সিটি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি আশানুর রহমান
Published: 24th, May 2025 GMT
সিটি ব্যাংকের নতুন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন মো. আশানুর রহমান, যিনি এতদিন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং চিফ ইকোনমিস্ট ও কান্ট্রি বিজনেস ম্যানেজার ছিলেন।
শনিবার (২৪ মে) ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আশানুর রহমানের পদোন্নতির খবর জানানো হয়।
সেখানে বলা হয়, আশানুর রহমান ২০০৪ সালে মার্কেন্টাইল ব্যাংকে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৮ সালে তিনি সিটি ব্যাংকে যোগ দেন। সেসময় ব্যাংকের ক্রেডিট, লিগ্যাল ও রিকভারি কার্যক্রমে মৌলিক পরিবর্তন আনতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এবং এই ব্যাংকের রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের প্রতিষ্ঠা করেন।
তিনি রয়্যাল ব্যাংক অব কানাডায় পাঁচ বছর কাটিয়ে ২০১৯ সালে আবার সিটি ব্যাংকে ফেরেন এবং চিফ ইকোনমিস্ট ও কান্ট্রি বিজনেস ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব নেন। এরপর তিনি সিটি ব্যাংকের একাধিক কৌশলগত উদ্যোগের নেতৃত্ব দিয়েছেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু করা।
আশানুর বর্তমানে ব্যাংকের সেটেলমেন্ট কমিটি, কেপিআই ড্রাইভিং কমিটি, রিওয়ার্ডস অ্যান্ড রিকগনিশন কমিটি, একাধিক স্ট্র্যাটেজিক প্রকল্পের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য।
২০ বছরের বেশি সময়ের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন আশানুর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও বিআইবিএম থেকে স্নাতক করেন। কানাডায় তিনি ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডস বিষয়ে পড়েছেন।
ঢাকা/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশ ক্রিকেটের সমস্যা কী, সমাধান কোথায়: শুনুন তামিমের মুখে
এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় সমস্যা কী? কোন বিষয়টি সবার আগে সমাধান করা উচিত?
দুটি প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই অনেক কথাই বলবেন। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত কারও বিষয়টি ভালো জানার কথা। যেমন তামিম ইকবাল। প্রথম আলোর প্রধান ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্র তামিমের সামনে দুটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। তামিমের উত্তর, ‘আমার কাছে মনে হয় যে আমাদের ফ্যাসিলিটিজ (অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধা) নাই।’
প্রথম আলোর কার্যালয়ে উৎপল শুভ্রকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে আড্ডার মেজাজে তামিম বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে অনেক কথাই বলেছেন। নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—এসব নিয়েও বেশ খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই ওপেনার।
আলাপচারিতার একপর্যায়েই বাংলাদেশ ক্রিকেটে এ মুহূর্তের সমস্যার প্রসঙ্গ উঠেছিল। অনুশীলনের পর্যাপ্ত সুযোগ–সুবিধার অভাবকে সামনে টেনে এনে তামিম বলেছেন, ‘একটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার হয় কিংবা বাংলাদেশের মতো দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলার একটি (ক্রিকেট), যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, তার আশপাশেও নেই। পৃথিবীর তৃতীয়, চতুর্থ ধনী বোর্ডের যে ফ্যাসিলিটিজ থাকা উচিত, আমরা এর আশপাশেও নেই।’
তামিম বিষয়টি ভালোভাবে ব্যাখ্যা করলেন, ‘ক্রিকেট দলের প্রতি ভক্তদের যে প্রত্যাশা, সেটা পূরণের জন্য যে ফ্যাসিলিটিজ দরকার, আমরা তার আশপাশেও নেই। আপনি মাঝারি মানের ক্রিকেটার হতে পারেন কিংবা মাঝারি মানের ব্যাটসম্যান হতে পারেন, সঠিক অনুশীলনের মাধ্যমে কিন্তু আপনি মাঝারি মান থেকে দুই ধাপ ওপরে উঠতে পারবেন।’
মুশফিকুর রহিম