ডিআরইউতে চালু হলো ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রম
Published: 24th, September 2025 GMT
পেশাদার সাংবাদিকদের বৃহৎ সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে চালু হলো সব ধরনের ভিসা প্রসেসিং হেল্প সেন্টার। এখন থেকে পেশাগত কাজে বিদেশে যাওয়ার আবেদন সংক্রান্ত সব কাজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে অবস্থিত ভিসা হেল্প সেন্টার থেকে করা যাবে। সংগঠনের সদস্যরা এখানে স্বল্প খরচে ভিসা আবেদন সংক্রান্ত কাজ করতে পারবেন।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ডিআরইউতে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। ভিসা আবেদনের হেল্প সেন্টারটি ডিআরইউ ভবনের দ্বিতীয় তলায় স্থাপন করা হয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও বিশ্বব্যাংকের সাবেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ড.
ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি গাযী আনোয়ার, যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই তুহিন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটির নারী বিষয়ক সম্পাদক রোজিনা রোজী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মিজান চৌধুরী, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক বোরহান উদ্দিন, কার্যনির্বাহী সদস্য আকতারুজ্জামান, আমিনুল হক ভূইয়া প্রমুখ।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও বিশ্বব্যাংকের সাবেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার বলেন, সাংবাদিকদের বৃহৎ সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সদস্যদের জন্য চমৎকার একটি উদ্যোগ নিয়েছে। এরমাধ্যমে তাদের একদিকে যেমন কাজ সহজ হবে। তেমনি তারা বিভিন্ন কর্মশালা, আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে পেশাগত কাজে যুক্ত হয়ে নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারবে।
বিশ্বব্যাংকে কর্মরত থাকাবস্থায় নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, অন্যান্য দেশের সাংবাদিকদের সঙ্গেও নিজেদের সম্পর্ক বৃদ্ধি করা, ডিআরইউর অধীনে সাংবাদিকদের জন্য বিভিন্ন মেয়াদে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করার উদ্যোগ নিতে হবে।
আগামী দিনে ডিআরইউ’র যে কোনো উদ্যোগে পাশে থাকার আশ্বাস দেন বিশ্বব্যাংকের সাবেক এই শীর্ষ কর্মকর্তা।
ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা এমন উদ্যোগের জন্য কার্যনির্বাহী কমিটিকে সাধুবাদ জানান। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রত্যেক কার্যনির্বাহী কমিটি সদস্যদের কল্যাণে নতুন নতুন কাজ করে ডিআরইউকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ভিসা প্রসেসিংয়ের উদ্যোগের মাধ্যমে সদস্যরা অনেক বেশি উপকৃত হবে।
তিনি সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩৫ হাজার টাকা এবং সরকার নির্ধারিত ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
সদস্যদের জন্য এমন উদ্যোগ নেয়ার প্রসঙ্গ তুলে ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, সদস্যদের জন্য কিছু কিছু নতুন উদ্যোগ নেয়ার চেষ্টা করছি আমরা। এরই অংশ হিসেবে আজকের এই ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রমের যাত্রা শুরু হলো। আশা করি সদস্যদের জন্য ভিসা আবেদন সংক্রান্ত সব ধরণের সেবা নিরবিচ্ছিন্নভাবে পাওয়া সম্ভব হবে।
আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভিসা প্রসেসিংয়ে নিজের বিড়ম্বনার কথা তুলে ধরে সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, এখানে স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে সদস্যদের ভিসা আবেদন সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ করার সুযোগ থাকবে। সদস্যদের পরিবারের লোকজনও এই সুবিধা পাবেন।
পরে অতিথি এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা ফিতা কেটে সেন্টারের উদ্বোধন করেন।
ঢাকা/এএএম/ফিরোজ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব শ বব য উদ য গ ন র সদস য ড আরইউ প রস স স গঠন
