমন উদ্যোগ নেওয়ায় ইউএনওকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম বলেন, “উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এতে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার হ্রাস পাবে এবং তারা পড়ালেখায় মনোনিবেশ করতে পারবে।”
আরো পড়ুন:
এবার সিরাজগঞ্জে দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
স্কুলের মাঠে বসানো হচ্ছে মরিচের হাট
ইউএনও ফারজানা রহমান বলেন, “উপজেলার ১১৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হবে। প্রথম পর্যায়ে ৩০টি বিদ্যালয়ে এ আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদের সহায়তায় এ কার্যক্রমকে স্থায়ী রূপ দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে এই উদ্যোগ।”
তিনি আরো বলেন, “মিড ডে মিল চালুর পাশাপাশি প্রতিটি বিদ্যালয়কে দৃষ্টিনন্দন ও শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির জন্য স্কুলের আঙিনায় ফুলের বাগান করার কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। ইতোমধ্যে ৩০টি বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রম দৃশ্যমান। এসব কার্যক্রম আমি নিজে থেকেই উদ্বোধন করেছি। আমি চাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিশুরা যেনো আনন্দ মুখর পরিবেশে শিক্ষা গ্রহণ করে দেশের উন্নয়নে নিজেদের নিয়োজিত রাখতে পারে।”
ঢাকা/অনিক/মাসুদ