সংবাদ প্রকাশের জেরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) স্থায়ী সদস্য ও নয়াদিগন্তের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক শামছুল ইসলামের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়েরের নিন্দা জানিয়েছে ডিআরইউ। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে সংগঠনটি।

আজ বৃহস্পতিবার ডিআরইউর সভাপতি আবু সালেহ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান।

শামছুল ইসলামের বিরুদ্ধে জিডিটি করেছেন নেত্রকোনার সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) বনানী বিশ্বাস। গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্বে ছিলেন। তিনি বর্তমানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ৫ নভেম্বর রাজধানীর রমনা মডেল থানায় তিনি জিডি করেন।

বিবৃতিতে ডিআরইউর নেতারা বলেন, সম্প্রতি সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হয়রানির ঘটনা বেড়েছে, যা উদ্বেগজনক। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনার প্রকৃত বিচার হচ্ছে না। এ জন্য হামলা ও হয়রানির ঘটনা বেড়ে চলেছে। সংবাদ প্রকাশ করা একজন সাংবাদিকের পেশাগত দায়িত্ব। সে দায়িত্ব পালনে যেকোনো ঘটনা একজন সাংবাদিক তুলে ধরতে পারেন। বনানী বিশ্বাসের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন হওয়ার পর তাঁকে প্রত্যাহার করা তাঁর দুর্নীতি–সংশ্লিষ্টতার প্রাথমিক প্রমাণ।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টকে চুমু দেওয়ার চেষ্টা মাতাল ব্যক্তির

রাজধানী মেক্সিকো সিটির ঐতিহাসিক শহরতলির রাস্তায় নাগরিকদের সাথে কথা বলার সময় মঙ্গলবার মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টকে চুমু দেওয়ার চেষ্টা করেছে এক মাতাল ব্যক্তি। তবে একজন সরকারি কর্মকর্তার হস্তক্ষেপের আগেই প্রেসিডেন্টকে স্পর্শ করেছিলেন ওই ব্যক্তি। বুধবার বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস এ তথ্য জানিয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ওই ব্যক্তিটি চুম্বনের জন্য প্রেসিডেন্ট শাইনবাউমের দিকে ঝুঁকে পড়ে। একপর্যায়ে সে হাত দিয়ে প্রেসিডেন্টের দেহ স্পর্শ করে। এসময় প্রেসিডেন্ট আলতো করে তার হাতটি সরিয়ে দেন, তার দিকে মুখ ফিরিয়ে হাসিমুখে বলেন. “চিন্তা করবেন না।”

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ঘটনা সম্পর্কে মন্তব্য করার অনুরোধের সাথে সাথে সাড়া দেয়নি।

শাইনবাউম, তার পূর্বসূরী এবং রাজনৈতিক পরামর্শদাতা সাবেক প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডোরের মতো জনগণের সাথে সংযোগ বজায় রাখার চেষ্টা করেন। প্রায়শই তিনি সেলফি এবং করমর্দনের জন্য জনগণকে সুযোগ দেন।

মঙ্গলবারের ভিডিওতে তার নিরাপত্তার চিত্র তাৎক্ষণিকভাবে দৃশ্যমান ছিল না।

পশ্চিম মিচোয়াকান রাজ্যে একজন মেয়রের প্রকাশ্যে হত্যার পর রাজনৈতিক সহিংসতা সম্পর্কে শাইনবাউমকে বারবার প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়েছে, এমন এক সপ্তাহের মধ্যে এটি ছিল এক অস্থির দৃশ্য। মঙ্গলবার, শাইনবাউম মেয়রের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সিরিয়ায় বিমান ঘাঁটি করবে যুক্তরাষ্ট্র
  • অ-অভিবাসী ৮০ হাজার ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন
  • মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ: বিএনপিতে যোগ দিলেন যে কারণে 
  • যে ৪ ‘মানি রুল’ ধনীরা কাউকে বলেন না
  • নিউ ইয়র্ক-এর ফাস্ট লেডি ‘রামা দুয়াজি’
  • রোমান সম্রাজ্ঞী মেসালিনাকে যেকারণে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিলো
  • ডাকসু নেতার প্রবীণ ব্যক্তিকে লাঠি হাতে শাসানো নিয়ে সমালোচনা-বিতর্ক
  • এক কাপ কফি খাও, তারপর লিখতে বসো—মতি ভাই বললেন
  • মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টকে চুমু দেওয়ার চেষ্টা মাতাল ব্যক্তির