এছাড়াও পড়ুন:
ডিআরইউতে চালু হলো ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রম
পেশাদার সাংবাদিকদের বৃহৎ সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে চালু হলো সব ধরনের ভিসা প্রসেসিং হেল্প সেন্টার। এখন থেকে পেশাগত কাজে বিদেশে যাওয়ার আবেদন সংক্রান্ত সব কাজ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে অবস্থিত ভিসা হেল্প সেন্টার থেকে করা যাবে। সংগঠনের সদস্যরা এখানে স্বল্প খরচে ভিসা আবেদন সংক্রান্ত কাজ করতে পারবেন।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ডিআরইউতে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। ভিসা আবেদনের হেল্প সেন্টারটি ডিআরইউ ভবনের দ্বিতীয় তলায় স্থাপন করা হয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও বিশ্বব্যাংকের সাবেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা।
ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ-সভাপতি গাযী আনোয়ার, যুগ্ম সম্পাদক নাদিয়া শারমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হাই তুহিন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউ কার্যনির্বাহী কমিটির নারী বিষয়ক সম্পাদক রোজিনা রোজী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মিজান চৌধুরী, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক বোরহান উদ্দিন, কার্যনির্বাহী সদস্য আকতারুজ্জামান, আমিনুল হক ভূইয়া প্রমুখ।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও বিশ্বব্যাংকের সাবেক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার বলেন, সাংবাদিকদের বৃহৎ সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি সদস্যদের জন্য চমৎকার একটি উদ্যোগ নিয়েছে। এরমাধ্যমে তাদের একদিকে যেমন কাজ সহজ হবে। তেমনি তারা বিভিন্ন কর্মশালা, আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে পেশাগত কাজে যুক্ত হয়ে নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারবে।
বিশ্বব্যাংকে কর্মরত থাকাবস্থায় নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, অন্যান্য দেশের সাংবাদিকদের সঙ্গেও নিজেদের সম্পর্ক বৃদ্ধি করা, ডিআরইউর অধীনে সাংবাদিকদের জন্য বিভিন্ন মেয়াদে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করার উদ্যোগ নিতে হবে।
আগামী দিনে ডিআরইউ’র যে কোনো উদ্যোগে পাশে থাকার আশ্বাস দেন বিশ্বব্যাংকের সাবেক এই শীর্ষ কর্মকর্তা।
ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা এমন উদ্যোগের জন্য কার্যনির্বাহী কমিটিকে সাধুবাদ জানান। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রত্যেক কার্যনির্বাহী কমিটি সদস্যদের কল্যাণে নতুন নতুন কাজ করে ডিআরইউকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ভিসা প্রসেসিংয়ের উদ্যোগের মাধ্যমে সদস্যরা অনেক বেশি উপকৃত হবে।
তিনি সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতন ৩৫ হাজার টাকা এবং সরকার নির্ধারিত ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
সদস্যদের জন্য এমন উদ্যোগ নেয়ার প্রসঙ্গ তুলে ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, সদস্যদের জন্য কিছু কিছু নতুন উদ্যোগ নেয়ার চেষ্টা করছি আমরা। এরই অংশ হিসেবে আজকের এই ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রমের যাত্রা শুরু হলো। আশা করি সদস্যদের জন্য ভিসা আবেদন সংক্রান্ত সব ধরণের সেবা নিরবিচ্ছিন্নভাবে পাওয়া সম্ভব হবে।
আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভিসা প্রসেসিংয়ে নিজের বিড়ম্বনার কথা তুলে ধরে সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল বলেন, এখানে স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে সদস্যদের ভিসা আবেদন সংক্রান্ত যাবতীয় কাজ করার সুযোগ থাকবে। সদস্যদের পরিবারের লোকজনও এই সুবিধা পাবেন।
পরে অতিথি এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা ফিতা কেটে সেন্টারের উদ্বোধন করেন।
ঢাকা/এএএম/ফিরোজ