ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় কারা উঠল, কে কার মুখোমুখি
Published: 27th, June 2025 GMT
শেষ হয়েছে ক্লাব বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই। ৩২ দলের প্রতিযোগিতা এখন নেমে এসেছে ১৬ দলে। গ্রুপ পর্ব থেকে শেষ ষোলোর লড়াইয়ে যাওয়ার পথে দেখা মিলেছে বেশ কিছু অঘটন এবং চমকেরও। তবে প্রথম পর্বে সবচেয়ে বড় চমক ছিল ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বোতাফোগো ও ফ্ল্যামেঙ্গোর কাছে পিএসজি ও চেলসির হার।
এ ছাড়া ইউরোপিয়ান দলগুলোর মধ্যে বিদায় নিয়েছে আতলেতিকো মাদ্রিদ, পোর্তো এবং সালজবুর্গ। ব্রাজিল থেকে আসা চারটি ক্লাবের প্রতিটি শেষ ষোলো নিশ্চিত করলেও আর্জেন্টিনার দুটি শীর্ষ ক্লাব বোকা জুনিয়র্স এবং রিভার প্লেট বিদায় নিয়েছে গ্রুপ পর্ব থেকেই। কারা শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে এবং শেষ ষোলোয় কে কার মুখোমুখি—একনজরে দেখে নেওয়া যাক।
ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোর দলগুলোপালমেইরাস, ইন্টার মায়ামি, পিএসজি, বোতাফোগো, বেনফিকা, বায়ার্ন মিউনিখ, ফ্ল্যামেঙ্গো, চেলসি, ইন্টার মিলান, মন্তেরই, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, ফ্লুমিনেন্স, ম্যানচেস্টার সিটি, জুভেন্টাস, রিয়াল মাদ্রিদ এবং আল হিলাল।শেষ ষোলোয় কে কার মুখোমুখিপালমেইরাস–বোতাফোগো
২৮ জুন, শনিবার, রাত ১০টা
লিংকন ফিন্যান্সিয়াল ফিল্ড, ফিলাডেলফিয়া
বেনফিকা–চেলসি
২৮ জুন, শনিবার, রাত ২টা
ব্যাংক অব আমেরিকা, শার্লট
পিএসজি–ইন্টার মায়ামি
২৯ জুন, রোববার, রাত ১০টা
মার্সিডিজ–বেঞ্জ স্টেডিয়াম, আটলান্টা
ফ্ল্যামেঙ্গো–বায়ার্ন মিউনিখ
২৯ জুন, রোববার, রাত ২টা
হার্ডরক স্টেডিয়াম, মায়ামি
ইন্টার মিলান–ফ্লুমিনেন্স
৩০ জুন, সোমবার, রাত ১টা
ব্যাংক অব আমেরিকা, শার্লট
ম্যানচেস্টার সিটি–আল হিলাল
১ জুলাই, মঙ্গলবার, সকাল ৭টা
ক্যাম্পিং ওয়ার্ল্ড স্টেডিয়াম, অরল্যান্ডো
রিয়াল মাদ্রিদ–জুভেন্টাস
১ জুলাই, মঙ্গলবার, রাত ১টা
হার্ডরক স্টেডিয়াম, মায়ামি
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড–মন্তেরই
২ জুলাই, বুধবার, সকাল ৭টা
মার্সিডিজ-বেঞ্জ স্টেডিয়াম, আটলান্টা
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইন ট র ম
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে