বেকহাম পরিবারে কি সত্যিই ভাঙন ধরেছে?
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কিংবদন্তি ডেভিড বেকহাম ও তাঁর স্ত্রী সাবেক স্পাইস গার্লস তারকা ভিক্টোরিয়ার বড় ছেলে নাকি পরিবার থেকে দূরে সরে গেছেন। মা–বাবা, ভাইবোন—কারও সঙ্গেই নাকি তেমন যোগাযোগ নেই তাঁর। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলোতে তাঁদের এই পারিবারিক দ্বন্দ্ব নিয়ে নানা কিছু লেখা হচ্ছে কয়েক মাস ধরে। অবশেষে এটা নিয়ে মুখ খুলেছেন বেকহাম-ভিক্টোরিয়ার বড় ছেলে ব্রুকলিন। তাঁর দাবি, এসব স্রেফ মিথ্যা কথা। পরিবার হিসেবে তাঁরা সুখেই আছেন।

আরও পড়ুনবেকহাম–ভিক্টোরিয়ার নৈশভোজের নিমন্ত্রণে মেসি–রোকুজ্জো১৪ আগস্ট ২০২৩

বেকহাম-পরিবারে এই কথিত দ্বন্দ্ব নিয়ে কানাঘুষা শুরু হয় গত মে মাসে, ডেভিড বেকহামের ৫০তম জন্মদিনে ব্রুকলিন অনুপস্থিত থাকায়। বেকহাম নিজে তো বিশ্বখ্যাত তারকা, পাশাপাশি তিনি মেজর লিগ সকারের দল ইন্টার মায়ামিরও মালিক। যেখানে খেলেন আরেক মহাতারকা লিওনেল মেসি। ফলে এবার বেকহামের জন্মদিনে রীতিমতো তারার হাট বসেছিল। কিন্তু বিস্ময়করভাবে সেই অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি বেকহামের বড় ছেলে ব্রুকলিন ও তাঁর স্ত্রী অভিনেত্রী নিকোলা পেল্টজকে। তবে সে পার্টিতে ছিলেন ব্রুকলিনের দুই ভাই রোমিও ও ক্রুজ এবং বোন হার্পার।

বেকহামের ৫০তম জন্মদিনে তাঁর পরিবারের সদস্যরা.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব র কল ন পর ব র

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত ম্যাচে পোস্টের নিচে মিতুলেই আস্থা কাবরেরার

ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে আগামীকাল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। এ ম্যাচে বাংলাদেশের গোলপোস্টের নিচে থাকবেন মিতুল মারমাই। জাতীয় দলের প্রধান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা আজ সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন তা।

এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বে চার ম্যাচেই পুরো সময় খেলেছেন মিতুল। তাঁর বিপক্ষে গোল হয়েছে সাতটি। সর্বশেষ ১৩ নভেম্বর নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচেও খেলেছেন তিনি। সেই ম্যাচে শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে বাংলাদেশ ড্র করে। সমালোচনা হয়েছে মিতুলকে নিয়ে। অনেকেই ভেবেছিলেন ভারতের বিপক্ষে হয়তো পোস্টের নিচে বদল আসবে। আজ সংবাদ সম্মেলনে সে প্রশ্ন উঠতেই কাবরেরা শান্তভাবে উত্তর দিলেন, ‘না, মিতুলই খেলবে।’

ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচে তাঁর বিপক্ষে গোল হয়েছিল দুটি। ম্যাচের চার দিন আগে বড় ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ পান মিতুল। সেই শোক নিয়েই মাঠে নামেন তিনি। ম্যাচ শেষে সমর্থকদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘ভাই হারানোর শোক নিয়েও আমি দেশকে সেরাটা দেওয়ার দিকে মনোনিবেশ করি। চেষ্টা করেছি ম্যাচে অবদান রাখার, কিন্তু পারিনি। এ জন্য দুঃখিত ও ক্ষমা চাচ্ছি। এটা আমার জন্য সত্যিই কঠিন সময় ছিল। ভুলের জন্য আমাকে ক্ষমা করবেন। ব্যক্তিগত শোক ভুলে আবার মাঠে ফিরেছেন মিতুল। কোচও তাঁর ওপর আস্থা রাখছেন ধারাবাহিকভাবে।’

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ফুটবল দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