৫২ বছর আগের ‘রংবাজ’-এর মতো চমকে দিল ‘উৎসব’
Published: 10th, August 2025 GMT
মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলোতে স্থান পেয়েছে যুদ্ধ, সামাজিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতা আর জীবনের গল্প। ১৯৭২ সালে ‘ওরা ১১ জন’, ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’, ‘রক্তাক্ত বাংলা’র মতো মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সিনেমাগুলো মুক্তি পায়। একই বছরে মুক্তি পাওয়া ‘নিমাই সন্ন্যাস’, ‘লালন ফকির’, ‘এরাও মানুষ’-এর মতো জীবনীনির্ভর ও প্রান্তিক মানুষের কাহিনিও নির্মাতারা ফুটিয়ে তুলেছেন চলচ্চিত্রে।
এমন সময়ে ১৯৭৩ সালের কোরবানির ঈদে মুক্তি পায় পুরোপুরি ভিন্ন ধরনের এক ছবি—জহিরুল হকের ‘রংবাজ’। রাজনীতি ও মুক্তিযুদ্ধের ট্র্যাজেডির বাইরে গিয়ে একদম নতুন রূপে হাজির হলো ‘রংবাজ’। দেশের প্রথম অ্যাকশন সিনেমা। স্টাইলিশ লুক, দুর্দান্ত গান, সাহসী নাচ, অ্যাকশন আর রাজ্জাক-কবরীর পর্দার রসায়ন; মুক্তির পরই চমকে দেয় ‘রংবাজ’।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কক্সবাজারে সামুদ্রিক খাবার নিয়ে জমজমাট উৎসব
ইলিশ, কোরাল, চিংড়ি, লবস্টারসহ সামুদ্রিক মাছ দিয়ে তৈরি করা বিভিন্ন ধরনের খাবার থরে থরে সাজানো রয়েছে টেবিলে। ভোজনরসিক পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা এসে ঘুরে ঘুরে দেখছেন এসব খাবার। মুখে নিয়ে এর স্বাদও উপভোগ করছেন। গতকাল শুক্রবার দিনভর এমনই দৃশ্য দেখা গেছে কক্সবাজারের হোটেল রামাদায় আয়োজিত সি-ফুড ফেস্টিভ্যালে।
গতকাল সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে এই উৎসব। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সহযোগিতায় উৎসবের আয়োজন করে এমবোলডেন বাংলাদেশ, নেক্সট শিখন ও হোটেল রামাদা কর্তৃপক্ষ।
উৎসবে গিয়ে দেখা যায়, ১৬টি স্টলে খাবার সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ইলিশ, কোরাল, চিংড়ি, কাঁকড়া, লবস্টার, স্কুইডসহ নানান সামুদ্রিক মাছ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এসব খাবার। উৎসবে ইলিশের আচার, সামুদ্রিক মাছের পিঠা, শৈবাল দিয়ে তৈরি করা স্যুপ-পুডিংয়ের স্বাদ নিতে দেখা যায় কয়েকজনকে।
একটি স্টলে হরেক পদের সামুদ্রিক খাবার সাজিয়ে রাখা হয়েছে। গতকাল বিকেলে তোলা