লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের বেকার তরুণের গল্প
Published: 12th, August 2025 GMT
লস অ্যাঞ্জেলেস শহরের বেকার তরুণের গল্প নিয়ে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা নির্মাণ করেছেন অভিনেতা আনিসুর রহমান মিলন। অভিনয়ের পাশাপাশি দেশে একাধিক নাটক নির্মাণ করেছেন তিনি। কিন্তু এবার ছিল তাঁর ক্যারিয়ারে ভিন্ন অভিজ্ঞতা। কারণ, শিক্ষার্থী হিসেবে তাঁকে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা বানাতে হয়েছে।
মিলন বলেন, ‘শিক্ষার্থী হিসেবে কাজের একটা আলাদা পরিসর থাকে। চাইলেও আমি অনেক প্রস্তুতি ও বড় আয়োজনে সেটা করতে পারব না। আমাকে অন্যদের মতোই স্বল্প আয়োজন ও বাজেটে একটা কাজ কতটা ভালোভাবে তুলে ধরতে পারি, সেটাই এখানে মুখ্য। এ জন্য আমাকে আগেই চিত্রনাট্য ও পরিকল্পনা তৈরি করে জমা দিতে হয়েছে। পরে সেটা নির্মাণ করে জমা দিতে হয়। সিনেমাটি কলেজের পাশাপাশি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসবগুলোয় প্রদর্শিত হয়।’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যে মিলন। ছবি: ফেসবুক.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স বল প
এছাড়াও পড়ুন:
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধন করতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
কানাডায় বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসী নাগরিকদের ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করতে ২৮ আগস্ট কানাডা যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর প্রবাসী ভোটারদের সঙ্গে একটি সভায়ও অংশ নেবেন তিনি।
সরকারি এক আদেশে এ সফরের সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। লালমনিরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. লুৎফুল কবির সরকার তাঁর সফরসঙ্গী হবেন। সফরের মূল উদ্দেশ্য হলো টরন্টো ও অটোয়ায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানগুলোতে যোগদান এবং কানাডায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রমের সূচনা করা।
সিইসি ২৬ আগস্ট অথবা তার কাছাকাছি সুবিধাজনক কোনো তারিখে ঢাকা থেকে কানাডার উদ্দেশে যাত্রা করবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর সেখানে ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া, সুবিধা এবং বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর সেশন অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য ও দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে।
সফর শেষে সিইসি ৪ থেকে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে ব্যক্তিগত ছুটিতে থাকবেন। এই ছুটির অতিরিক্ত সময়ের সব খরচ তিনি নিজে বহন করবেন। ৮ সেপ্টেম্বর তাঁর ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে।
নির্বাচন কমিশন কানাডায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রমের এই উদ্যোগকে প্রবাসীদের ভোটাধিকারে অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে। পাশাপাশি এটি ভোট প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশা প্রকাশ করছে।